প্রশ্ন সমাধান: সরকারি অর্থব্যবস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ লিখ,সরকারি অর্থব্যবস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি,সরকারি অর্থব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য আলােচনা কর,আমাদের দেশের সরকারি অর্থব্যবস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ লিখ,দেশের সরকারি অর্থব্যবস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি,বাংলাদেশ সরকারি অর্থব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য আলােচনা কর
বাজার অর্থনীতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমাজের সকল অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান হয় বলে মনে করা হলেও বাস্তবে তা ব্যর্থ হয়ে পড়ে। সম্পদের কাম্য ব্যবহার, বেকারত্ব দূরীকরণ, আয়, বন্টনে সমতা রক্ষা, সুষম উন্নয়ন বজায় রাখা ইত্যাদি বহু ক্ষেত্রে বাজার অর্থনীতি ব্যর্থ হয়ে পড়ে। বাজার অর্থনীতির এ ব্যর্থতার প্রেক্ষাপটে সরকারি অর্থব্যবস্থার গুরুত্ব দিন দিন বাড়তে থাকে।
গুরুত্বের বিবেচনায় সরকারি অর্থব্যবস্থায় (উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ নির্বিশেষে) লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মূলত তিনটি যথা
১. সম্পদের কাম্য ব্যবহার নিশ্চিত করা;
২. আয় বণ্টনে বৈষম্য কমানাে এবং
৩. বাণিজ্য-চক্র নিয়ন্ত্রণ তথা দামস্তরের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
উপরের তিনটি উদ্দেশ্য ছাড়াও উন্নয়নশীল দেশসমূহের সরকারকে আরও কয়েকটি বিশেষ লক্ষ্য সাধনে আয়-ব্যয় নীতি পরিচালিত করতে হয়। যেমন:
১. বেকারত্ব দূরীকরণ;
২. আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করা।
৩. সুষম উন্নয়ন বজায় রাখা;
৪. আর্থসামাজিক অবকাঠামাের উন্নয়ন সাধন করা;
৫. মানব সম্পদের উন্নয়ন;
৬. একচেটিয়া ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ;
৭. জনকল্যাণ নিশ্চিত করা;
৮, দারিদ্র বিমােচন
৯, স্বনির্ভরতা অর্জন ও
১০. প্রবৃদ্ধি উন্নয়ন ইত্যাদি।
- সোয়াপ (SWAP) কাকে বলে? , সোয়াপ (SWAP) কতো প্রকার বিস্তারিত আলোচনা করো
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করো
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য
- What do you near by Business communication?, Explain the concept of business communication
- Describe the barriers to effective communication in business organization
সরকারি অর্থব্যবস্থার গুরুত্বের বিভিন্ন দিক, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ তুলে ধরা হলাে:
১. সম্পদের কাম্য ব্যবহার : সরকারি অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলাে সমাজের প্রাপ্ত সম্পদের কাম্য ব্যবহার নিশ্চিত করা। এজন্য সরকারের উচিত উৎপাদনশীল খাতসমূহকে নানাভাবে সুযােগ-সুবিধা (কর রেয়াত, ভর্তুকি, সহজ শর্তে ঋণ.) প্রদান করা এবং অনুৎপাদনশীল খাতকে নিরুৎসাহিত ও নিয়ন্ত্রণ করা।
২. আয় বন্টনে বৈষম্য দূর করা : সমাজের মানুষের মধ্যে আয় বণ্টনের বৈষম্য প্রকট হলে, ধনী-দারিদ্রের ব্যবধান বাড়তে থাকলে তা সমাজে নানারকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, উন্নয়নের পথে বাধা সৃষ্টি করে। তাই সরকারের উচিত আয় বন্টনের ব্যবধান তথা ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান যথাসম্ভব কমিয়ে রাখা। এজন্য সরকার ধনী ব্যক্তিদের ওপর অধিকহারে করারােপ করতে পারে এবং অর্জিত আয় দরিদ্র মানুষের আয় বাড়াতে ব্যয় করতে পারে। অর্থাৎ সরকার কর আদায়ের অর্থ দিয়ে দারিদ্র্য বিমােচন প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে। এর ফলে একদিকে ধনী মানুষের আয় বাড়ে-সমাজে আয় বণ্টনে ব্যবধান কমে।
৩. বাণিজ্য-চক্র নিয়ন্ত্রণ করা : বাণিজ্য-চক্র তথা দামস্তরের অনাকাঙ্ক্ষিত উঠা-নামা নিয়ন্ত্রণ করা সরকারি অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রধান একটি লক্ষ্য। দামস্তরের উঠা-নামা তথা মুদ্রাস্ফীতি ও মুদ্রা সংকোচন কখনও কাম্য নয়। সরকার মুদ্রাস্ফীতির সময় সংকোচনমূলক রাজস্ব নীতি (কর হার বৃদ্ধি ও ব্যয় হ্রাস) প্রয়ােগ করতে পারে আবার মুদ্রা সংকোচনের সময়ে সম্প্রসারণমূলক রাজস্ব নীতি (কর হার হ্রাস ও ব্যয় বৃদ্ধি) প্রয়ােগ করতে পারে।
৪. বেকারত্ব দূরীকরণ : সরকারি অর্থব্যবস্থার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলাে বেকারত্ব দূরীকরণে আয়-ব্যয় নীতি পরিচালিত করা। আমাদের বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশসমূহে বেকারত্ব একটি অভিশাপ। সরকারের আয়-ব্যয় নীতি এমনভাবে পরিচালিত হওয়া উচিত যেন এর ফলে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়-বেকারত্ব হ্রাস পায়।
৫. আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করা ; আঞ্চলিক বৈষম্য কমিয়ে আনা তথা দেশের সকল অঞ্চলের উন্নয়নে সুষম ব্যবস্থা গ্রহণ করা সরকারি অর্থব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এজনা সরকার অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলসমূহে বিভিন্ন প্রকার সুযােগ। প্রদানের মাধ্যমে বিনিয়ােগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। যেমন, অনুন্নত অঞ্চলের অবকাঠামাের উন্নয়ন সাধন করা (রাস্তাঘাট নির্মাণ, যােগাযােগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, গ্যাস, বিদ্যুৎ সংযােগ..) এবং কর ছুটি (Tax Holiday) ঘােষণা করার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারিগণকে আকৃষ্ট করা যেতে পারে। এর ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উন্নয়নের ভারসাম্য অর্জিত হতে পারে।
৬. সুষম উন্নয়ন বজায় রাখা : দেশের সকল উৎপাদন ক্ষেত্র (কৃষি, শিল্প, সেবাখাত ইত্যাদি) যেন একই সাথে বিকশিত হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই সরকারের আয়-ব্যয় নীতি পরিচালিত হওয়া উচিত। সরকার অপেক্ষাকৃত দুর্বল ও অবহেলিত ক্ষেত্রে বিনিয়ােগ বাড়ানাের জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়ােগকারীদের অতিরিক্ত সুবিধা দিয়ে আকৃষ্ট করতে পারে। এর মাধ্যমে অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুষম উন্নয়ন ধারা বজায় রাখা যেতে পারে।
৭. আর্থসামাজিক অবকাঠামাের উন্নয়ন সাধন : একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সে দেশের আর্থসামাজিক অবকাঠামোের (শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যােগাযােগ ব্যবস্থা, গ্যাস, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ইত্যাদি) ওপর বহুলাংশে নির্ভর করে। তাই সরকারের আয়-ব্যয় নীতিমালা আর্থসামাজিক অবকাঠামাের উন্নয়নের লক্ষ্যে পরিচালিত হওয়া উচিত। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাস্তাঘাট ইত্যাদি অতি জরুরি বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগ যথেষ্ট নয়। তাছাড়া ব্যক্তিগত উদ্যোগ সর্বদা মুনাফা নিৰ্ম হয় বলে এর সুফল সকল মানুষ পেতে পারে । যেমন- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা হাসপাতালের সেবা ব্যয় বহুল বলে সাধারণ মানুষ তা লাভ করতে পারে না। কিন্তু সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতালের সেবা পেতে তুলনামূলকভাবে কম হয় বলে সকলেই তা গ্রহণ করতে পারে। কাজেই এসব খাতের উন্নয়ন সাধন করা সরকারি অর্থব্যবস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
৮. মানব সম্পদের উন্নয়ন : দেশের নাগরিকদের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত করে মানব সম্পদে রূপান্তরিত করা সরকারি পরিকল্পনার একটি প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। কাজেই সরকারি অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলাে মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে আয়-ব্যয় কার্যক্রম পরিচালিত করা। এ লক্ষ্যে সরকার সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি বৃত্তিমূলক, কারিগরি ও প্রযুক্তি উন্নয়নমূলক শিক্ষা প্রসারে ব্যয়-বরাদ্দ বাড়াতে পারে।
৯. একচেটিয়া ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ : বাজারে একচেটিয়া কারবার গড়ে উঠলে বিশেষ করে গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন, ওষুধ ইত্যাদি । জনস্বার্থমূল ক্ষেত্রে একচেটিয়া ব্যবসা গড়ে উঠলে ক্রেতা জনসাধারণ ক্ষতি হয়। তাই একচেটিয়া কারবার নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিযােগিতামূলক পরিবেশ বজায় রাখা সরকারি অর্থব্যবস্থার অন্যতম একটি প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সরকার এসব জনগুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ভর্তুকি দিয়ে একাধিক ফার্ম প্রতিষ্ঠার সুযােগ করে দিতে পারে।
১০. জনকল্যাণ নিশ্চিত করা : জনগণ দ্বারা নির্বাচিত সরকারের মূল দায়িত্বই হলাে জনকল্যাণ নিশ্চিত করা। এ লক্ষ্যে সরকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাস্তাঘাট নির্মাণ ইত্যাদি সামাজিক অভাব পূরণে অর্থ বরাদ্দ করতে পারে ও সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি (Social Security : Programme) গ্রহণ করতে পারে।
১১. সামাজিক নিরাপত্তা ও মৌলিক চাহিদা পুরণ : সমাজের মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বিধান করা তথা মৌলিক চাহিদা পূরণ করার দায়িত্ব চূড়ান্ত বিচারে সরকারের ওপরেই বর্তায়। বয়স্ক ভাতা, বেকার ভাতা, চিকিৎসা ও বাসস্থান সুবিধা প্রদান ইত্যাদির মত মৌলিক চাহিদা পূরণ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কাজেই এসব মৌলিক চাহিদা পূরণ তথা সামাজিক নিরাপত্তা সুসংহত করার লক্ষ্যে সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালিত হয়ে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
১২. বঙ্গ্য বিমােচল। দারিদ্রতার প্রকোপ কমিয়ে রাখা, দারিদ্র্য কিনে সংবিধানিক দায়িত্ব। এ লক্ষ্যেই সরকারি অঘ্যবস্থা শালিক হয়। নতুন সন্ত্রান্সে বিশ্বের পিছিয়ে পড়া ২০১৫ সালে মধ্যে ক্ষুধা ও দাবি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে হ যেক উদ্যোগে বিগত ২০০০ সালের ৮টি উন্নয়ন লক্ষ্য সম্বলিত MX Akul kakyet Gals) নির্ধারণ করা হয়-যার প্রথমটি হলাে দাখিল ও ক্ষুধা-সংশ্লিষ্ট। বাংলাদেশসহ সকল উন্নয়নশীল দেশেই MXS অলনে সারি কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। |
১৩. পরিবেশ উন্নয়ন এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা; বর্তমান ময়ে বিশ্বব্যাপী পরিবেশ উন্নয়ন প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা একটি আলােচিত বিষয়। পরিবেশ দূষণ জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিনষ্টের ফলে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতির মােকাবিলা করা সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশে (উন্নত উন্নয়নশীল সকল দেশে) সরকার পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য বহুমুখী প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সরকার পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে সকল কনভেনশন ও চুক্তির অঙ্গীকার বাস্তবায়নে কাজ করেছে। এ লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন মন্ত্রণালয় বন ব্যবস্থাপনা, বন সংরক্ষণ, ইকো-পার্ক প্রতিষ্ঠা, দূষণ রােধ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণসহ পরিবেশ উন্নয়নে হুমুখী-প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
১৪. বেসরকারি খাত উন্নয়ন : বর্তমান বাজার অর্থনীতি ও বিশ্বায়নের যুগে বেসরকারি খাত উন্নয়নে সার্বিক সহায়তা (পরােক্ষ ও প্রত্যক্ষ) দেওয়া সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালনার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পরিণত হয়েছে। নানা প্রকার প্রণােদনা প্যকেজ (যেমন- করছুটি, সহজ শর্তে ঋণ দান ইত্যাদি) সুবিধা প্রদান ও অবকাঠামাের উন্নয়নের মাধ্যমে বিনিয়ােগের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি বৃদ্ধি করা বর্তমান সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালনার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। বাংলাদেশ সরকার এ লক্ষ্যে বিনিয়ােগ বান্ধব শিল্পনীতি, করনীতি, রপ্তনি নীতিসহ সার্বিকভাবে বিনিয়ােগের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
১৫. বৈদেশিক খাত উন্নয়ন/বাণিজ্য ব্যবধান কমাননা ; সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালনার আরেকটি উল্লেখযােগ্য উদ্দেশ্য হলে বৈদেশিক খাতের উন্নয়ন। আমদানি ব্যয় কমানাে, রপ্তানি আয় বাড়ানাে এবং এর মাধ্যমে বাণিজ্য-ব্যবধান (trade-gap) কমাননার লক্ষ্যে বিশেষ করে বাংলাদেশের মত পিছিয়ে পড়া অর্থনীতিতে সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। তাছাড়া বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযােগ বৃদ্ধি, রেমিটেন্স প্রবাহ। বুদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন দেশে দেশীয় পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সরকারি প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা জরুরি। এবং সে লক্ষ্যেই সরকারি অর্থব্যবস্থা পরিচালিত হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- সোয়াপ (SWAP) কাকে বলে? , সোয়াপ (SWAP) কতো প্রকার বিস্তারিত আলোচনা করো
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করো
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য
- What do you near by Business communication?, Explain the concept of business communication
- Describe the barriers to effective communication in business organization