বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবং লৌকিক ব্যাখ্যার মধ্যে কোনটিকে আপনি অধিকতর গ্রহনযােগ্য বলে মনে করেন? উত্তরের স্বপক্ষে আপনার যুক্তি দিন, hsc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তিবিদ্যা ২য় পত্র ১২শ শ্রেণি ৫ম অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/ উত্তর ২০২১

শ্রেণি: ১২শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: যুক্তিবিদ্যা ২য় পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 05 বিষয় কোডঃ 2860
বিভাগ: মানবিক শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবং লৌকিক ব্যাখ্যার মধ্যে কোনটিকে আপনি অধিকতর গ্রহনযােগ্য বলে মনে করেন? উত্তরের স্বপক্ষে আপনার যুক্তি দিন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার বৈশিষ্ট্য

প্রকৃতির নিয়ম-নীতি অনুসরণ না করে কিম্বা বিশেষ তথ্য-উপাত্ত উল্লেখ করা ছাড়া কোনো ঘটনার যুক্তিযুক্ত, বিজ্ঞানসম্মত, বাস্তব ব্যাখ্যা প্রদান করা সম্ভব হয় না। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যই হচ্ছে কোনো বিষয় বা ঘটনার যুক্তিসম্মত যথার্থ বর্ণনা উপস্থাপন করা। যেমন−বজ্রপাতের সময় আমরা প্রচণ্ড শব্দ শুনতে পাই।

এ সময় আমাদের মনে হয় বিদ্যুৎই প্রচণ্ড শব্দ সৃষ্টি করে। কিন্তু বজ্রপাতের সময় শব্দ উৎপন্ন হওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হলো বিদ্যুৎশক্তি উত্তাপ সৃষ্টি করে, আর উত্তাপ বায়ুকে প্রসারিত করার ফলে শব্দ উৎপন্ন হয়।

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাকে বিশ্লেষণ করলে এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়। নিম্নে এগুলো বর্ণনা করা হলো−

১। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অবরোহমূলক প্রক্রিয়া: আমরা জানি, অবরোহ অনুমানের ক্ষেত্রে কম ব্যাপক কোনো বিশিষ্ট নিয়মকে অপেক্ষাকৃত বেশি ব্যাপক নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়। তেমনি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার ক্ষেত্রেও কম ব্যাপক কোনো বিশেষ নিয়মকে বেশি ব্যাপক নিয়মের অধীনে এনে ব্যাখ্যা করা হয়। তবে বেশি ব্যাপক নিয়মটিকে অবশ্যই মৌলিক হতে হয়। অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা স্বত:সিদ্ধ, মৌলিক নিয়মের অধীনে এনে কোনো বিশেষ ঘটনাকে ব্যাখ্যা করে।

আবার অবরোহ অনুমানের ক্ষেত্রেও স্বত:সিদ্ধ মৌলিক নিয়ম থেকে কোনো বিশেষ ঘটনাকে অনিবার্যভাবে নি:সৃত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়− জোয়ার ভাটার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ নিয়মের অধীনে এনে এর ব্যাখ্যা করা হয়। এক্ষেত্রে মাধ্যাকর্ষণ নিয়ম হলো বেশি ব্যাপক মৌলিক নিয়ম আর জোয়ার ভাটার নিয়ম হলো কম ব্যাপক বিশেষ নিয়ম।

২। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আরোহের সাথে সম্পর্কিত : বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার প্রধাণ ও মৌলিক শর্ত হলো ঘটনার কার্যকারণ সম্পর্ক আবিষ্কার করা।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মাধ্যমে কোনো জটিল ও দুর্বোধ্য বিষয়কে সহজ সরল ও অর্থবহ করে তোলা হয়। কোনো ঘটনার কার্যকারণ সম্পর্ক আবিষ্কার না করলে বিষয়টি সহজবোধ্য হয় না। আর আরোহ হচ্ছে সেই প্রক্রিয়া যেখানে কার্যকারণ নীতির বাস্তব প্রয়োগ থাকে। তাই বলা যায়, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও আরোহ ঘনিষ্টভাবে সম্পর্কযুক্ত।

৩। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রকল্পের সাথে সম্পর্কিত: আমরা জানি, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে কোনো ঘটনার কারণ আবিষ্কার করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু যখন কোনো ঘটনার কারণ সরাসরি আবিষ্কার করা যায় না তখন ঐ ঘটনা সম্পর্কে প্রকল্প তৈরি করা হয়। পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন,গণিত, জীববিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান প্রভৃতি বিষয়ের মৌলিক ও স্বত:সিদ্ধ নিয়মগুলো প্রকল্পের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।

নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ব্যাখ্যা প্রকল্পের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। মূলত প্রকল্প হলো ব্যাখ্যাদানের প্রচেষ্টা। প্রকল্পের মাধ্যমে কোনো ঘটনার কার্যকারণ সম্পর্ক আবিষ্কার করে ঐ বিষয়ের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়া হয়। তাই বলা যায় বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার সাথে প্রকল্পের অত্যন্ত ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে যে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রকল্পের উপর নির্ভরশীল হলেও এ দুটো প্রক্রিয়া এক নয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৪। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা শ্রেণিকরণের সাথে সম্পর্কিত : এই পৃথিবীতে রয়েছে অগনিত গাছ গাছালি, পাখ-পাখালি, বস্তু, প্রাণী আরো অনেক কিছু। বস্তু জগত বা প্রাণিজগত বা অন্য যে কোনো জিনিসের ক্ষেত্রেই এদের প্রধান প্রধান লক্ষণের দিক থেকে একসঙ্গে বিন্যস্ত করাই হলো শ্রেণিকরণ। শ্রেণিকরণ এক ধরনের মানসিক প্রক্রিয়া।

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও শ্রেণিকরণ উভয়ক্ষেত্রেই সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো ঘটনা বা বিষয়ের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে ব্যাখা দেয়া হয়। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় কোনো ঘটনা বা বিষয় কোন্ শ্রেণির অন্তর্ভূক্ত তা নির্ণয় করা হয়। এছাড়াও শ্রেণিকরণের মত ব্যাখ্যার ক্ষেত্রেও কম ব্যাপক নিয়মকে অপেক্ষাকৃত বেশি ব্যাপক নিয়মের অন্তর্ভূক্ত করা হয়। এ জন্য বলা হয় বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও শ্রেণিকরণ একে অপরের পরিপূরক।

৫। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সংযুক্তিকরণের সাথে সম্পর্কিত : কোনো ঘটনা বা বিষয়কে ব্যাখ্যা করতে গেলে অনুরূপ অন্য ঘটনা বা বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করতে হয়। সংযুক্তিকরণের অর্থই হলো কোনো ঘটনার সাথে অন্যান্য ঘটনার সাদৃশ্য বা মিল খুঁজে বের করা।

যেমন− মাধ্যাকর্ষণ শক্তির নিয়ম দিয়ে আমরা জোয়ার ভাটার ব্যাখ্যা দেই কারণ উভয় ঘটনাই আকর্ষণ শক্তি দ্বারা প্রভাবিত। একটি ঘটনার সাথে অন্য ঘটনার সংযুক্তিকরণ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে অত্যন্ত অপরিহার্য বিষয়। যেমন− ঘোড়া ও জেব্রার মধ্যে সাদৃশ্য লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, এ দুটি প্রাণী বিশেষ দিক থেকে সমতুল্য। আর এজন্য ঘোড়া ও জেব্রার মধ্যে খুব সহজেই সংযোগ করা যায়।

৬। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা যৌক্তিক: বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সব সময়ই কুসংস্কারমুক্ত, প্রাসঙ্গিক ও যৌক্তিক হয়ে থাকে। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মাধ্যমে কোনো ঘটনার সত্যতা নির্ণয় করা হয়। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মধ্যে রয়েছে পরখযোগ্যতা যার মাধ্যমে কোনো ঘটনার ব্যাখ্যাকে নির্ভুলভাবে বর্ণনা করা যায়।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে বলা যায় যে, এটি একটি যৌক্তিক বিজ্ঞান ভিত্তিক বাস্তবসম্মত ব্যাখ্যা। এ ব্যাখ্যা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও যুগোপযোগী। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের নিয়ম−নীতি মেনে শৃঙ্খলার সাথে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করা হয় বলে এর যথেষ্ট গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে।

লৌকিক ব্যাখ্যার বৈশিষ্ট্য

আমরা পূর্বেই আলোচনা করেছি যে লৌকিক ব্যাখ্যায় সাধারণ মানুষ তাদের মনগড়া ধারণা, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হয়ে কোনো ঘটনা বা বিষয়কে অপ্রাকৃত, অতিপ্রাকৃত বা অলৌকিক শক্তির সাহায্যে বা বাহ্যিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে ব্যাখ্যা করে থাকে। নিম্নে লৌকিক ব্যাখ্যার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করা হলো−

১। লৌকিক ব্যাখ্যা কুসংস্কারপূর্ণ ঃ অন্ধবিশ্বাসের উপর নির্ভর করেই সাধারণ মানুষ লৌকিক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে প্রচলিত ধারণা ও কুসংষ্কার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অলৌকিক শক্তির সাহায্যে কোনো ঘটনা বা বিষয়ের ব্যাখ্যা দেয়া হয়। যেমন−ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। এর সুনির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ কুসংস্কার মনোভাব নিয়ে মনগড়া ধারণা থেকে বলে যে, পৃথিবী একটা বড় ষাঁড়ের একটা শিং এর উপর থাকে, কিছু দিন পর পর ষাঁড়টি এক শিং থেকে অন্য শিং এ পৃথিবীকে নিয়ে যায় তখন পৃথিবীটা কেঁপে ওঠে আর এতেই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

২। লৌকিক ব্যাখ্যা বাহ্যিক সাদৃশ্যমূলক : লৌকিক ব্যাখ্যায় বাহ্যিক ও বিচ্ছিন্ন সাদৃশ্যের উপর গুরুত্ব আরোপ করে কোনো বিষয় বা ঘটনার ব্যাখ্যা দেয়া হয়। যেমন− বাদুড়কে পাখির মতো উড়তে দেখে এ বাহ্যিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে লৌকিক ব্যাখ্যায় বাদুড়কে পাখি বলা হয়। কিন্তু বাদুড়ের দাঁত, লোম, বাচ্চাপ্রসব, স্তন্যপান ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্যান্য পাখির নেই।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৩। অনুপপত্তির উদ্ভব: লৌকিক ব্যাখ্যায় কোনো ঘটনা বা বিষয়ের মৌলিক ও অন্তর্নিহিত সাদৃশ্যের উপর গুরুত্ব না দিয়ে বাহ্যিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে ব্যাখ্যা করা হয় বলে এক্ষেত্রে প্রায়শই অসাধু সাদৃশ্যমূলক অনুমান অনুপপত্তির উদ্ভব হয়।

৪। স্থান-কাল পাত্রভেদে ভিন্নতা : দেশকাল পাত্রভেদে একই ঘটনার লৌকিক ব্যাখ্যা একেক রকম হয়ে থাকে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তির বিশ্বাস, শিক্ষা, চরিত্র, রুচি, বুদ্ধি প্রভৃতি বিষয়ের পার্থক্যের কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। পরিবার ও সমাজভেদে লৌকিক ব্যাখ্যা বিভিন্নরূপে উপস্থাপিত হয় বলে এ ব্যাখ্যা পরিবর্তনশীল।

৫। লৌকিক ব্যাখ্যা অযৌক্তিক : প্রথাগত বিশ্বাস, আপ্তবাক্য , প্রত্যাদেশ প্রভৃতি লৌকিক ব্যাখ্যার মূল ভিত্তি। কোনো সাক্ষ্য প্রমাণ বা যাচাই ছাড়াই প্রচলিত ধারণা থেকে লৌকিক ব্যাখ্যা দেয়া হয় বলে এটি অযৌক্তিক। লৌকিক ব্যাখ্যা অনির্দিষ্ট ও অবাস্তব বলে প্রমাণ সাপেক্ষ নয়। ফলে এ ধরনের ব্যাখ্যা যাচাই করা যায় না।

৬। সুনির্দিষ্ট নিয়মের অনুপস্থিতি ঃ লৌকিক ব্যাখ্যায় প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের নীতি ও কার্যকারণ সম্পর্কের নীতি অনুপস্থিত থাকে। অনেক সময় লৌকিক ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে কোনো ঘটনার অন্তর্গত একটি মাত্র শর্তকে সমগ্র কারণ বলে ভুল করা হয়।

৭। লৌকিক ব্যাখ্যা পশ্চাৎধর্মী: সভ্যতা, সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির উন্নয়নের দিক থেকে লৌকিক ব্যাখ্যা অনেকটাই পিছিয়ে আছে। প্রাচীনকাল থেকে আজ অবধি কিছু শ্রেণির মানুষ ভূত পেত্মীতে বিশ্বাস করা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁক করা, দৈবশক্তিতে বিশ্বাস করা প্রভৃতি বিষয়ের চিন্তা লৌকিক ব্যাখ্যার মাধ্যমেই করে থাকে। অলীক অবাস্তব কল্পনা, নির্বিচার বিশ্বাস এবং অযৌক্তিক কুসংস্কার লৌকিক ব্যাখ্যাকে পশ্চাৎপদ করে তোলে। এ ধরনের ব্যাখ্যায় কোনো বিষয় বা ঘটনা সম্পর্কে সংশয়, প্রশ্ন ও জিজ্ঞাসা দেখা দিলে যুক্তিহীনভাবে নিজেদের বিশ্বাস ও মনগড়া ধারণা দিয়েই সমাধান দেয়া হয়ে থাকে। তবে একথাও ঠিক যে, জ্ঞানবিজ্ঞানের প্রসারের ফলে এ জাতীয় ব্যাখ্যা অচল হয়ে আসছে।

বৈজ্ঞানিক ও লৌকিক ব্যাখ্যার পার্থক্যসমূহ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও লৌকিক ব্যাখ্যার মধ্যকার পার্থক্যসমূহ খুব সহজে বোঝার জন্য নিম্নে ছকের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হলো:

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

AVvXsEjfbOZksg5iGP6yg5 vT0 H1fuAuy2BK5aICOnZJd6Vxqyf1hW6W0LUBqJqu5QWMp6nOoyehTiWP80CKTe75jsOPNF1B3oh3KkJ iNaeZ09YBUUGfOPNB7Usr4E9am8Z9APJ7SqsnGd5V5OtdJ39kwOy8xUjsodB98Uz 4ijgAQErNFDd0ery nziD
AVvXsEgXBiupo8sQf9v8dWcb76Ualf1wFxjXqpCT Sc1vA6be19axvakfgwo8MlLJ0O Y HZMlXgSdMHvFocS4ud96C z7RlWWnKAXippoFxOk amxjiPUO g0dF43Dnt9YwMogjzNGsPHHoiuSblF9J VOfpPC6lcLP91QGMnQMRbZMRZ b6BKhI2Xcf1k2

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

Leave a Comment