শ্রেণি: SSC/ 2022 বিষয়: হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2022 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 112 |
রথীনদের গ্রামে যেমন পৌষ সংক্রান্তি ও বর্ষবরণের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয় তেমনি দোলযাত্রা ও নাম যজ্ঞের আয়োজন করা হয় পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে উল্লিখিত শ্রেণীর অনুষ্ঠানের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিরূপণ।
শিখনফল/ বিষয়বস্তু:
ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মাচারের ধারণাটি ব্যাখ্যা করতে পারবে
কতিপয় ধর্মাচার সম্পর্কে বর্ণনা করতে পারবে
দোলযাত্রা ও রথযাত্রা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে পারবে
নাম যজ্ঞ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে পারবে
আর্থ-সামাজিক, পারিবারিক ও ধর্মীয় জীবনের ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্ম প্রচারের প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারবে।
নির্দেশনা:
ধর্মানুষ্ঠান ধর্মচারের ধারণা
সংক্রান্তি, গৃহপ্রবেশ, জামাইষ্ঠ, রাখি বন্ধন, ভাতৃদ্বিতিয়া, বর্ষবরণ, দীপাবলি, হাতে খড়ি ও নবান্নের ধারণা
দোলযাত্রা ও রথযাত্রা ধারণা
নাম যজ্ঞের ধারণা
পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মচারের গুরুত্ব
ধর্মানুষ্ঠান ধর্মচারের ধারণা
উত্তর:
হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সারা বছর নানা উৎসব-অনুষ্ঠান করে থাকে। কথায় বলে, বার মাসে তের পার্বণ। এর মধ্যে কিছু আছে ধর্মানুষ্ঠান। আর কিছু আছে লোকাচার। মূলত জীবনটাকে কল্যাণময়, সুখকর ওআনন্দময় করে রাখার চেষ্টা থাকে সতত। যে-সকল আচার-আচরণ আমাদের জীবনকে সুন্দর ও মঙ্গলময় করে গড়ে তোলে, তা ধর্মাচার নামে স্বীকৃত। এগুলোকে লোকাচারও বলে।
তবে এর মধ্যে থাকে মাঙ্গলিক কর্মের নির্দেশ। আবার ধর্মশাস্ত্রে পূজাসহ নানা অনুষ্ঠানের নির্দেশ আছে। এগুলো ধর্মানুষ্ঠান। ধর্মাচার ও ধর্মানুষ্ঠানের সম্পর্ক খুবই নিবিড়। ধর্মাচার করতে গেলে ধর্মানুষ্ঠানের প্রয়োজন হয়, আবার ধর্মানুষ্ঠানে ধর্মাচার করতে হবে। সংক্রান্তি, বর্ষবরণ, দোলযাত্রা, রথযাত্রা উৎসবসহ এখানে কয়েকটি ধর্মাচার ও ধর্মানুষ্ঠানের বর্ণনা দেওয়া হলো।
সংক্রান্তি, গৃহপ্রবেশ, জামাইষ্ঠ, রাখি বন্ধন, ভাতৃদ্বিতিয়া, বর্ষবরণ, দীপাবলি, হাতে খড়ি ও নবান্নের ধারণা
উত্তর:
সংক্রান্তি
বাংলা মাসের শেষ দিনকে বলা হয় সংক্রান্তি। এ দিনে ঋতুভেদে ভিন্ন ভিন্ন মাসের সংক্রান্তি অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন উৎসব করা হয়। তবে বাঙালি সমাজে পৌষ সংক্রান্তি ও চৈত্র সংক্রান্তির উৎসব উল্লেখযোগ্য। সংক্রান্তি শব্দটি কোথাও কোথাও ‘সাকরাইন’ নামে পরিচিত। তবে পৌষপার্বণ বা পৌষ সংক্রান্তিকে মকর সংক্রান্তিও বলা হয়। হিন্দুরা এই দিনে পিতৃপুরুষের উদ্দেশে তর্পণ করে থাকে।
চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব শিব পূজা। এর অন্য নাম নীল পূজা। শিবের পূজা করা হয়। অনেক স্থানে একে বুড়োশিবও বলে। শিব পূজার একটি অঙ্গ চড়ক পূজা। শাস্ত্র ও লোকাচার অনুসারে স্নান, দান, ব্রত, উপবাস, প্রভৃতি মঙ্গলজনক উৎসব করা হয়।
গৃহপ্রবেশ
নবনির্মিত গৃহে প্রথম প্রবেশ করার সময় মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান কর হয়। সেখানে নারায়ন দেবতার পাশাপাশি বাস্তু বা ভূমিদেবতা এবং গৃহপতির অভীষ্ট দেবতা বা ঠাকুরের পূজা করা হয়।
জামাইষষ্ঠী
জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে জামাইষষ্ঠী অনুষ্ঠান হয়। খুবই আনন্দময় অনুষ্ঠান এটি। এদিন জামাইকে শ্বশুরবাড়িতে নিমন্ত্রণ করা হয়। খাওয়া – দাওয়ার বিশেষ আয়োজন করা হয়। জামাইকে নতুন কাপড়-জামা দেওয়া হয়। জামাইও শাশুড়িসহ অন্যান্য আত্মীয়কে সাধ্যমতো নতুন কাপড় প্রদান করে। এদিন ষষ্ঠীপূজাও অনুষ্ঠিত হয়। সন্তান কামনায় ও সন্তানের মঙ্গল প্রার্থনা করে ষষ্ঠীদেবীর পূজা হয়।
রাখীবন্ধন
‘রাখী’ কথাটি রক্ষা শব্দ থেকে উৎপন্ন। হিন্দু ধর্মাচারের মধ্যে রাখীবন্ধন অন্যতম। এদিন বোনেরা তাদের ভাইদের হাতে রাখী নামে একটি পবিত্র সুতো বেঁধে দেয়।
ভাই-বোনের মধ্যকার আজীবন ভালোবাসার প্রতীক বহন করে এই রাখীবন্ধন। নিজের ভাই ছাড়াও আত্মীয় ও অনাত্মীয় ভাইদের হাতেও রাখী পরানো হয় এবং এতে ভাই-বোনের মধ্যে মধুর সম্পর্ক স্থাপিত হয়। শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এ পর্বটি পালন করা হয় বিধায় এ দিনটি রাখী পূর্ণিমা নামেও পরিচিত।
ভ্রাতৃদ্বিতীয়া
কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে এ উৎসব পালন করা হয়। এ দিনটি বড়ই পবিত্র। পুরাণে উল্লেখ আছে-কার্তিকে শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে যমুনাদেবী তাঁর ভাই যমের মঙ্গল কামনায় পূজা করেন। তাঁরই পূণ্যপ্রভাবে যমদেব অমরত্ব লাভ করেন। এ কল্যাণব্রত স্মরণে রেখে বর্তমান কালের বোনেরাও এ দিনটি পালন করে আসছে।
ভাইকে যাতে কোনো বিপদ-আপদ স্পর্শ করতে না পারে সেজন্য বোনদের সতত কামনা! এদিন উপবাস থেকে ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেওয়া হয়। বাঁ হাতের কড়ে অথবা অনামিকা আঙ্গুল দিয়ে চন্দনের (ঘি, কাজল বা দধিও হতে পারে) ফোঁটা দিয়ে ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে বলা হয়-
‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা,
যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা।’
এজন্য এ অনুষ্ঠানের এক নাম ‘ভাইফোঁটা’।
ভাইকে ফল, মিষ্টি, পায়েস, লুচি প্রভৃতি উপাদেয় খাদ্য পরিবেশন করা হয়। শুধু পারিবারিক গন্ডীর মধ্যেই নয়, এ উৎসবের মধ্যদিয়ে জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকলের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত করে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব।
বর্ষবরণ
বাংলা সনের প্রথম দিন নতুন বছরকে বরণ করার মাধ্যমে এ উৎসব পালন করা হয়। এটি ধর্মীয় অনুভূতির পাশাপাশি পেয়েছে সার্বজনীনতা। বর্ষবরণ উৎসব আজ বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনার এক মহা উৎসব। এদিন বিভিন্ন পূজা, মিষ্টি খাওয়া, ভাব বিনিময় ও হালখাতাসহ নানা প্রকার অনুষ্ঠান করা হয়।
বর্ষবরণ ও চৈত্রসংক্রান্তি উপলক্ষে পাহাড়ি অঞ্চলের বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব ‘বৈসাবি’ পালন করা হয়।
দীপাবলি
শ্যামা বা কালীপূজার দিন রাত্রে অনুষ্ঠিত হয় ‘দীপাবলি’ উৎসব। প্রদীপ জ্বালিয়ে অন্ধকার দূর করা হয়। সচেতনতার আলো জ্বালিয়ে মনের অজ্ঞানতার মোহান্ধকার দূর করার প্রতীক হিসেবে এই দীপাবলি উৎসব। এটির মধ্য দিয়ে সকল কুসংস্কার প্রদীপের আগুনে পুড়িয়ে জ্ঞানের আলোকে সারা বিশ্ব আলোকিত হোক। – এ ব্রত নিয়েই দীপাবলি উৎসব পালন করা হয়। এটি দেওয়ালি, দীপান্বিত, দীপালিকা, সুখরাত্রি, সুখসুপ্তিকা প্রভৃতি নামেও পরিচিত।
হাতেখড়ি
সবস্বতী পূজার দিন শিশুদের শিক্ষা-জীবনে প্রবেশের এক উল্লেখযোগ্য অধ্যায় ‘হাতেখড়ি’ অনুষ্ঠান। পুরোহিত কিংবা পছন্দনীয় গুরুজনের কাছে কলাপাতায় খাগ দিয়ে লিখে অথবা পাথরে খড়িমাটি দিয়ে লিখে শিশুরা লেখাপড়ার জগতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবেশ করে।
নবান্ন
নবান্ন আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী অসাম্প্রদায়িক সর্বজনীন উৎসব। নবান্ন = নব+অন্ন; নবান্ন শব্দের অর্থ নতুন ভাত। বার মাসে তের পার্বণের একটি পার্বণ।
হেমন্তকালের অগ্রহায়ণ মাসে নতুন ধানের চাল দিয়ে তৈরি ভাত, নানা রকম পিঠা প্রভৃতি দিয়ে যে মাঙ্গলিক উৎসব করা হয় তার-ই নাম নবান্ন উৎসব। এটি ঋতুভিত্তিক অনুষ্ঠান। এদিন শস্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী শ্রীশ্রীলক্ষ্মীর পূজা দেওয়া হয়।
দোলযাত্রা ও রথযাত্রা ধারণা
উত্তর:
দোলযাত্রা ধারণা
ফাল্গুনী পূর্ণিমার (দোলপূর্ণিমা) দিন রাধা-কৃষ্ণকে দোলায় রেখে আবীর, কুঙ্কুমে রাঙিয়ে পূজা করা হয়। তাঁদরে পূজা দিয়ে পরস্পর পরস্পরকে রং বা আবীর মাখিয়ে সকলে আনন্দ করে। এ পূজার আগের দিন অর্থাৎ ফাল্গুনী শুক্লা চতুর্দশীর দিন ‘বুড়ির ঘর’ বা ‘মেড়া’ পুড়িকে অমঙ্গলকে দূর করার বা ধ্বংস করার প্রতীকী অনুষ্ঠান করা হয়। অনেকস্থানে এসময় সমস্বরে বলা হয় – ‘আজ আমাদের নেড়া পোড়া, কাল আমাদের দোল, পূর্ণিমাতে বলো সবাই, বলো হরিবোল।’
এটি মূলত বৈষ্ণবীয় উৎসব। এই ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোল পূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবীর নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সাথে রং খেলায় মেতেছিলেন। সে ঘটনা থেকেই এ দোল খেলার প্রবর্তন। একে বসন্ত-উৎসবও বলা যায়।
দোলপূর্ণিমার দনি দোলযাত্রা উপলক্ষে বিভিন্ন স্থানে গান, মেলা প্রভৃতির আয়োজন করা হয়। দোলযাত্রা উৎসবের দিন সকাল থেকেই শত্রু-মিত্র, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলে বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়ে বিভেদ ভুলে যায়। সকলেই হয়ে যায় একাত্ম। এটাই দোলযাত্রার সার্বজনীনতা। বাংলার বাইরে এটি হোলি উৎসব নামে পরিচিত।
হিন্দুদের ধর্মানুষ্ঠানগুলোর মধ্যে রথযাত্রা অন্যতম পর্ব। এটি হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব হলেও বর্তমানে সর্বজনীন উৎসব হিসেবে রুপলাভ করেছে। আষাঢ় মাসের শুক্লাদ্বিতীয়া তিথিতে রথযাত্রা শুরু হয়। এই রথযাত্রা শ্রী শ্রী জনগন্নাথদেবের রথযাত্রা নামেরই পরিচিত। উড়িষ্যার পুরীতে জগন্নাথ দেবের মন্দির প্রতিষ্ঠিত।
রথযাত্রা ধারণা
রথ হলো চাকাওয়ালা একটি যান। এখানে তিন জন দেবতা- জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা অধিষ্ঠিত থাকেন। ভক্তগণ এ তিন দেবতার যানটিকে একটি নির্দিষ্ট দেবালয় বা মন্দির থেকে রশি দিয়ে টেনে অন্য একটি নির্দিষ্ট মন্দির বা বারোয়ারি তলায় নিয়ে রেখে আসে। এর পর ঠিক নবম দিনে অর্থাৎ একাদশীর দিন সে স্থান থেকে টেনে পুনরায় পূর্বের নির্দিষ্ট মন্দিরে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এ পর্বটির নাম শ্রীশ্রীজগন্নাথদেবের পুনর্যাত্রা বা উল্টোরথ। এই রথযাত্রা উপলক্ষে নয় দিনব্যাপী বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়।আমাদের দেশে প্রায় প্রতিটি অঞ্চলেই রথযাত্রা পালিত হয়। তবে ঢাকা জেলার ধামরাইয়ে অনুষ্ঠিত রথযাত্রা দেয় সাম্যের শিক্ষা। রথের মেলা একদিকে উৎসব অন্যদিকে এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে।
নাম যজ্ঞের ধারণা
উত্তর:
নামযজ্ঞ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীরামচন্দ্রের পূজা করা হয়। বিভিন্ন সুরে, ছন্দে, তালে কৃষ্ণনাম এবং রামনাম কীর্তন করা হয়। এ অনুষ্ঠানটি স্থান, সময় এবং আয়োজনের পরিধিভেদে কয়েক প্রহরব্যাপী হয়ে থাকে। তিন ঘন্টায় এক প্রহর ধরা হয়। এ অনুষ্ঠান উপলক্ষে মন্দির বা নামযজ্ঞানুষ্ঠান স্থানটি পবিত্র রাখা হয়। ভক্তরা আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। হিন্দুরা বিশ্বাস করে শ্রীহরির নাম নিলে বা শুনলে সে পুণ্য লাভ করে। দুঃখ-যন্ত্রণা থেকে পরিত্রাণ পায়। আর এ বিশ্বাস নিয়েই মানুষ বহুদূর থেকে নামযজ্ঞ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়।
এই নামযজ্ঞের অনুষ্ঠান মানুষের মিলমেলায় পরিণত হয়। ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সবাই একাত্ম হয়ে যায়। সামাজিক বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়।
পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মচারের গুরুত্ব
উত্তর:
ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ জীবনে ধর্মাচারের গুরুত্ব অপরিসীম। ধর্মাচার বা ধর্মনীতি মানুষকে ভদ্র, নম্র ও বিনয়ী করে তোলে। মানবিক মূল্যবোধের এ নীতি অনুসরণ করতে হলে ধর্মাচার অনুসরণ করতে হয়। আবার ধর্মানুষ্ঠান ছাড়া ধর্মাবচার তেন ফলপ্রসূ হয় না। ধর্মাচারের মাধ্যমে সমাজ ও পারিবারিক জীবনের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়। সুতরাং বলা যায় আমাদের ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ জীবনে সুন্দর-সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে হলে ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মচারের নীতি অনুসরণ করা অবশ্য কর্তব্য।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- Class: 6 To 9 Assignment Answer Link
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
- ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ , degree 3rd year islamic studies 5th paper suggestion,ডিগ্রি ৩য় বর্ষ ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন, ডিগ্রী ৩য় বর্ষের ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন PDF Download
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 politics and citizenship solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week politics and citizenship solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 bangladesh and world identity solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 science solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week science solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 finance and banking solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 biology solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week biology solution 2022]