ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার সমন্বয়ে কিভাবে মিশ্র অর্থব্যবস্থার সৃষ্টি হয় তা বিশ্লেষণ করে বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থার সাথে তুলনা করুন, ssc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ১০ম শ্রেণি অর্থনীতি ১ম অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/ উত্তর ২০২১

শ্রেণি: ১০ম/ ssc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: অর্থনীতি এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 01 বিষয় কোডঃ 2671
বিভাগ: মানবিক শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার সমন্বয়ে কিভাবে মিশ্র অর্থব্যবস্থার সৃষ্টি হয় তা বিশ্লেষণ করে বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থার সাথে তুলনা করুন।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধারণা : মােট উৎপাদিত সম্পদের অর্থমূল্য কীভাবে উৎপাদনের উপাদানগুলাের মধ্যে বণ্টন করা হয়, যা নির্ভর করে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বা economic system এর উপর। যে ব্যবস্থা বা কাঠামাের আওতায় উৎপাদনের উপাদানসমূহের মালিকানা নির্ধারিত হয় এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া উৎপাদিত সম্পপদের বণ্টন ও ভােগ প্রক্রিয়া সম্পাদিত হয় তাকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলে। এ ব্যবস্থা জনগণের অর্থনৈতিক কার্যাবলি এবং অর্থনীতি বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত কাঠামাের সমন্বয়ে গড়ে উঠে।

বর্তমানে বিশ্বে চার ধরণের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা কার্যকর আছে :

  • ধনতান্ত্রিক,
  • সমাজতান্ত্রিক,
  • মিশ্র ও
  • ইসলামি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা।

ধনতান্ত্রিক বা বাজার অর্থব্যবস্থা 

যে অর্থব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যক্তি বা ফার্ম উৎপাদন, বন্টন ও ভোগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করে, তাকে ধনতান্ত্রিক বা বাজার অর্থব্যবস্থা বলে। এ ধরনের বাজার ব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যক্তি বা ফার্মের কোথায় বিনিয়োগ করবে, কি উৎপাদন বা বিক্রয় করবে, কি দামে দ্রব্য বা সেবা বিনিময় করবে- এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা থাকে। অর্থাৎ ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় দ্রব্য বা সেবার দাম বাজারে চাহিদা ও যোগান এর মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। এখানে অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থাকে না। বর্তমানে পুরোপুরি ধনতান্ত্রিক বা বাজার অর্থব্যবস্থা না থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অষ্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার প্রায় কাছাকাছি অর্থব্যবস্থা বিদ্যমান।

ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য 

১. সম্পদের ব্যক্তি মালিকানা: ধনতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণ ব্যক্তি মালিকানার উপর ন্যস্ত থাকে।

২. অবাধ প্রতিযোগিতা: সরকারের কোন ধরণের নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মুক্ত প্রতিযোগিতা বিদ্যমান থাকে।

৩. ভোক্তার স্বাধীনতা: এখানে প্রত্যেকের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বিদ্যমান। সম্পদের মালিকরা কি, কখন এবং কিভাবে উৎপাদন করবে সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।

৪. দাম ব্যবস্থা: ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় দ্রব্য বা সেবার চাহিদা ও যোগানের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে দাম নির্ধারিত হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৫. মুনাফা অর্জন: উৎপাদনের উপকরণসমূহের মালিকরা সর্বোচ্চ দামে তাদের উপকরণসমূহ বিক্রি করতে চায়। অন্যদিকে ফার্ম বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকারা তাদের উৎপাদন খরচ সর্বনিম্ন রাখতে চায়। এভাবে উভয় দিক হতে সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জিত হয়।

৬. সমাজের শ্রেণিবিভাগ: সম্পদ ব্যক্তিমালিকানায় থাকার কারণে সমাজে এক শ্রেণি সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। অন্যদিকে আরেক শ্রেণির হাতে সম্পদের পরিমাণ দিন দিন কমতে থাকে। ফলে সমাজে উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত প্রভৃতি শ্রেণির উদ্ভব হয়।

৭. অসম বণ্টন: ধনতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থায় আয় ও সম্পদ বন্টনে অসমতা বা বৈষম্য দেখা যায়। সম্পদের ব্যক্তি মালিকানা থাকায় সম্পদের বন্টন অসম হয়। এক্ষেত্রে যার সম্পদ যত বেশি তার আয় তত বেশি।

সমাজতান্ত্রিক বা নির্দেশমূলক অর্থব্যবস্থা

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা এক ধরনের নির্দেশমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। এই অর্থব্যবস্থা ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার ঠিক বিপরীত। যে অর্থব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদন উপকরণের মালিকানা রাষ্ট্রের এবং সকল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয় তাকে সমাজতান্ত্রিক বা নির্দেশমূলক অর্থব্যবস্থা বলে। এ অর্থব্যবস্থায় দ্রব্যের দাম নির্ধারণে স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার কোন ভূমিকা থাকে না এবং উৎপাদিত দ্রব্য ভোগ ও বন্টনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকে।

১৯১৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নে ভ- াদিমির লেনিন সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে চীন, কিউবা, উত্তর কোরিয়া, সাবেক পূর্ব জার্মানীসহ কিছু দেশে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি চালু হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যসমূহ নিচে আলোচনা করা হলো:

১. সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানা: সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানা। এ ধরণের অর্থব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণ ব্যক্তি মালিকানায় থাকে না। সকল সম্পদের মালিকানা রাষ্ট্রের হাতে ন্যস্ত।

২. অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত: অর্থনৈতিক সকল কর্মকাণ্ড, যথা- দ্রব্য বা সেবার দাম নির্ধারণ, শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণ, উৎপাদন, বণ্টন ও উন্নয়নের সকল পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় সরকারের একচেটিয়া সিদ্ধান্তে পরিচালিত হয়।

৩. সামাজিক কল্যাণ: সমাজতন্ত্রে মানুষের মৌলিক অধিকারসমূহ খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার ক্ষেত্রে অসমতা দূর করে সর্বাধিক কল্যাণ নিশ্চিত করা হয়।

৪. ভোগ ও বণ্টন ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় কোন দ্রব্য কতটুকু উৎপাদিত হবে, কে কতটুকু দ্রব্য ভোগ করবে তা রাষ্ট্রীয়ভাবেই নির্ধারিত হয়। এখানে সমাজে যে যতটুকু অবদান রাখবে সে অনুপাতে বণ্টন নিশ্চিত করা হয়। ফলে এখানে জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন নিশ্চিত হয়।

৫. দাম ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্রব্যের দাম নির্ধারণ হয় না। অর্থাৎ দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল নয়। এখানে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে দ্রব্য বা সেবা দাম নির্ধারিত হয়। এ কারণে সমাজতন্ত্রে অবাধ প্রতিযোগিতা অনুপস্থিত।

৬. মুদ্রাস্ফীতির অনুপস্থিতি: যেহেতু সমাজতন্ত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ বজায় থাকে এবং দাম ব্যবস্থা অনুপস্থিত, সেহেতু মুদ্রাস্ফীতির উদ্ভব ঘটে না।

৭. শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থা: সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি পর্যায়ে সম্পদের মালিকানা না থাকায় শ্রেণী বিভেদ থাকে না। তাই কেউ কাউকে শোষণ করার সুযোগ নেই।

মিশ্র অর্থব্যবস্থা

ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার সংমিশ্রণই হচ্ছে মিশ্র অর্থব্যবস্থা। অর্থাৎ মিশ্র অর্থব্যবস্থা এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে উৎপাদন, ভোগ, বণ্টন ইত্যাদি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার সাথে সাথে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সংমিশ্রণ ঘটে। এ ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অনেক অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত ব্যক্তি বা ফার্ম বাজার ব্যবস্থার মাধ্যমে নিয়ে থাকে। আবার সরকারও সম্পদের বণ্টনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বর্তমান সময়ে কোন অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই বিশুদ্ধ ধনতান্ত্রিক বা বিশুদ্ধ সমাজতান্ত্রিক নয়। অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশসমূহে এ দু’ধরনের অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যসমূহ দেখা যায়। অর্থাৎ এসব দেশে মিশ্র অর্থনীতি বিদ্যমান। বৃটেন, কানাডা, জাপান, ভারত, বাংলাদেশসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে মিশ্র অর্থব্যবস্থা প্রচলিত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মিশ্র অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য

১. সম্পদের মালিকানা: এ অর্থব্যবস্থার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানায় পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানা বিদ্যমান। আবার উৎপাদনের উপায়সমূহের ক্ষেত্রেও ব্যক্তি মালিকানার পাশাপাশি সরকারি মালিকানা স্বীকৃত।

২. ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের সহাবস্থান: মিশ্র অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাত একত্রে পাশাপাশি অবস্থান করে। এখানে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের শিল্প কারখানা একত্রে কাজ করে। এই অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত খাতে মুনাফা অর্জনই লক্ষ্য তবে সরকারি খাতে মুনাফা অর্জনের সাথে সাথে সামাজিক কল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়। অনেক সময় ব্যক্তিগত খাতের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়।

৩. অর্থনৈতিক পরিকল্পনা: এখানে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনাকে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার সাথে সমন্বয় করা হয়।

৪. দাম ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় বাজার অর্থনীতির দাম ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ এখানে দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চাহিদা ও যোগানের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। তবে সরকার রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে দাম ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

৫. ব্যক্তি স্বাধীনতা: মিশ্র অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষিত হয়। এখানে ব্যক্তি কি পরিমাণ ভোগ করবে এবং উৎপাদক কি দ্রব্য উৎপাদন করবে সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র খুব বেশি হস্তক্ষেপ করে না। তবে সমাজের স্বার্থে কোন কোন সময় ভোগ বা বিপণনের ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আরোপ করে।

৬. বণ্টন ব্যবস্থা: যেহেতু এ অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিমালিকানা বিদ্যমান, সেহেতু জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন এখানে নিশ্চিত হয় না। 

যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটি ভালাে তার স্বপক্ষে যুক্তি : উপরে উল্লেখিত চারটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে আমার দৃষ্টিতে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচেয়ে ভাল। আমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হলাে। এই অর্থনীতি ব্যবস্থায় অন্য সকল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মিশ্রণ রয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ও সরকারি উভয় মালিকানা থাকবে। তবে ব্যক্তিগত মালিকানা থাকলেও সেক্ষেত্রে সরকারের হস্তক্ষেপ থাকবে এবং কোন পণ্য কী পরিমাণ উৎপাদন করতে হবে ও দাম কেমন হবে

এসবকিছুর ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলাে ভােক্তার চাহিদা বা ইচ্ছানুযায়ী পণ্য উৎপাদন করা। সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলাের মধ্যে পারস্পরিক সহযােগীতা থাকা এই অর্থনীতির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট ও উপযুক্ত পরিকল্পনা অনুযায়ী অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সকল উন্নয়নশীল দেশে এরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশেও এরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু রয়েছে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment