মাত্র 2 মিনিটে মেয়েদের বীর্য বের করা শিখুন, মহিলাদের অর্গাজমের ব্যাপারে আপনাকে জানতেই হবে,মেয়েদের দ্রুত অর্গাজম ঘটানোর উপায়, জেনে একজন নারীর দ্রুত বীর্যপাত ঘটানোর উপায়, স্ত্রীকে দ্রুত উত্তেজিত ও তৃপ্তি করার উপায়

বিষয়: মেয়েদের অর্গাজম কিভাবে করা যাই,যেভাবে খুব সহজে নারীকে অর্গাজম এর স্বাদ দেবেন,অর্গাজম নিয়ে মজার কিছু তথ্য , মেয়েদের অর্গাজম করার নিয়ম, মহিলাদের বীর্যপাত হয় কিভাবে,অর্গাজম করার উপায় কি?,Female Orgasm সঙ্গী কিছুতেই সন্তুষ্ট নন?

মেয়েদের অর্গাজম নিয়ে পুরুষদের ধারণা সব সময় ঠিকঠাক নয়। শুধুমাত্র সঙ্গম করলেই বা যৌনাঙ্গ স্পর্শ করলেই অর্গাজম হয় না। আর কী কী ভাবে মেয়েদের অর্গাজম হয়?

প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল মেয়েদের মূলত দু’ধরনের যৌন সুখানুভূতি হয়। প্রথমত, সঙ্গমের সময় মেয়েদের গর্ভাশয়ে পুরুষাঙ্গের আঘাতের ফলে এক রকম সুখানুভূতি হয়। এটিকেই প্রধানত অর্গাজম বলে ধরা হয়।

কিন্তু মেয়েদের অপর এক রকম সুখানুভূতি হয় এবং সেই অর্গাজমটিই মেয়েদের শরীরে প্রবল উন্মাদনার সৃষ্টি করে। এই অর্গাজমটির মূল উৎস কিন্তু ক্লিটোরিসে নয়, ক্লিটোরিসের ঠিক নীচে জি-স্পটে।

এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজমের যে সুখানুভূতি তা পেনিট্রেশনের সুখানুভূতির চেয়েও বেশি। এই ধরনের অর্গাজম সঙ্গম করতে করতে হতে পারে আবার সঙ্গম ছাড়াও হতে পারে। সঙ্গম না করেও কীভাবে মেয়েরা এই অর্গাজম উপভোগ করেন? জেনে নিন এই ৬টি উপায়—

১) শুধু স্তনবৃত্ত দু’টি যদি আলতো করে স্পর্শ করা হয় বা স্তনবৃত্ত যদি আঙুলে একটু চেপে ধরা হয় তবে এই ধরনের অর্গাজম হতে পারে।

২) যোনির ভিতরে নয়, ভালভার ভিতরের অংশটি আঙুল দিয়ে অল্প রাব করলে এই অর্গাজম হতে পারে।

৩) পুরুষাঙ্গটি ভালভাবে ও ক্লিটোরিসে শুধু রাব করলেও মেয়েদের এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজম হয়।

৪) অনেক সময় শুধু ডার্টি টক করলেও মেয়েদের এই অর্গ্যাজম হতে পারে।

৫) অনেক মেয়েরা পর্ন দেখতে দেখতেও অর্গাজমিক বোধ করেন।

৬) অনেক মেয়ের শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশে আলতো কামড় দিলেও এই অনুভব হয়।

৭) পুরুষ সঙ্গী নিতম্বে মাসাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে এই অনুভূতি হয়।

যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি ও কিছু টিপস্

প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোনঃ সাধারণ টিপসঃ

ক। মিলনের প্রস্তুতিঃ

১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।

২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।

৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।

৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে।

৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।

খ। মিলনের আগেঃ

১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।

২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।

গ। মিলনের সময়ঃ

মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ

১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।

২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।

৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।

দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ

১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।

অর্গাজম নিয়ে মজার কিছু তথ্য ! মহিলাদের বীর্যপাত হয় কিভাবে

মেয়েদের বীর্য বের হয় কিনা বা অর্গাজম হয় কিনা এটা অনেকেই জানতে চান। অনেকে ঠিক বুঝেন না। অনেকে নিজে বুঝলেও অন্যদের বোঝাতে পারেন না। সঠিক উত্তর হলো – মেয়েদেরও বীর্যপাত হয়। তবে সবসময় না।

যারা জানে, তাদেরই কেবল হয়। অনেক মেয়েই এই বিষয়টা জানে না। তাই স্বামির বীর্যপাত হয়ে গেলেই সে ভাবে তার কাজ শেষ। আবার অনেকে বীর্যপাত হলেও সে বেপারে জ্ঞান না থাকায় ওটাকে এক ধরনের স্রাব মনে করে।

কিন্তু যারা জানে, তারা ঠিকই নিজের বীর্যপাত বা অর্গাজম করার চেষ্টা করে। তবে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অর্গাজম হতে সময় বেশি লাগে। তাই অনেক ক্ষেত্রে স্বামীর যদি অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে স্ত্রীর কপালে আর নিজের অর্গাজম হওয়ার সুখ জোটে না। অথবা স্বামী যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না রাখেন, তাহলে স্ত্রীর হয়ত এভাবেই শুধু স্বামীকে সুখ দিয়েই জীবন কাটাতে হতে পারে।
তবে এটা ঠিক যে, মেয়েদের যা বের হয়, সেটা ছেলদের মত ঘন না। শুধু ভিজে যায়, আর একটা অনুভুতি তৈরী হয়।

আবার আরেকটা বিষয় হল, মেয়েরা উত্তেজিত হলেই কিন্তু ভিজে যায় সেটা বীর্যপাত নয়। ছেলেরা উত্তেজিত হলে পেনিস শক্ত হয় আর পেনিসের আগ্রভাগে হালকা ২/১ ফোটা পানি পানিও বের হতে পারে এটাও বীর্য নয়।
মেয়েরা উত্তেজিত হলে স্তনের বোটা শক্ত হয় আর যোনি ভিজে যায়। আর বীর্যপাত হলে অন্য রকম একটা আনন্দ পাওয়া যায় এটাকেই চরম পুলক, বা অর্গাজম বলে।

ছেলেদের যেমন একবার বির্যপাত হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে সেক্স করার ইচ্ছে মরে যায়, লিঙ্গোত্থান হয় না। মেয়দেরও অরগাসম হলে এমন ফিলিংস হয়। তখন তার যৌনাখাঙ্কা আর থাকেনা। বরং যোনীতে ব্যাথা অনুভুত হয় এবং যোনী শুকিয়ে যায়।

অর্গাজম করার বিশেষ কিছু পদ্ধতি আছে :

সেক্স করার সময় ক্লিটরিসে ( লজ্জা স্হান ) হাত দিয়ে আলতো করে ঘসবেন, দেখবেন স্ত্রীর আলাদা একটা ভাল লাগা কাজ করছে। বেশ কয়েক মিনিট করতে থাকলে, একসময় উত্তেজনা আরো বাড়বে। তখন তার শরীরে তীব্র ঝঁকুনি দিয়ে ভ্যাজিনা থেকে স্রাবের মতোই কিছু বের হবে। অনেকটা প্রসাব হয়ে যাওয়ার মত ফিলিংস কিন্তু অনেক আনন্দের।

এটাই অর্গাজম! তবে জানার বিষয় হল, আপনি যদি দিনে পাঁঁচ বার সেক্স করেন, স্বামীর হয়ত ৫ বারই বীর্যপাত হবে। কিন্তু স্ত্রীর ১ বারের বেশি হবে না। আর মাসে খুব বেশী হলে ৫ / ৭ বার বা তার একটু বেশী হতে পারে । এটা অনেক মজার একটা বিষয়। রেগুলার অর্গাজম হবে, বিষয়টা তেমন নয়। একবার হলেই ঐ মুহুর্তের জন্যই অপেক্ষায় থাকবেন।

https://youtu.be/7eQdo1rDc1A

অর্গাজম বা মহিলাদের বীর্যপাত কি :

আরো কিছু বিষয় আছে, অনেক মেয়েই জানে না এগুলো। এজন্য ভুলভাল বকে! যে তারো হয়ে গিয়েছে!! অনেক সময় স্বামী যখন জিজ্ঞাসা করে, তোমার কি হয়েছে? স্ত্রী অনেক সময় না বুঝেই বলে – হুম বা মাথা নেড়ে জানায়।
এটাও শিওর না! আসলে অনেক সময় অনেক স্ত্রীরা বুঝতেই পারেনা। তাই স্বামীকে খুশি রাখতে এসব বলে। তবে স্বামী যখন একটু খেয়াল করবে, তখন ঠিকই বুঝতে পারবে, কখন তার স্ত্রীর অর্গাজম হলো। তবে প্রতিদিনই হবে বা প্রতিবারই হবে, এটাও কিন্তু ভুল ধারনা।

অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায় :

অনেকেই ভাবেন, তার স্ত্রীর অর্গাজম হয়না, বা হলেও খুব কম! তাতে কি তার স্ত্রী আনন্দ বা সুখ পাচ্ছেনা? তাদের উত্তর হলো – যদি সঠিক নিয়মে সঙ্গম হয়, তাহলে অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায়। তা কিভাবে?
সঙ্গমের পুর্বে কিছক্ষন শৃঙ্গার করতে হবে। সঙ্গমের সময় একটু দীর্ঘায়ীত করতে হবে। এক সুযোগে কিছু রোমাঞ্চকর কথা বলতে হবে। তাতে বীর্যপাতের চেয়েও বেশী আনন্দ পাওয়া যায়।

যৌনাসঙ্গমে সতর্কতা :

ভিনদেশী কোন কালচার স্ত্রীর উপর চাপিয়ে দিলে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এটাও খেয়াল রাখতে হবে। কারন, এতে করে স্ত্রীর যৌনাকাঙ্খাই নস্ট হতে পারে, বা একটা বিরুপ অনুভুতি চলে আসতে পারে। এজন্য অপছন্দনীয় কিছু চাপিয়ে দেয়া ভুল হতে পারে। তাই এদিকে সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও

Leave a Comment