Expired domain কি ?ডোমেইন কি ? ডোমেইন কত প্রকার ? – ডোমেইন সম্পর্কে জানুন,কেন একটি পুরোনো ডোমেইন লাভজনক – (SEO Tips),ডোমেইন এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও যদি রিনিউ না করি

আজকের বিষয়: Expired domain কি ?ডোমেইন কি ? ডোমেইন কত প্রকার ? – ডোমেইন সম্পর্কে জানুন,কেন একটি পুরোনো ডোমেইন লাভজনক – (SEO Tips),ডোমেইন এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও যদি রিনিউ না করি

ডোমেইন এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও যদি রিনুউ না করি, তাহলে কি হবে ?

সাধারণত ডোমেইনের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস আগে থেকেই ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন অ্যালার্ট দিয়ে থাকে রেজিস্ট্রার কোম্পানিগুলো। সব থেকে ভালো হয় এই সময়ের ভিতর ডোমেইন টি রিনিউ করে রাখা।

নোটঃ আপনি ডোমেইনের মালিক থাকা অবস্থায় আপনি ডোমেইন যেকোনো সময়ই রিনিউ করতে পারেন।

ডোমেইন এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও যদি রিনিউ না করি তাহলে কি হবে ?

মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ডোমেইন টি হোল্ড করে রাখা হবে। ভিজিটররা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবে না।

  • (Renewal grace period) আপনার ডোমেইন এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও আপনাকে রিনিউ করার সুযোগ দিবে। ১ থেকে ১৫ দিনের ভিতরে কোন প্রকার জরিমানা ছাড়াই আপনি ডোমেইন টি রিনিউ করতে পারবেন।
  • (Renewal grace period) ডোমেইন এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ১৫ থেকে ৩০ দিনের ভিতর যদি রিনিউ করেন, তা হলে জরিমানা যুক্ত হতে পারে। জরিমানা কত টাকা ধরা হবে, রেজিস্ট্রার কোম্পানি বেদে তা নির্ভর করবে।
  • (Restoration grace period) ডোমেইন এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ৩০ থেকে ৬০ দিনের ভিতর যদি রিনিউ করেন। তাহলে আপনাকে অতিরিক্ত জরিমানা দিতে হবে – সাধারণত ১০০ ডলার (একটি .com ডোমেইনের জন্য) এই অতিরিক্ত জরিমানা বিভিন্ন রেজিস্ট্রার কোম্পানি ভেদে এবং বিভিন্ন ডোমেইন এক্সটেনশন ভেদে নির্ধারণ হয়ে থাকে।
  • ৬০ দিনের পরে রিনিউ করার আর কোনও উপায় নেই এবং আপনি আপনার ডোমেইনটি হারাবেন।

আর্টিকেলটি এখানেই শেষ করছি, আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। কোন কিছু না বুঝলে কমেন্ট বক্সে বলতে পারেন। প্রতিটা কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার আমি চেষ্টা করব।


এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কি? এবং এর কি কি সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে

এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কি?
সোজা ভাষায় বলতে গেলে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন হচ্ছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ডোমেইন।
মনে করেন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে সেটি আপনি দুই বছর ধরে চালাচ্ছেন, চালানো অবস্থায় আপনার ডোমেইন প্রতিবছর রিনিউ করতে হবে। প্রতিটি ডোমেইনই রিনিউ করতে হয়। আপনি যদি রিনিউ না করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি মেয়াদ উত্তীর্ণ ওয়েবসাইট বলে বিবেচিত হবে। মানে আপনার ওয়েবসাইটটি এক্সপায়ার্ড ওয়েবসাইট। ঠিক তখনি আপনার যে ডোমেইনটি ছিল সেটাকে বলা হবে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন। নিচের ছবিতে যতগুলো ডোমেইন দেখাচ্ছে তার মধ্যে সবগুলোই এক্সপায়ার্ড ডোমেইন।

এক্সপায়ার্ড ডোমেইনএর সুবিধাসমূহ-
এক্সপায়ার্ড ডোমেইন মূলত ব্যবহার করা হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে। এসইও এর ক্ষেত্রে  এক্সপায়ার্ড ডোমেইন এর ভূমিকা অতুলনীয়। কারণ এক্সপায়ার্ড ডোমেইনে আগে থেকেই অনেক ধরনের এসইও রিলেটেড কাজ করা থাকে। যেমন:

* High domain authority metrics (DA)
* High page authority metrics (PA)
* High trust flow (TF)
* High citation flow (CF)
* Good referring domain
* Good backlink score
* The spam score is totally zero
* Clean web archive (History)
* Domain age more than 10 years
* Price like normal domain (Not at auction)

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এগুলো মূলত একটি বেস্ট এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের ডিটেইলস। আপনি যদি পরিপূর্ণভাবে রিসার্চ করতে পারেন তাহলে এরকম ডোমেইন খুঁজে পেতে পারবেন।
এক্সপায়ার্ড ডোমেইন ব্যবহার করে আপনি ব্লগ সাইট, এফিলিয়েট সাইট, নিস সাইট, অ্যাডসেন্স সাইট, 301 রি-ডাইরেক্ট,ওয়েব 2.0 লিংক, PBN সেটআপ সহ আরো অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। আর আপনি যদি এক্সপায়ার্ড ডোমেইন ব্যবহার করে আপনার বিজনেস শুরু করেন তাহলে খুব দ্রুত ফলাফল দেখতে পাবেন। কারণ এক্সপায়ার্ড ডোমেইনে আগে থেকেই নানা ধরনের ব্যাকলিংক করা থাকে, এবং ডোমেইন এর বয়স নতুন ডোমেইনের থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি। এজন্য আপনার  ওয়েবসাইটটি খুব দ্রুত ইনডেক্স করবে এবং র‍্যাঙ্কিংএ এগিয়ে থাকবে যদি আপনি সঠিকভাবে ডোমেইন রিসার্চ করতে পারেন।

এক্সপায়ার্ড ডোমেইনএর অসুবিধাসমূহ-
এক্সপায়ার্ড ডোমেইনে যেমন সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি কিছু কিছু অসুবিধাও রয়েছে। তবে খুব বেশি অসুবিধা নেই বললেই চলে। যদি আপনার সিলেক্টেড ডোমেইনটি এসইও ফ্রেন্ডলি না হয়, যেমন : ডোমেইনটিতে স্প্যাম স্কোর যদি বেশি থাকে, অন্য র‍্যান্ডম নিসের ওয়েবসাইট থেকে যদি লিংক নেয়া থাকে, অ্যাডাল্ট কোন ওয়েবসাইট থেকে লিংক নেয়া থাকলে, পূর্বে PBN এর জন্য ব্যবহার করে থাকলে, ওয়েব আর্কাইভ/ওয়েব হিস্টরি ক্লিন না থাকলে, ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ইংলিশ বাদে অন্য ল্যাঙ্গুয়েজ থাকলে (যদি আপনার ওয়েবসাইটটি ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ বেসড ওয়েবসাইট হয়ে থাকে) এগুলো যদি আপনার সিলেক্টেড ডোমেইনটিতে থেকে থাকে এবং আপনি যদি সেটি আপনার বিজনেসের জন্য ব্যবহার করেন তাহলে আপনি কোনভাবেই ভাল ফলাফল পাবেন না।

কাজেই আপনার বিজনেসের জন্য আপনি যখন একটি এক্সপায়ার্ড ডোমেইন রিসার্চ করবেন তখন অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন ডোমেইনটি এসইও ফ্রেন্ডলি হয়।
কিভাবে একটি এসইও ফ্রেন্ডলি বেস্ট এক্সপায়ার্ড ডোমেইন রিসার্চ করতে হয় তা আমি একটি ভিডিওতে দেখিয়েছি। ভিডিওটি দেখে আপনি যদি খুব ভালো ভাবে সময় নিয়ে ডোমেইন রিসার্চ করেন তাহলে আশা করি আপনি খুব ভালো একটি এসইও ফ্রেন্ডলি এক্সপায়ার্ড ডোমেইন খুঁজে পাবেন।

ওয়েব সাইট বানাতে কি কি লাগবে, ডোমেইন কি, ডোমেইন কেনার পূর্বে কি কি দেখে নিবেন এবং DNS সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন ।

ওয়েবসাইট হলো একটি যোগাযোগ মাধ্যম । ওয়েবসাইট সাধারত দুইধরনের:

১. ডাইনামিক

২. স্ট্যাটিক

ডাইনামিক সাইট হলো সেইসব সাইট যার কন্টেন্ট নিযমিত পরিবর্তন হয় । স্ট্যাটিক হলো সেইসব সাইট যার তথ্য সাধারনত খুব বেশী পরিবর্তন হয় না ।

উদাহরন:

ডাইনামিক: ব্লগ, সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইট ।

স্ট্যাটিক: কর্পোরেট সাইট যেমন: গ্রিনওয়েব

ওয়েবসাইট বানাতে হলে নিচের জিনিসগুলো লাগবে

ডোমেইন: এটি হলো সাইটের এড্রেস । অাইপি মনে রাখা কঠিন তাই সহজে যাতে সাইটে প্রবেশ করা যায় এ জন্য ডোমেইন ব্যবহার করা হয় । যেমন, greenweb.com.bd, facebook.com ইত্যাদি । ডেমেইন মূলত ২ রকম

1. TLD : Top Level Domain  (example: .com/.net/.org) 2. ccTLD :Country code top-level domain (example: .com.bd/.net.bd/.org.bd)

 হোস্টিং : অাপনি যে সাইটটি বানাতে চান তাতে ইমেইজ, ভিডিও সহ নানা রকম ফাইল থাকবে সেই ফাইলগুলো যে স্টোরেজে সেভ করা হয় তাকেই হোস্টিং বলে।

ডেভেলপার: আপনার সাইটটির কোডিং করার জন্য ডেভেলপার লাগবে ।

ডিজাইনার: সাইটের UI ( ইউজার ইন্টারফেস ) তৈরী করার জন্য ডিজাইনার লাগবে ।

গ্রিনওয়েবে কি এই সব সার্ভিসই পাওয়া যাবে ?

 = পাওয়া যাবে ।

 ডোমেইন কি?

ডোমেইন হলো ঠিকানা । ধরুন আপনি একটি দোকান খুঁজতে চান সেক্ষেত্রে প্রথমেই লাগবে দোকানের ঠিকানা । একইরকম ভাবে যখন আপনি কোনো ওয়েবসাইট বানাতে কিংবা কোনো ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে চান তখন একটি ঠিকানার প্রয়োজন হবে । সেই ঠিকানাটিই হলো ডোমেইন ।

সাধারনত, প্রতিটি সার্ভারে নির্দিষ্ট কিছু অাইপি দেওয়া হয়ে থাকে । যখন সার্ভারে কোনো হোস্টিং করা হয় তখন একটা ফোল্ডার তৈরী করা হয় এবং যার পাবলিক ঠিকানা হয় অনেক টা এরকম:

http://216.158.229.228/newfolder

কিন্তু এটা মনে রাখা কষ্টকর বিধায় সহজ একটি ডোমেইন এতে জুড়ে দেওয়া হয় । যেমন ধরুন greenweb.com.bd কে দেওয়া হলো । সেক্ষেত্রে যখন কেউ greenweb.com.bd ডোমেইনে প্রবেশ করবে সে তখন সার্ভারের ঐ ফোল্ডারের ফাইলগুলো দেখতে পারবে ফলে তাকে কঠিন অাইপি এড্রেস টি মনে রাখতে হবে না ।

যদি ডোমেইন না থাকতো তবে কঠিন কঠিন ঠিকানা গুলি অাপনাকে মনে রাখতে হতো । ভাবুন তো গুগল, ফেসবুক সহ দরকারী ১০০ টি সাইটের ঠিকানা না থাকলে অাইপি মুখস্থ করতে কতটা কষ্ট হতো ?

ডোমেইন ক্রয়ের পূর্বে কি কি দেখে নিবেন?

  • .com available কিনা যদি portfolio বানান তবে .me কিংবা .info নিতে পারেন । তবে অন্য সকল ক্ষেত্রে .com কে সবথেকে বেশী গুরুত্ব দিবেন ।
  • ডোমেইন এর সংখা ৮ অক্ষরের মধ্যে যেন থাকে, বড় ডোমেইন গুগল ফ্রেন্ডলি হয়না । এছাড়াও বড় ডোমেইন হলে ইউঅারএল এর অনেকাংশ সার্চ রেজাল্টে ঢাকা পড়বে তাই ছোট ডোমেইন নেওয়া উচিত ।
  • ডোমেইনটি সহজে উচ্চারন করা এবং লেখা যায়, কোনো রকম কনফিউসন তৈরী কারী ব্যাপার যাতে না থাকে । যেমন: dokan.com এবং dokaan.com অনেকটাই একই রকম ।

রেজিস্টার কিংবা যার থেকে ক্রয় করবেন তার থেকে জেনে নিবেন:

  • ডোমেইন এর সাথে কন্ট্রোল প্যানেল পাবেন কিনা ।
  • ডোমেইন এর রেজিস্ট্রেশন কার তথ্য ব্যবহার করে হবে ।
  • ডোমেইন ট্রান্সফার করা যাবে কিনা যখন তখন । কোনো হিডেন পলিসি অাছে কিনা ইত্যাদি ।
  • ডোমেইন এর সাথে প্রাইভেসি প্রোটেকশন সিস্টেম অাছে কিনা ।

DNS কি ? কিভাবে DNS MANAGEMENT করবেন?

DNS : Domain Name System/Server

এটি হলো একটি পদ্ধতি যা নির্ধারন করে যখন অাপনি কোনো ডোমেইনে প্রবেশ করবেন তা কোন সার্ভার থেকে তথ্য প্রদর্শন করবে । অাগের টিউটোরিয়ালে অামরা বলেছি ডোমেইন এর কাজ হলো কোনো সার্ভারের তথ্যকে অাইপির বদলে সহজে অক্ষর দ্বারা প্রদর্শন করা ।

প্রতিটি সার্ভারেরই নির্দিষ্ট ইউনিক অাইপ থাকে এবং ঐ অাইপির সাথে ডোমেইনের সংযোগ স্থাপনের জন্য DNS ব্যবহার করা হয় । DNS রেকর্ড বিভিন্ন ধরনের হয় ।

DNS ElementDescription
Nameserverএটি মূলত এটি হলো একটি সার্ভার যাতে DNS ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম স্থাপন করা অাছে কিন্তু যখন বলা হবে ওয়েবহোস্টিং নেমসার্ভার তখন বুঝে নিবেন এটি হলো সার্ভারের অাইপি এর ডোমেইন । যেমন: 216.158.229.228 সার্ভার অাইপি মনে রাখা জটিল তাই সহজে মনে রাখতে ns1.greenweb.com.bd অামরা ব্যবহার করি । এর দ্বারা মূলত ঐ অাইপিকেই চিন্হিত করা হয় ।
Zone Fileএটি একটি ফাইল যাতে DNS এর সব তথ্য জমা থাকে ।
A Recordএটা দ্বারা অালাদা অালাদা সার্ভারে একই ডোমেইনের সাব ডোমেইন কে হোস্ট করা সম্ভব ।

যেমন: @ এ যদি 216.158.229.228 দেন তবে ডোমেইন রুট এই সার্ভারে পয়েন্ট করা হবে ।www যদি 216.158.229.229 দেন তবে তা 216.158.229.228 থেকে ডাটা না নিয়ে বরং 216.158.229.229 এ পয়েন্ট হবে এবং ডাটা প্রদর্শন করবে ।
CNAMEমূলত ডোমেইনকে নেমসার্ভার হিসাবে ব্যবহার করা হয় । যেমন: ব্লগস্পট ।
MX Recordsএটি নির্ধারন করে মেইল সার্ভার কে ।

কিভাবে বদলাবেন?

 এ যান, এরপর ম্যানেজে ক্লিক করলে নেমসার্ভার পরিবর্তন, রেকর্ড পরিবর্তন এবং অ্যাডভান্সড্ ডিএনএস ম্যানেজমেন্ট করার সব অপশন পাবেন ।

 ডোমেইন রিনিউ কিভাবে করবেন?

গ্রিনওয়েবে কন্ট্রোল প্যানেলে লগিন করে ম্যানেজ ডোমেইনে ক্লিক করুন এরপর রিনিউ বাটনে ক্লিক করুন । এক্সপায়ার ডেটের হিসাব? ধরুন অাপনার ডোমেইন ১১/১১/২০১৭ তে এক্সপায়ার হবার কথা এখন যদি অাপনি রিনিউ কিংবা ট্রান্সফার করেন তবে এক্সপায়ার ডেট ১ বছর বেড়ে যাবে অর্থাৎ ১১/১১/২০১৮ তে এক্সপায়ার হবে ।।  অাপনি যেদিনই ট্রান্সফার কিংবা রিনিউ করুন না কেনো অাপনার শেষ এক্সপায়ার ডেটের সাথে ১ বছর যুক্ত হবে । অনেকে ভাবে যে এখন রিনিউ করলে হয়তোবা মেয়াদ এখন থেকে কাউন্ট হবে এটা ভুল ধারনা মেয়াদ অাপনার বর্তমান এক্সপায়ার ডেট থেকে কাউন্ট হবে ।অাপনি ক্রয়ের একদিন পরও যদি রিনিউ করেন সমস্যা নেই ফুল ২ বছর মেয়াদ পাবেন এক্ষেত্রে ।

অবশ্যই ডোমেইন এক্সপায়ার হবার অাগেই রিনিউ করবেন, গ্রিনওয়েবে ডোমেইন এক্সপায়ার হবার পরও ১ মাস পর্যন্ত রিনিউ করা যাবে ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment