বাংলাদেশে যৌথ মূলধনী ব্যবসায় এক মালিকানা বা অংশীদারী ব্যবসায় অপেক্ষা অধিক উন্নত কারণসহ ব্যাখ্যা কর

শ্রেণি: HSC বিএম -2021 বিষয়: ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 0 বিষয় কোডঃ 1817
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো।

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • যৌথ মূলধনী ব্যবসায় ধারণা জানতে পারবো
  • একমালিকানা ব্যবসায়ের ধারণা শিখতে পারবো
  •  অংশীদারী ব্যবসায় ধারণা জানতে পারবো
  • যৌথ মুলধনীর ব্যবসায় একমালিকানা বা অংশীদারী ব্যবসায় অপেক্ষা অধিক উন্নত এর যৌক্তিকতা

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • যৌথ মূলধনী ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।
  • একমালিকানা ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
  • অংশীদারী ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
  • যৌথ মূলধনী ব্যবসায় একমালিকানা বা অংশীদারী ব্যবসায় অপেক্ষা অধিক উন্নত এর পক্ষে যৌক্তিকতা

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • যৌথ মূলধনী ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।

যে কোম্পানি অধিক মূলধন,সীমিত দায়,যৌথ ব্যবস্থাপনা এবং আইন সর্তা ও পৃথক অস্তিত্ব বিশিষ্ট ব্যবসাকে যৌথ মূলধনী ব্যবসা বলে।


কোম্পানি ব্যবসায় একটি স্বেচ্ছামূলক প্রতিষ্ঠান।কোম্পানি ব্যবসায় করতে আগ্রহী কিছু সংখ্যক ব্যক্তি স্বেচ্ছায় সংঘবদ্ধ হয়ে কোম্পানি গঠন করে।

যৌথ মূলধন ব্যবসা হল একটি ব্যবসায় সত্তা বা প্রতিষ্ঠান যেখানে অংশীদারীরা শেয়ার এবং বিভিন্ন প্রকার স্টক ক্রয়ের মাধ্যমে কোম্পানির মালিকানা লাভ করেন। অংশীদারীরা তাদের শেয়ার অবাধে হস্তান্তর করতে পারেন।

আধুনিক যুগে যৌথ মূলধন ব্যবসাকে কর্পোরেশন বলা হয়। যেখানে কোম্পানি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তার অধিকারী এবং ব্যক্তিমালিকানা হতে স্বাধীন ও স্বতন্ত্র। সাধারণত অংশীদারীদের দায় শেয়ার সংখ্যা দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে। প্রথম যৌথ মূলধন ব্যবসা আইন ১৮৪৪ সালে ইংল্যান্ডে চালু হয়।

অধ্যাপক এম. এইচ. বোখারীর মতে, “মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে কতিপয় ব্যক্তি সম্মিলিতভাবে আইনসম্মত উপায়ে যে ব্যবসায় করে তাকে যৌথ মূলধনী কোম্পানি বলে।

বিচারপতি জন মার্শাল এর মতে, “যৌথ মূলধনী কোম্পানি হলো এমন একটি কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তা- যা অদৃশ্য, স্পর্শাতীত এবং আইনের দ্বারা অস্তিত্ববান।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • একমালিকানা ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে

একমালিকানা ব্যবসায় বা এক মালিকানা ব্যবসায় হল একজন ব্যক্তির মালিকানাধীন এবং মালিক কর্তৃক পরিচালিত ব্যবসা। একমালিকানাধীন ব্যবসা এবং মালিক দুটি আলাদা স্বত্বা নয় বরং ব্যবসার সকল দায় দেনা এবং সম্পদ সমস্তই মালিকের একার।

ব্যবসার সমস্ত লাভ-ক্ষতি মালিক একাই ভোগ করেন । এক মালিকানাধীন ব্যবসার মালিক ইচ্ছে করলে তার নিজের বা ব্যবসায়িক নামে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।

ব্যবসায়ের সর্বাধিক সাধারণ এবং সহজতম রূপটি একক মালিকানা বা একমালিকানা ব্যবসা। এক মালিকানা ব্যবসায় মূলত একজন ব্যক্তি মালিক থাকে এবং ঐ ব্যক্তি সমস্ত ব্যবসাটিকে পরিচালনা করেন। ব্যবসায় লাভ হোক বা ক্ষতি হোক সমস্ত দায় মালিকের উপর পরবে।

একমালিকানা ব্যবসার সাধারন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সহজেই শুরু করা যায়, শুধুমাএ একজন মালিক থাকবে, স্বল্প মূলধন থাকবে, সমস্ত ঝুঁকি নিজের উপর থাকবে, এবং নমনীয়তা থাকবে। খুচরো খাতের অনেক ব্যবসাই একক মালিকানা হয়ে থাকে। যেমন, পঁচনশীল দ্রব্যের ব্যবসা, কৃষি পণ্যের ব্যবসা, প্রত্যক্ষ সেবামূলক ব্যবসা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • অংশীদারী ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে

অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তির বিষয়বস্তু দলিলে লিপিবদ্ধ করা হলে তাকে অংশীদারি চুক্তিপত্র বলে।

যুগের পরিবর্তনের সাথে মানুষের চাহিদা, রুচি ও পছন্দে পরিবর্তন হয়। এই পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণের জন্যই মূলত অংশীদারি ব্যবসায় সংগঠনের উদ্ভব।

একমালিকানা ব্যবসায়ে সাধারণত কিছু সীমাবদ্ধতা দেখা যায়, যেমন: সীমিত পুঁজি ও আয়তন, ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা প্রভৃতি। এগুলাে সমাধানের লক্ষ্যে প্রচলন হয় বেশি পুঁজি ও দক্ষতাসম্পন্ন মাঝারি আকারের ব্যবসায় সংগঠন তথা অংশীদারি ব্যবসায়। এটি হলাে চুক্তির ভিত্তিতে কয়েকজন ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত এক ধরনের ব্যবসায় সংগঠন।

এর মাধ্যমে কিছু সংখ্যক ব্যক্তি তাদের সম্মিলিত মূলধন ও বিশেষায়িত জ্ঞান নিয়ে মানুষের চাহিদা পূরণে চেষ্টা চালান।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • যৌথ মূলধনী ব্যবসায় একমালিকানা বা অংশীদারী ব্যবসায় অপেক্ষা অধিক উন্নত এর পক্ষে যৌক্তিকতা

একমালিকানা ব্যবসায়ের অসুবিধা

  1. সীমিত মূলধন
  2. সীমাহীন দায়বদ্ধতা
  3. সীমাবদ্ধ পরিচালন ক্ষমতা
  4. বিশেষজ্ঞের অনুপস্থিতি
  5. সীমিত প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা
  6. পরিচালনায় অভিজ্ঞতার অভাব
  7. সমস্ত কিছু মালিক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত

অংশীদারী ব্যবসায়ের অসুবিধা

১. দায়িত্ব ভাগ হওয়া

সাধারণত অংশীদার ভিত্তিক ব্যবসায় একেক জন অংশীদার একেক বিভাগের দায়িত্ব পালন করে থাকে। তাই একেক জনের দায়িত্বও একেক রকমের হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে এক জন অংশীদার অন্য জনের উপর অপেক্ষাকৃত বেশি পরিশ্রমের বোঝা চাপিয়ে দিতে ব্যস্ত হয়ে উঠতে পারে। এর ফলে দায়িত্বে অবহেলা তৈরি হতে পারে।

২. সিদ্ধান্ত নিতে দেরী হওয়া

কখনো কখনো অংশীদারদের মধ্যে মতের ভিন্নতা দেখা দেয়। ফলে কোন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে দেরী হতে পারে।

৩. গোপনীয়তার অভাব

অংশীদার ভিত্তিক ব্যবসায় এক বা একাধিক পার্টনার থাকে বিধায় অতি গোপনীয় বিষয় গুলোও গোপন রাখা সম্ভব হয় না।

৪. অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব

অংশীদারদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে পার্থক্য বা বিরোধ দেখা দিতে পারে, এটিই স্বাভাবিক। কিন্তু এই দ্বন্দ্ব গুলো সামগ্রিক ভাবে প্রতিষ্ঠানের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

৫. জনগণের বিশ্বাসের অভাব

অংশীদার ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গুলো সাধারণত পুরোপুরি প্রাইভেট সংস্থা হয়ে থাকে। আর এই সব সংস্থা গুলো সরকারী ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় না। তাই অংশীদার ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রতি মানুষের বিশ্বাসের কিছুটা অভাব থাকে।

কোম্পানি সংগঠনের সুবিধা

কোম্পানি সংগঠনের সুবিধাসমূহ নিম্নে বর্ণনা করা হলো ঃ ১. সীমিত দায়: কোম্পানি ব্যবসায়ের শেয়ার মালিকদের দায় শেয়ার মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ। এ কারণে জনগণ বিনাদ্বিধায় এ সংগঠনে বিনিয়োগ করে।

২. অধিক পুঁজি: এ জাতীয় সংগঠন জনগণের নিকট শেয়ার ও ডিভেঞ্চার বিক্রয় করে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুঁজি সংগ্রহ করতে পারে যা অন্যান্য সংগঠনের পক্ষে সম্ভব নয়।

৩. চিরন্তন অস্তিত্ব: আইন সৃষ্ট কৃক্রিম ব্যক্তিসত্তা কোম্পনিকে চিরন্তন অস্তিত্ব দান করেছে। তাই কোন সদস্যের মৃত্যু বা দেউলিয়াত্বের কারণে এর বিলুপ্তি ঘটে না। ৪.স্বাধীন সত্তা: কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তার কারণে এ সংগঠন নিজস্ব নাম ও সিলমোহর ব্যবহার করে তৃতীয় পক্ষের সাথে চুক্তি বা লেনদেন করতে পারে।

৫. শেয়ার হস্তান্তর যোগ্যতা: পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার যে কেউ যে কোন সময় ক্রয় করতে পারে এবং শেয়ার হোল্ডার ইচ্ছা করলে যে কোন সময় শেয়ার অন্যের নিকট হস্তান্তর করতে পারে।

৬. বৃহদায়তন ব্যবসায়ের সুবিধা: অধিক পুঁজি নিয়ে গঠিত হয় বলে এ সংগঠন বৃহদাকার ব্যবসায়ের সুবিধা; যেমন-এক সাথে অধিক পরিমাণ পণ্য ক্রয় ও বিক্রয়, কম খরচে অধিক পরিমাণ পণ্য উৎপাদন, ; দক্ষ কর্মচারি নিয়োগ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে মিতব্যায়িতা অর্জন ইত্যাদি সুবিধা ভোগ করে।

৭. শেয়ারের প্রকারভেদ: কোম্পানি সংগঠনের শেয়ার বিভিন্ন ধরনের হওয়ায় জনগণ তাদের পছন্দ মত শেয়ার ক্রয় করতে পারে।

৮. দক্ষ পরিচালনা: এ সংগঠনের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার উপর সুদক্ষ পরিচালনা বোর্ডের উপর ন্যস্ত থাকে। তাছাড়া, আর্থিক সংগতি থাকার প্রয়োজনে অধিকতর যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যবস্থাপকদের এক্ষেত্রে নিয়োগ দেয়া যায়। এর ফলে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা অত্যন্ত দক্ষ হয়।

৯. আকর্ষণীয় বিনিয়োগ ক্ষেত্র: চিরন্তন অস্তিত্ব, সীমিত দায়, আইনানুগ নিয়ন্ত্রক, স্বল্প মূল্যে শেয়ার ক্রয়ের সুযোগ, শেয়ারের সহজ হস্তান্তর ইত্যাদি কারণে সকল ধরনের বিনিয়োগ কারীর নিকটই এটা অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিনিয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত।

১০. ঋণের সুযোগ: স্বাধীন সত্তা, চিরন্তন অস্তিত্ব, জন আস্থা ইত্যাদি কারণে এরূপ ব্যবসায় সহজেই বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ সংগ্রহ করতে পারে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

যৌথ মূলধনী কোম্পানির অর্থায়নের লক্ষ্যঃ

অর্থায়নের লক্ষ্যসমূহ যৌথ মূলধনী কোম্পানীর সর্বজন স্বীকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে ঐ ফার্মের মালিকের বা মালিকদের সার্বিক অর্থনৈতিক কল্যাণ (Economic Welfare) সাধন করা। তাই, কোম্পানীর অর্থায়নের ক্কেত্রে ২টি ল্য নির্ধারণ করা হয়। LB D ) 1. মুনাফা সর্বাধিককরণ (Profit Maximization)

2. সস্পদ সর্বাধিককরণ (Wealth Maximization)

অর্থায়নের লক্ষ্যসমূহ অর্জনের উপায়ঃ অর্থায়নের লক্ষ্যসমূহ অর্জনের উপায়গুলাে নিচে সংক্ষেপে আলােচনা করা হল।

মুনাফা সর্বাধিককরণ (Profit Maximization)ঃ

• ব্যয় হৃাস-ব্যয় হ্রাস করলে স্বাভাবিকভাবেই মুনাফা বেড়ে যায়। তাই, দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদন খরচ এবং প্রশাসনিক ও বিক্রয় খরচ কমিয়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ সম্ভব।

• পন্যর মান উন্নয়ন – বিদ্যমান পন্য বা সেবার মান উন্নয়ন ও ভিন্নতা সৃষ্ঠির মাধ্যমে চাহিদা বৃদ্ধি করা যায়। অধিক চাহিদা সৃষ্টি করে অধিক পরিমাণ দ্রব্য উৎপাদন ও বিক্রয় করে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা সম্ভব হতে পারে।সম্পদ সর্বাধিককরণ (Wealth Maximization)ঃ

• সঠিক বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ- কোম্পানী ব্যবস্থাপককে শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধির উপর গুরুত্ব দিয়ে সঠিক বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। এজন্য তিনি, ঝুঁকি বিবেচনা, অর্থের সময়মূল্য বিবেচনা, ভবিষ্যত নগদ প্রবাহ মূল্যায়ন করবেন।

• সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষা- সম্পদ সর্বাধিককরণ বলতে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ যেমন, পরিচালক, শেয়ারহােল্ডার, কর্মকর্তা-কর্মচারী, শ্রমিক, ব্যাংক, বীমা ও ভােক্তা সকলের স্বার্থ রক্ষা করেই সম্পদ সর্বাধীকরণ করা বােঝায়। তাই, ব্যবস্থাপককে সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষাকল্পেই অর্থনৈতিক, বিনিয়ােগ ও লভ্যাংশ নীতি গ্রহণ করতে হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment