E-Banking-এর ক্রমবিকাশ আলােচনা কর,ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ক্রমবিকাশ আলোচলনা করি,E-Banking-এর ক্রমবিকাশ বর্ণনা কর, E-Banking-এর উদ্ভব ও বিকাশ সম্পর্কে আলােচনা কর

প্রশ্ন সমাধান: E-Banking-এর ক্রমবিকাশ আলােচনা কর,ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ক্রমবিকাশ আলোচলনা করি,E-Banking-এর ক্রমবিকাশ বর্ণনা কর, E-Banking-এর উদ্ভব ও বিকাশ সম্পর্কে আলােচনা কর

ভূমিকা : ব্যাংকিং ব্যবসাকে আধুনিকরণের মাধ্যমে আরও একধাপ এগিয়ে গেছে E-banking এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক

ও যােগাযােগ প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে প্রতিষ্ঠিত E-banking উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। উদ্ভবের পর হতেই ক্রমবিকাশ চলমান। নিম্নে E-banking এর ক্রমবিকাশ আলােচনা করা হলো।E-Banking-এর ক্রমিবকাশ -এর ক্রমবিকাশ : E-Banking-এর বিবর্তন ও ক্রমবিকাশ তিনটি যুগে ভাগ করা যায় । তা হলাে

১. প্রারম্ভিক যুগ (১৯৬০ খ্রি.-১৯৭০ খ্রি.): সর্বপ্রথম ১৯৬১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের “National City Bank of New York” ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে হস্তান্তরযােগ্য আমনতী সনদ চালুর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করে । এর মাধ্যমে অর্থ বিনিময় ও দায় পরিশােধ করা যেতাে। ১৯৬৭ যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলেস ব্যাংক প্রথম টাকা উত্তোলন যন্ত ব্যবহার করে।

২. মধ্যযুগ (১৯৭১ খ্রি.-১৯৯০ খ্রি.): মধ্যযুগে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় প্রযুক্তি ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। ১৯৯২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লায়েভস ব্যাংক প্রথম অনলাইন “Cash point”। মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে আধুনিক ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে।
এ সময় “Point of Shoe”, “Automated Feller Machine” | ইত্যাদির ব্যাংক ব্যবহার শুরু হয় সারা বিশ্বে।

৩. বর্তমান যুগ (১৯৯১ খ্রি. হতে বর্তমান যুগ) : বর্তমানে E-Banking এ আমূল পরিবর্তন এনেছে। গ্রাহক সেবায় ইলেকট্রনিক ব্যবহার ছাড়াও আন্তঃব্যাংকিং ও অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং সম্পাদিত কার্যক্রমে ইলেকট্রনিক ব্যবহার হচ্ছে। বর্তমানে ব্যাংকিং এ স্মার্ট কার্ড, ডিজিটাল কার্ড, ডিজিটাল মুদ্রা, ডেবিট কার্ড, রেডি ক্যাশ, এটিএম কার্ড। ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মােবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি ব্যাপকভাবে হচ্ছে।

ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং-এর ক্রমবিকাশ প্রবাহ চিত্রের মাধ্যমে দেয়া হলাে :
সনাতন ব্যাংকিং ব্যবস্থা
আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা
ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা
ভার্চুয়াল ব্যাংকিং ব্যবস্থ্য-ভবিষ্যৎ

উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, E-Banking উদ্ভবকাল হতে বর্তমানে আধুনিকরণের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর হতে বর্তমান পর্যায়ে নানাবিধ উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে স্মার্ট কার্ড, ডিজিটাল মুদ্রা, ডেবিট কার্ড, রেডি ক্যাশ, এটিএম কার্ড। ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মােবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি বিকাশ সাধন হয়েছে।।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment