দেশের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যবসায় উদ্যোগের ভূমিকা,উদ্যোগ ও ব্যবসায় উদ্যোগের ধারণা, বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারবে, ব্যবসায় উদ্যোগের কার্যাবলি বর্ণনা করতে পারবে,একজন সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি শনাক্ত করতে পারবে,বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যবসায় উদ্যোগের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারবে

শ্রেণি: ৯ম/2022 বিষয়: ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2022
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 143
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

সকল প্রকার সাজেশন: পিএসসি,জেএসসি,এসএসসি, এইচএসসি, অনাস , ডিগ্রী


এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ দেশের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যবসায় উদ্যোগের ভূমিকা।

শিখনফল বিষয়বস্তুঃ

  • উদ্যোগ ও ব্যবসায় উদ্যোগের ধারণা, বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারবে।
  • ব্যবসায় উদ্যোগের কার্যাবলি বর্ণনা করতে পারবে।
  • একজন সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি শনাক্ত করতে পারবে।
  • বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যবসায় উদ্যোগের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারবে।

অ্যাসাইনমেন্ট প্রণয়নের নির্দেশনাঃ

  1. ব্যবসায় উদ্যোগের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।
  2. ব্যবসায় উদ্যোগের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে।
  3. উদ্যোক্তার গুণাবলি পয়েন্ট আকারে ব্যাখ্যা করতে হবে
  4. দেশের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যবসায় উদ্যোগের ভূমিকা মূল্যায়ন করতে হবে

ক. ব্যবসায়ের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।

উত্তর:

সাধারণত মুনাফারক উদ্দেশ্যে কপরিচালিত, কনিয়ন্ত্রিত সকল অর্থনৈতিক ককর্মকান্ডকে কব্যবসায় বলে। গত কয়েকদিন আগে কআমি মাঠে কখেলতে গিয়ে ককয়েকজন বন্ধুদের ককাছ থেকে জিঞ্জেস করলাম যে, কতাদের কার কবাবা কি করে। অনেকেই বলল ঔষধের কদোকান, মুদির দোকানক, শাড়ির দোকান, ককসমেটিকস এর দোকান ইত্যাদি পেশায় কনিয়োজিত থাকে। তাদের অভিভাবকদের সবগুলো কঅর্থনৈতিক কাজ ব্যবসায়ের কঅন্তর্ভূক্ত হবে যদি তারা কজীবিকা নির্বাহ ও মুনাফার কআশায় উক্ত কাজগুলো করে কথাকেন।

মূলত মুনাফা অর্জনের কলক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক ককর্মকান্ডকে ব্যবসায় বলে। কপরিবারের সদস্যদের জন্য কখাদ্য উৎপাদন করা, কহাস-মুরগি কপালন করা, সবজি কচায় করাকে ব্যবসায় কবলা যায় না। ককিন্তু যখন কোনো কৃষক মুনাফার কআশায় ধান চাষ ককরে বা সবজি চাষ ককরাকে ব্যবসায় বলে গণ্য কহবে। তবে মুনাফা অর্জনের কউদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড কব্যবসা বলে গণ্য হবে কযদি সেগুলো দেশের আইনে কবৈধ ও সঠিক উপায়ে পরিচালিত কহয়। ব্যবসায়ের আরও কিছু কবৈশিষ্ট্য আছে যা একে কঅন্য সব পেশা থেকে কআলাদা করেছে।

ব্যবসায়ের সাথে জড়িত পণ্য বা সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্য থাকতে হবে। ব্যবসায়ের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এর সাথে ঝুঁকির সম্পর্ক। মূলত মুনাফা অর্জনের আশাতেই ব্যবসায়ী অর্থ বিনিয়োগ করে। ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডর মাধ্যমে মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি অবশ্যই সেবার মনোভাব থাকতে হবে।

খ. বাবসায়ে বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে।
উত্তর:

ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ:

১. উদ্যোগ গ্রহণ: উদ্যোগ খগ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসায় খশরু হয়ে। যেকোনো খব্যবসায় প্রতিষ্ঠার জন্য এক বা একাধীক খব্যক্তি উদ্যোগ গ্রহণ খকরে থাকে। নতুন ব্যবসায় খশুরু করতে চাইলে খউদ্যোগ গ্রহণ করা খুবই খগুরুত্বপূর্ণ। উদ্যোগ হলো, ঝুঁকি খআছে জেনেও মুনাফার খআশায় কষ্টসাধ্য কাজে হাত দেয়া।

আর যিনি ব্যবসায় খউদ্যোগ নেন তাকে উদ্যোক্তা খবলা হয়। তাই উদ্যোগ ও উদ্যোক্তা খএকে অপরের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকে। খযে কোনো দেশের অর্থনৈতিক খউন্নয়নে উদ্যোগ ও উদ্যোক্তার খগুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। তাই খবলা হয়ে থাকে মানুষের বড় খগুণ হলো উদ্যোগ খগ্রহণ করা। আর উদ্যোগ খগ্রহণের মাধ্যমেই কেবল শিল্পসহ খঅন্যান্য খাতের উন্নয়ন সম্ভব।

২. মুনাফ লাভ: মুনাফা লাভ করা খব্যবসায়ের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্যের খমধ্যে পড়ে। যেকোনো ব্যবসায় খপ্রতিষ্ঠান গড়ার মূল উদ্দেশ্যই খহলো মুনাফা অর্জন খকরা। ব্যবসায় একটি ঝুঁকিমূলক খকর্মকাণ্ড, যেখানে খমুনাফা হতে পারে আবার খনাও হতে পারে খঅর্থাৎ অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকে। খআর মুনাফাকে ব্যবসায়ের ঝুঁকি খগ্রহণের পুরুষ্কার স্বরুপ বিবেচনা করা হয়। খসুতরাং, যেকোনো ব্যবসায়ের সকল খকর্মকাণ্ড মুনাফা অর্জনের খউদ্দ্যেশ্যে পরিচালিত হতে হবে খতা না হলে এটি খব্যবসাযের অন্তর্ভুক্ত হবে না।

৩. ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা: ব্যবসায়ের সাথে ঝুঁকি খও অনিশ্চয়তা ওতপ্রোতভাবে জড়িতখ। সব ধরণের খব্যবসায়েই ঝুঁকি বিদ্যমান থাকে, খযদি কোনো ব্যবসায়ে খঝুঁকি না থাকে তাহলে খতা ব্যবসায় খবলে গণ্য হবে না। খঝুঁকি হলো প্রত্যাশিত কোনো খকিছু অর্জন না হওয়া খবা আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা। খআর অন্যদিকে, অনিশ্চয়তা হলো খপ্রত্যাশা যে করছি তা খহতেও পারে নাও খহতে পারে।

যদিও আমরা ঝুঁকির বিপরীতে খবিমা গ্রহণ করে এর খক্ষতির মাত্রা কমাতে খপারি। কিন্তু অনিশ্চয়তার ক্ষেত্রে খকোনো ধরনের বিমা গ্রহণ খকরার সুযোগ নাই। খঝুঁকিকে পরিমাপ করা যায়, এর খবিপরীতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া খযায়।

৪. অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড: সকল গব্যবসায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে গজড়িত থাকে। ব্যবসায়ের সকল গধরনের লেনদেন ও পরিচালনার গকাজে অর্থের ব্যবহার করা গহয়। সুতরাং, যদি কোনো উদ্যোগ গঅর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকে গতাহলে তা ব্যবসায় বলে গবিবেচিত হবে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গব্যবসায়ের একটি অন্যতাম বৈশিষ্ট্যগ।

৫. মূলধন: যেকোনো গব্যবসায়ের শুরু করার গজন্য মূলধন প্রয়োজন, গঅর্থাৎ মূলধন ব্যবসাযের গপ্রাণশক্তি হিসেবে কাজ করে। ব্যবসায়ের গমূলধন সংগ্রহ করাও ব্যবসায়ের একটি গগুরুত্বপূর্ণ কাজ। ব্যবসায়ীগণ ব্যবসাযের গমূলধন সংগ্রহ করে থাকে তাদের গনিজস্ব তহবিল থেকে, ঋণ গগ্রহণের মাধ্যমে বা অন্য গকোনো উৎস হতে।

৬. বৈধতা: প্রতিটি ব্যবসায় গঅবশ্যই বৈধতা হতে হবে গকেননা অবৈধ কর্মকাণ্ডকে ব্যবসায় গবলে বিবেচিত হয় না। তাই ব্যবসায়ের সকল গকর্মকাণ্ডকে বৈধ উপায়ে সম্পাদন গকরতে হয়। যদি কেউ গঅসৎ পথ অবলম্বন ও গঅবৈধ উপায়ে মুনাফ অর্জন করে গতাহলে তার কাজকে ব্যবসায় গবলা যাবে না। যেমনগ: চোরাচালান, অবৈধ গঅস্ত্র, চাঁদাবাজি ইত্যাদি।গ

৭. সংগঠন: ব্যবসায়ের লক্ষ্য অর্জনের জন্য যখন কিছু ব্যক্তি একত্রিত হয় এবং ধারাবাহিকভাবে ব্যবসায়ের সকল কর্মকাণ্ড দক্ষতার সাথে সমন্বয় সাধন করার কাজে নিয়োজিত থাকে তখন তাকে সংগঠন বলা হয়।

৮. ক্রেতা এবং বিক্রেতা: প্রতিটি ব্যবসায়ের লেনদেনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে দুটি পক্ষ জড়িত থাকে যেমন: ক্রেতা এবং বিক্রেতা। ব্যবসায়ে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে পণ্যদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে।

৯. লেনদেনের পৌনঃপুনিকতা: যেকোনোগ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে লেনদেন গবারে বারে বা গঅব্যাহতভাবে সম্পাদিত হয়। যেমনগ: একজন আম গব্যবসায়ী ‍যিনি নিয়মিতভাবে আম গক্রয় করেন এবং বিক্রি গকরেন। সুতরাং তিনি গতার ব্যবসায়ে সবসময় আম ক্রয়-গবিক্রয়ের কাজের সাথে জড়িত গথাকেন। কিন্তু কেউ যদি মাঝেমধ্যে গতার গাছের আম বাজারে নিয়ে বিক্রি করেনগ, সবসময় ক্রয়-বিক্রয়ের গসাথে জড়িত থাকেন না, গতাহলে তাকে ব্যবসায়ী বলা গযাবে না।

১০. সামাজিক দায়বদ্ধতা: ব্যবসায়েরগ ক্ষেত্রে সামাজিক দায়বদ্ধতা গরক্ষা করা ব্যবসায়ের একটি অন্যতম গবৈশিষ্ট্য। জনগণের ক্ষতি হয় গএমন কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গপরিচালনা করা যাবে না। তাছাড়া ব্যবসায়ীরা গতাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা সম্পর্কে খুব গসচেতন থাকে। ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়ের গপাশাপাশি সমাজের বিভিন্ন ধরনের গউন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত থাকেনগ। সুতরাং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সামাজিক গদায়বদ্ধতা রক্ষা করা একটি গগুরুত্বপূর্ণ কাজ।

গ. উদ্যোক্তার গুণাবলি পয়েন্ট আকারে ব্যাখ্যা করতে হবে

Management System International (MSI)-এর গবেষক David Mc. Lelland -র নেতৃতে এক দল গবেষক বিশ্বব্যাপী ব্যাপক গবেষনায় জানতে পেরেছে যে মোট ১০ টি প্রধান বৈশিষ্ট কোন ব্যক্তিকে সফল উদ্যোক্তা হতে সহায়তা করে –

১. সুযোগ সন্ধান: ব্যবসা সংক্রান্ত নতুন নতুন সুযোগ দেখা । এ গুলির উপর কাজ করা এবং তা বাস্তবায়ন করা । আর্থিক সংস্থান, যন্ত্রপাতি, জমি, কর্মসংস্থান বা অন্যান্য সাহায্য লাভের জন্য লক্ষ্যনীয় সুযোগ গুলি ব্যবহার করা ।

২. অধ্যবসায়: যে কোন বাঁধা দূর করা অথবা যে কোন চ্যালেনজ মোকাবিলা করতে বার বার পদক্ষেপ নেয়া। লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য বিকল্প পথ সন্ধান করা।

৩. কাজের প্রতিশ্রুতি রক্ষা: গ্রাহকদের জন্য কাজ সম্পন্ন করতে গিয়ে উদ্ভুত সমস্যাবলীর দায়-দায়িত্ব নেয়া। শ্রমিকদের সাথে কাজে লেগে থাকা এবং তাদের মাধ্যমে কাজগুলি করিয়ে নেয়া যাতে গ্রাহকগণ সর্বদা সন্তুুষ্ট থাকেন।

৪. গুনগতমান ও দক্ষতার চাহিদাঃ  উন্নত, দ্রুত এবং সস্তায় পন্য সরবরাহের জন্য পথ খুজে বের করা। অতীতের সকল উৎকর্ষতাকে হার মানিয়ে নতুন এবং সবচাইতে ভালো খরিদ্দার যে রকম চায় সেই রকম ভাবে পন্য তৈরীর চেষ্টা করা ।

৫. ঝুঁকি গ্রহনঃ ঝুঁকি গ্রহন করার মনোভাব থাকতে হবে । একজন সফল উদ্যোক্তার  নিজের মত অনুযায়ী সহনীয়/পরিমিত ঝুঁকি গ্রহন করবে।

৬. তথ্য অনুসন্ধান: ব্যক্তিগতভাবে গ্রাহক, সরবরাহকারী ও প্রতিযোগী সম্পর্কে তথ্যানুসন্ধান করা । তথ্য সংগ্রহের জন্য নিজের এবং ব্যবসায়িক বিভিন্ন ব্যক্তি বা নেটওয়ার্ক কাজে লাগানো

৭.   লক্ষ্য নির্ধারন: পরিস্কার ও দীর্ঘ মেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারন  করা । একজন সফল উদ্যোক্তা দীর্ঘমেয়াদী  লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে স্বল্প মেয়াদী পরিকল্পনা করা ।

৮. সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও পরিচালনা: লক্ষে পৌছানোর জন্য বাস্তব সম্মত পরিকল্পনা করা এবং ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়িত করা। বড় কোন কাজকে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে ছোট ছোট অংশে করে ফেলা ।

৯. উদ্বুদ্ধকরণ ও সম্পর্কস্থাপন: অন্যকে অনুপ্রাণিত বা প্রভাবিত করতে সঠিক কৌশল ঠিক করা । নিজের উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত যোগসূত্রসমূহ ব্যবহার করা ।

১০.  আত্মবিশ্বাসঃ নিজের ক্ষমতা ও যাবতীয় গুনাবলীর উপর শক্ত বিশ্বাস রাখা । কোন কঠিন কাজ বা চ্যালেন্জ মোকাবিলা করার জন্য নিজের ক্ষমতার উপর আস্থা রাখা ।

ঘ. দেশের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যবসায় উদ্যোগের ভূমিকা মূল্যায়ন করতে হবে

myfile28129 7
myfile28129 8

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]


প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও


অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ভোকেশনাল ও দাখিল ভোকেশনাল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • Class: 6 To 10 Assignment Answer Link

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

১০ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর


উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট
বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/



Leave a Comment