নেটওয়ার্কের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার ও সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন কর

শ্রেণি: ৮ম -2021 বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ নেটওয়ার্কের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার ও সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন কর।

অধ্যায়ের শিরােনাম: অধ্যায়-দ্বিতীয়: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।

শিখনফল/বিষয়বস্তু:

  • পাঠ ০৮: নেটওয়ার্কের ধারণা।
  • পাঠ ০৯: টপােলজি।
  • পাঠ ১০: নেটওয়ার্কের ব্যবহার।
  • পাঠ ১১: নেটওয়ার্কের ব্যবহার।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

প্রতিবেদনটি তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হবেঃ-

১। প্রারম্ভিক অংশ: মূল শিরােনাম, প্রাপকের নাম ঠিকানা, সূত্র বিষয়ের সংক্ষিপ্ত সার নির্দেশক কথা।

২। প্রধানঅংশ: বিষয় সম্পর্কে | ভূমিকা, মূলপ্রতিবেদন (দৈনন্দিন জীবনে নেটওয়ার্কের ব্যবহার, নেটওয়ার্ক, সার্ভার, ক্লায়েন্ট, মিডিয়া, নেটওয়ার্ক এডাপ্টার, রিসাের্স, ইউজার, প্রটোকল, হাব, সুইচ, রাউটার, মডেম, ল্যান কার্ড), উপসংহার ও সুপারিশ।

৩।পরিশিষ্ট: তথ্য নির্দেশ, গ্রন্থ বিবরণী ও আনুসঙ্গিক বিষয়াদি।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।

বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।


বিষয় : নেটওয়ার্কের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার ও সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন কর।

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ : –/—/২০২১ ইং অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক মানে কি, বিষয়টা অনেক সহজেই বুঝা যেতে পারে যদি আপনি মন দিয়ে বিষয়টা বুঝার চেষ্টা করে থাকেন।

যখন একাধিক কম্পিউটার পরস্পরে কোনো তার বা বেতার (wired or wireless) মাধ্যমে সংযুক্ত (connected) হয়ে থাকে তখন সেটাকেই বলা হয় নেটওয়ার্ক।

সাধারণ দুটি কম্পিউটার পরস্পরে সংযুক্ত থাকাটাকেও নেটওয়ার্ক বলা হয় আবার হাজার লক্ষ কম্পিউটার ডিভাইস পরস্পরে সংযুক্ত থাকলে সেটাও একটি নেটওয়ার্ক।

আর এভাবেই, যখন কম্পিউটার গুলো পরস্পরে কোনো মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে থাকে তখন তারা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ (communication), ডাটার আদান প্রদান, শংসাধনের আদান প্রদান ইত্যাদি করতে পারেন।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

 কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরীর জন্য সাধারণত ৬ ধরনের নেটওয়ার্ক টপোলজি ব্যবহার করা হয়।

১.বাস টপোলজি (Bus Topology)

bus-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা বাসের ভেতরে সীটগুলো যেভাবে সাজানো থাকে সেভাবে সাজানো হয়। বাসের ভেতরে যেমন দুইপাশে সীট দিয়ে মাঝখানে  ফাকা রাখা হয় যাতে লোকজন এই পথে হেটে গিয়ে সিটে বসতে পারে বাস টপোলজিতেও ঠিক একই ব্যাপারটি ঘটে। এক্ষত্রে কম্পিউটারগুলো (নোডগুলো) হচ্ছে দুইপাশের সীট আর মাঝখানের ফাকা জায়গাটি হচ্ছে টপোলজির প্রধান তার। এই তারের মধ্য দিয়ে ডাটাগুলো চলাচল করে এক নোড থেকে অন্য নোডে যায়।
এই প্রধান তারকে বলা হয় বাস। প্রতিটি কম্পিউটার দুইপাশ থেকে আলাদা আলাদাভাবে বাসের সাথে সংযুক্ত থাকে। বাস টপোলজিতে ডাটা আদান প্রদানের সময় যেই কম্পিউটার থেকে ডাটা পাঠানো হয় সেই কম্পিউটার থেকে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয় ডাটাগুলো কোন কম্পিউটারে যাবে। এরপর প্রেরক কম্পিউটার মূল তার অর্থাৎ বাসে ডেটা পাঠিয়ে দেয়। যেহেতু বাসের সাথে নেটওয়ার্কের সকল কম্পিউটার যুক্ত তাই বাসে সংযুক্ত থাকা অন্য কম্পিউটারগুলো প্রেরিত ডাটা পরিক্ষা করে এবং ডাটাগুলো যে কম্পিউটারে পাঠানো হয়েছে শুধুমাত্র সেই কম্পিউটারই ডাটা গ্রহণ করে এবং অন্যরা ডাটা গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। 

২.স্টার টপোলজি(Star Topology)

star-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারগুলোকে অনেকটা তারার মতো সাজিয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করা হয়। তারার যেমন পাঁচটি কোণা এবং মাঝখানে একটি কেন্দ্র থাকে এই টপোলজিতেও নোডগুলোকে পাঁচটি কোণায় রেখে মাঝখানের কেন্দ্রে একটি হাব বা সুইচ এর মাধ্যমে নোডগুলোকে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক তৈরী করা হয়। কেন্দ্রে থাকা হাব বা সুইচের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রন করা হয়।
স্টার টপোলজি নেটওয়ার্কে যেহেতু প্রতিটি কম্পিউটার কেন্দ্রের সাথে যুক্ত সেহেতু ডাটা আদান প্রদানের সময় তা কেন্দ্রে থাকা হাব বা সুইচের মধ্য দিয়ে যায়। এই টপোলজি তৈরীতে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল, কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, ফাইবার অপটিক ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। 

৩.রিং টপোলজি(Ring Topology)

ring-topology-image-wizstudy.blogspot.com

এই পদ্ধতিতে নোডগুলো বৃত্তাকারভাবে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে, তাই একে রিং টপোলজি বলা হয়। এতে কেন্দ্রীয়ভাবে কোন ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়োজন হয়না। নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার ডেটা প্রেরণের ক্ষেত্রে সমান অধিকার পায়।

৪.ট্রি টপোলজি(Tree Topology)

tree-topology-image-wizstudy.blogspot.com

ট্রি টপোলজিকে স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপ বলা যায়। এতে একাধিক কম্পিউটার কেন্দ্রীয়ভাবে একটি প্রধান হোস্ট কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে, যাকে সার্ভার বা রুট নোড বলা হয়। এতে প্রতিটি কম্পিউটার তার পরবর্তী কম্পিউটারের জন্য ইন্টার্নাল হোস্ট কম্পিউটার হিসেবে কাজ করে।

৫.মেশ টপোলজি(Mesh Topology)

mesh topology image wizstudy.blogspot.com

আমরা জানি মেশ শব্দের অর্থ হচ্ছে জাল। নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে মেশ টপোলজিতে নোডসমূহকে অনেকটা জালের মতো করে সাজানো হয়। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে যার ফলে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলো একে অপরের সাথে খুব সহজে এবং দ্রুত ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। মেশ টপোলজিতে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে P2P ( Point to Point  বা Peer to Peer) নেটওয়ার্ক তৈরী করে।

৬.হাইব্রিড টপোলজি(Hybrid Topology)

hybrid-topology-image-wizstudy.blogspot.com

বাস, স্টার, রিং, মেশ ইত্যাদি টপোলজির সমন্বয় করে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি। বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজে একটিমাত্র টপোলজি দিয়ে সবকিছু করা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। কেননা প্রতিটি টপোলজির ই নিজস্ব কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে। এক্ষত্রে আমাদের একই নেটওয়ার্কে একাধিক  টপোলজির প্রয়োজন হতে পারে। আর এজন্যই একাধিক টপোলজির সমন্বয়ে গঠন করা হয় হাইব্রিড টপোলজি। 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এখন খুব জরুরি একটি বিষয়। নেটওয়ার্কিং জানা থাকলে তথ্য আদান-প্রদান অনেক সহজ হয়ে যায়। তারবিহীন নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুবিধা নিয়ে লিখছেন দেশের খ্যাতনামা নেটওয়ার্ক বিশেষজ্ঞ এবং লেখক সুহূদ সরকার

স্থানান্তরের সুবিধা
মোবাইল ব্যবহারকারীরা সহজেই এ নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। এর ফলে তাদের নেটওয়ার্কে যুক্ত করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয় না। স্বাচ্ছন্দ্যে নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার ফলে তাদের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়।

 সহজ ও দ্রুত ইনস্টলেশন
তারবিহীন নেটওয়ার্ক সহজেই ইনস্টল করা যায়। এখানে কেবল ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার ইনস্টলেশন করেই আপনি কম্পিউটারগুলোর মধ্যে নেটওয়ার্ক তৈরি করে ফেলতে পারেন। এ ছাড়া একসেস পয়েন্ট কিংবা রাউটার কোনো কেন্দ্রীয় স্থানে স্থাপন করা হলেই আপনার নেটওয়ার্ক সেটআপ শেষ, ক্যাবলিংয়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না।

নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি
তার দিয়ে যুক্ত করা যায় না এমন স্থানেও তারবিহীন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নেটওয়ার্কিংকে বিস্তৃত করা সম্ভব হয়। যেমন∏কোনো ক্যাফেতে এ রকম নেটওয়ার্ক সেটআপ করা থাকলে ক্রেতারা এসে তাদের ডিভাইস যুক্ত করতে পারে যেকোনো সময়। তারপর তারা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে।

 অধিক নমনীয়তা
তারবিহীন নেটওয়ার্কের নমনীয়তা বেশি এবং একে সহজেই বিভিন্ন পরিবেশে ব্যবহার করা সম্ভব হয়।

কম মালিকানা ব্যয়
তারবিহীন নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক বিনিয়োগ একটু বেশি হলেও এর অন্যান্য খরচ নেই বললেই চলে। তারবিহীন নেটওয়ার্কে ক্যাবলিং ঠিক রাখার মতো কোনো সংরক্ষণ ব্যয় নেই। নতুন কোনো স্থানে নেটওয়ার্ককে নিয়ে যাওয়ার জন্যও বাড়তি কোনো ব্যয় নেই।

 পরিবর্ধনযোগ্যতা
তারবিহীন নেটওয়ার্ককে সহজেই পরিবর্ধন করতে পারেন। এ জন্য বাড়তি কম্পিউটারগুলোতে ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার যোগ করা কিংবা বাড়তি ওয়্যারলেস একসেস পয়েন্ট বা রাউটার যোগ করাই যথষ্টে। এ ছাড়া আপনি সহজেই ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের কনফিগারেশন পরিবর্তন করতে পারেন। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ককে তারযুক্ত নেটওয়ার্কের সঙ্গেও যুক্ত করা যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • রিসোর্স শেয়ারিং – নেটওয়ার্কের এর মাধ্যমে কম্পিউটারে কাজ করার সময় আমরা নেটওয়ার্কের যেকোন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারি।
    উদাহরণস্বরূপ- যদি একটি কম্পিউটারের সাথে লেজার প্রিন্টার সংযুক্ত থাকে, তাহলে নেটওয়ার্কের অন্যান্য কম্পিউটার থেকে সেই প্রিন্টারে যেকোনো বিষয়বস্তু প্রিন্ট করা যাবে।
  • দ্রুত তথ্য প্রেরণ – কম্পিউটারের নেটওয়ার্কিং দ্রুত এবং নিরাপদ পদ্ধতিতে দুটি কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য আদান -প্রদানের অনুমতি দেয়। এটি কাজের গতি বাড়ায় এবং সময় বাঁচায়।
  • নির্ভরযোগ্যতা – নেটওয়ার্কিংয়ে, একটি ফাইলের দুই বা ততোধিক কপি বিভিন্ন কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা যায়। যদি কোনো কম্পিউটার কোনো কারণে সমস্যা হয়, তাহলে সেই তথ্য অন্য কম্পিউটার থেকে পাওয়া যাবে।
    এইভাবে নেটওয়ার্কের কম্পিউটারগুলি একে অপরের জন্য ব্যাকআপের কাজও করতে পারে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
রোল নং : ০১
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক,
প্রতিবেদনের শিরোনাম : নেটওয়ার্কের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার ও সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন কর
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment