প্রশ্ন সমাধান: লেনদেন ভারসাম্যের চলতি হিসাব ঋণাত্মক হলে কি একটি দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ সংক্ষেপে আলোচনা কর
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রবাহের ক্ষেত্রে চলতি হিসাবের ওপর নির্ভর করে অনেক ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশসমূহ তাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রক্রিয়ার সম্পাদন করে থাকে। চলতি হিসাব ঋণাত্মক হলে তার বিষয়সমূহ স্বাভাবিকভাবেই একটি দেশের জন্য তা ক্ষতিকর প্রভাব বয়ে আনে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে আমরা দেখতে পাই যে, কতিপয় দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রবাহের হিসাবসমূহ চলতি হিসাবের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে না করে মূলধন হিসেবে করা হয়ে থাকে।
আবার একটি নির্দিষ্ট সময়ে দেশের আমদানি-রপ্তানি এবং অন্য সব ধরনের অর্থনৈতিক লেনদেনসমূহের সাথে জড়িত সকল ধরনের পাওনার বিষয়ে এবং দেনার বিষয়ে বিবরণ প্রদান করার প্রক্রিয়াকে লেনদেনের ভারসাম্য বলা হয়। বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এটিকে উল্লম্ব দিক হতে বিবেচনা করলে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। আবার সমান্তরাল দিক হতে আন্তর্জাতিক লেনদেনকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যার একটি ভাগ হলো মূলধন হিসাব এবং অপরটি হলো চলতি হিসাব ।
চলতি হিসাব ঋণাত্মক হলে কি একটি দেশের জন্য তা হুমকিস্বরূপ কি না তা আলোচনা করতে হলে আমাদের চলতি হিসাবের প্রক্রিয়ায় লেনদেনের হিসেবের যাবতীয় প্রক্রিয়া আলোচনা করতে হবে। যেখানে চলতি হিসাবের ঋণাত্মক এবং ধনাত্মক ফলসমূহ প্রতিফলিত হয়। চলতি হিসাব এমন ধরনের ঋণাত্মক অথবা ধনাত্মক প্রক্রিয়ার সুবিধা অসুবিধা এবং তার প্রভাব কেমন তা বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে আমরা ঋণাত্মক হলে হিসেবের প্রভাব একটি দেশের জন্য কেমন ধরনের ফলাফল বয়ে আনতে পারে তা আগে জানার প্রয়োজন।
লেনদেনের ভারসাম্যের ক্ষেত্রেও কি ঋণাত্মক হিসাব নেতিবাচক প্রভাব বয়ে আনে কি না তা জানতে হলে চলতি হিসাবের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা প্রয়োজন। নিচে চলতি হিসাবের ঋণাত্মক প্রক্রিয়ার ক্ষতিকর প্রভাব বা ঋণাত্মক হিসাব আসলে ঋণাত্মক হলে তা কোনো দেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা তার বিষয়সমূহ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো :
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লেনদেন ভারসাম্যের যে হিসাব খাতে দৃশ্যমান আমদানি রপ্তানি এবং অদৃশ্যমান খাতের আমদানি রপ্তানির হিসাবসমূহ অন্তর্ভুক্ত থাকে, তাকে চলতি হিসাব বলা হয়ে থাকে লেনদেনের ভারতম্যের চলতি হিসাব একটি দেশের বিভিন্ন ধরনের দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান বিভিন্ন উপাদানের বিবেচনা করা লেনদেনের ভারসাম্যের হিসেবের চলতি খাতে সাধারণভাবেই দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান উভয় ধরনের আমদানি এবং রপ্তানি অন্তর্ভুক্ত থাকে। চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে সাধারণভাবেই দেখা যায় যে, যেখানে রপ্তানি কার্যক্রমসমূহের আয়ের সৃষ্টি হয় এবং আমদানি কার্যক্রমের দ্বারা ব্যয়ের সৃষ্টি হয়। দৃশ্যমান উপাদানের দ্রব্যসামগ্রীসমূহের আমদানি এবং রপ্তানির প্রক্রিয়া হয়।
আবার অন্যদিকে পরিবহণ, বিমা বিনিয়োগের জন্য আয়, খাজনা, রয়েলিটি, ডোনেশন, লোক ভ্রমণ, শিল্পের জন্য ব্যয়, বিভিন্ন ধরনের বিদেশি দূতাবাসের জন্য ব্যয়, অন্য সব ধরনের কূটনীতিকদের বাবদ খরচ, ভ্রমণের জন্য ব্যয়। বিদেশ হতে ঋণ গ্রহণ ইত্যাদি অদৃশ্যমান উপাদান হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান এমন ধরনের হিসাবকে বলা হয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের চলতি হিসাব। চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান উভয় ধরনের যেসব উপাদানসমূহ অন্তর্ভুক্ত থাকে তা নিচে আলোচনা করা হলো:
(ক) দৃশ্যমান আমদানি ও রপ্তানি: দেখা যায়, ধরা যায়, স্পর্শ করা যায় এমন ধরনের বস্তুগত পণ্যসামগ্রীসমূহকে বলা হয়ে থাকে দৃশ্যমান পণ্যসামগ্রী। দৃশ্যমান পণ্যদ্রব্য আমদানি করার ক্ষেত্রে যেসব পরিমাণে অর্থের ব্যয় করতে হয় তা চলতি হিসাবের দেনা বা ঋণ হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। আবার দৃশ্যমান পণ্যসমূহ রপ্তানি করার মাধ্যমে যেসব পরিমাণের আয় পাওয়া যাবে তা চলতি হিসাবের আয় হিসেবে গণ্য করা যায়।
(খ) অদৃশ্যমান আমদানি ও রপ্তানি : সাধারণভাবে বলতে গেলে আমরা বলতে পারি যে, দেখা যায় না, ধরা যায় না অথবা স্পর্শ করা যায় না এমন ধরনের অবস্তুগত পণ্য এবং সেবাসমূহকে অদৃশ্যমান পণ্যদ্রব্য বা সেবা বলা হয়। অদৃশ্যমান পণ্যদ্রব্য ও সেবাসমূহের আমদানি করার ক্ষেত্রে যেসব পরিমাণে ব্যয় নির্বাহ করতে হয় তা চলতি হিসাবের দেনা বা ঋণ হিসাব গণ্য করা হয়। আবার একইভাবে অদৃশ্যমান পণ্য বা সেবাসমূহের রপ্তানি করার মাধ্যমে যেসব পরিমাণে আয় হবে তার পণ্য এবং সেবার সম্পর্কে আলোচনান করা হলো :
১. জাহাজ ভাড়া : বিদেশে হতে পণ্যসামগ্রী বা সেবাসমূহের আমদানি করার ফলে জাহাজ ভাড়ার বাবদ যেসব পরিমাণে ব্যয় নির্বাহ করার প্রয়োজন হয়ে থাকে তাকে বলা হয় অদৃশ্যমান পণ্য বা সেবার ব্যয়ের চলতি হিসাব। জাহাজ ভাড়ার এসব ধরনের চলতি ব্যয় সাধারণভাবেই চলতি হিসাবে ঋণাত্মক বলে ধরা হতে হবে যখন আমদানিকারক জাহাজ ভাড়া পরিশোধ না করবে অথবা যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো পণ্যই জাহাজ ভাড়ার পরিশোধ করবে না। আবার, নিজের দেশের জাহাজ অন্য কোনো বিদেশি ব্যবসায়ীর নিকট ভাড়া প্রদানা করার হলে ভাড়া বাবদ যেসব পরিমাণে আয় পাওয়া যাবে তা চলতি হিসাবে অদৃশ্যমান রপ্তানি আয়ে হিসাব করতে হবে।
২. ব্যাংক ও বিমার সেবাসমূহ : আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই যে, লেনদেনের সুবিধার ক্ষেত্রে বিদেশি ব্যাংকসমূহ অথবা কোনো ধরনের বিমা প্রতিষ্ঠানের সেবা গ্রহণের ফলে তার জন্য যেসব পরিমাণের ব্যয় হবে তার হিসাবসমূহকে চলতি ব্যয়ের দেনার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত নিজের করতে হবে। আবার নিজের দেশের ব্যাংক বিমার ক্ষেত্রে অন্য কোনো ধরনের দেশের ব্যবসায়ী অথবা নিজের দেশের ব্যবসায়ীরা সুবিধা বা সেবার গ্রহণ করলে পরিমাণের আয় হবে তা অদৃশ্যমান রপ্তানি আয়ের হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৩. শিক্ষা, চিকিৎসা ও ভ্রমণ ব্যয় : বিদেশে কোনো ধরনের শিক্ষা গ্রহণ, কোনো ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ বা বিদিশে ভ্রমণের বাবদ যেসব ধরনের ব্যয় হবে এবং তার পরিমাণের অর্থ ব্যয় হবে তার হিসাবকে অদৃশ্যমান আমদানি ব্যয়ের আওতায় হিসাব করতে হবে। অন্যদিকে, নিজের দেশের ক্ষেত্রে শিক্ষার গ্রহণ চিকিৎসার প্রদান বা ভ্রমণের বাবদ যেসব ধরনের আয় হবে হিসাবসমূহকে অদৃশ্যমান রপ্তানি আয়ের হিসেবে গণ্য করা হবে।
আরো ও সাজেশন:-
৪. কূটনৈতিক ব্যয়সমূহ : বিদেশের মাটিতে দূতাবাস এবং অন্য সব ধরনের কূটনৈতিক কার্যক্রমসমূহ পরিচালনা করার বাবদ যেসব পরিমাণের ব্যয় হবে তার হিসাবসমূহকে আমদানি ব্যয়ের হিসাব অথবা অদৃশ্যমান আয়ের বিপরীতে হিসাব করতে হবে। অন্যদিকে, নিজের দেশের আওতায় বিদেশি দূতাবাস অথবা কূটনৈতিক কার্যক্রমসমূহের পরিচালনার বাবদ বিদেশ হতে যেসব পরিমাণের আয় অর্জিত হবে তার হিসাবকে বলা হয় অদৃশ্যমান পাওনার হিসেবে অদৃশ্যমান আয়ের হিসেবে হিসাব করতে হবে অথবা হিসাবভুক্ত করতে হবে।
৫. বৈদেশিক ঋণের সুদ : কোনো দেশ যদি বিদেশের থেকে সুবিধা গ্রহণ করে থাকে তবে তার বিপরীতে যেসব পরিমাণে ঋণের সুদ প্রদান করতে হবে তার পরিমাণ উক্ত দেশের জন্য অদৃশ্যমান দেনার পরিমাণ বা ঋণের পরিমাণ হিসেবে হিসাব করতে হবে। আবার কোনো দেশ অন্য কোনো ধরনের দেশকে বা দেশের ব্যবসায়ীদেরকে ঋণ প্রদান করলে ঋণ প্রদানের বাবদ যেসব পরিমাণে সুদ পাওনা হিসেবে পাবে তার আয়সমূহকে বলা হবে অদৃশ্যমান রপ্তানির হতে আয়।
একটি দেশের চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে পাওনার পরিমাণ এবং দেনার পরিমাণের পার্থক্যের ফলে যেসব পরিমাণে আয় বা বায় হবে তার পরিমাণকে বলা হবে উক্ত দেশের লাভ বা লোকসানের পরিমাণ কোনো দেশ যদি অদৃশ্যমান আয়ের থেকে বায় বেশি করে থাকে, তবে তার লোকসানের পরিমাণ বেশি হবে অর্থাৎ দেশ বিদেশিদের কাছে। ঋণ থাকবে যা পরবর্তীতে অবশ্যই পরিশোধযোগ্য বলে গণ্য। করা হবে।
আবার একইভাবে কোনোভাবে কোনো দেশের ব্যয়ের চেয়ে আয়ের পরিমাণ বেশি হলে যে লাভ হবে তাকে বল হবে অদৃশ্য লাভ এবং দেশের ঋণ প্রক্রিয়ায় দেশ আরও লাভবান হবে। আবার এই আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা ধরেই নিতে পারি লেনদেনের আয় ব্যয়ের সাথে সাথে দেশের আয় বা লাভের পরিমাণ বেশি হলে তা হবে দেশের ধনাত্মক লাভ বা দেশের জন্য ইতিবাচক । অপরদিকে দেশের লোকসানের পরিমাণ বেশি হলে তা হবে ঋণাত্মক ঋণ বা ঋণের কারণে দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
আবার দেখা যায় যে, চলতি খাতের হিসেবের অনুসারে বৈদেশিক বিনিময়ের প্রাপ্তিসমূহকে ক্রেডিট তথা যোগ হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং বৈদেশিক বিনিময়ের ক্ষেত্রে প্রদান বা পরিশোধের পরিমাণকে ডেভিট অথবা বিয়োগ করতে হবে অথবা ঋণের হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। আবার দৃশ্যমান উপাদানের হিসেবে আসে দ্রব্য রপ্তানির পরিমাণ এবং আমদানির পরিমাণ। অপরদিকে কিমা, ব্যাংক, পরিবহণ, বিনিয়োগের জন্য আয়, খাজনা, রয়েলটি, ডোনেশন।
ভ্রমণের জন্য ব্যয়, শিক্ষার জন্য ব্যয়, বিদেশের ঋণের যাবতীয় ধরনের ব্যয়ের ক্ষেত্রে তার হিসাবসমূহকে অদৃশ্য ব্যয় বলে গণ্য করা হয়। এসব ধরনের চলতি হিসাবের উপাদানসমূহ তথা অদৃশ্য এবং দৃশ্যমান উভয় ধরনের পণ্য বা সেবার আমদানি ও রপ্তানির প্রক্রিয়ার যাবতীয় ধরনের হিসাবসমূহকে একত্রে বলা হয়ে থাকে চলতি হিসাব। সাধারণত দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে যেসব ধরনের উপাদানসমূহ প্রভাব বিস্তার করে থাকে তার হিসাবের তালিকা নিচে প্রদান করা হলো:
[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
আমরা দেখতে পাই যে, চলতি হিসাবের সব ধরনের = উপাদানের মধ্যে পণ্য রপ্তানি ও পণ্যদ্রব্য রপ্তানি প্রক্রিয়ার | অদৃশ্যমান উপাদানের তুলনায় দৃশ্যমান উপাদানের ভূমিকা বেশি। হয়ে থাকে। তবে বেশির ভাগ দেশের ক্ষেত্রেই দেখা যায় চলতি হিসাবের বেশির ভাগ উপাদানই ধনাত্মক বা লাভবান হয়ে থাকে। অসম প্রতিযোগিতা বা বাণিজ্য চক্রের অনিয়মিত উঠানামার ফলে দেশের চলতি হিসাব অনেক ক্ষেত্রে ঋণাত্মক হতে পারে।
আর সাধারণভাবে ব্যাখ্যা করলে বলা যায় যে, চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে কোনো দেশের রপ্তানি পণ্যদ্রব্যের তুলনায় আমদানি পণ্যদ্রব্যের পরিমাণ যখন বেশি হয়ে থাকে তখন উক্ত দেশের ব্যয়ের পরিমাণ আয়ের হারের বা আয়ের পরিমাণের থেকে বেশি হয়ে থাকে।
যখন চলতি হিসাবের ক্ষেত্রে আয়ের পরিমাণের চেয়ে কোনো দেশের ব্যয়ের পরিমাণ বেশি হয়, তখন চলতি হিসাবে ঋণাত্মক হিসাবের সৃষ্টি হয় যা কোনো দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর।
অন্য দেশের তুলনায় কম পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানির ফলে চলতি হিসাবের পরিমাণ ঋণাত্মক হয়ে থাকে। যাই হোক, চলতি হিসাব ঋণাত্মক হলে তার বিষয়সমূহ অবশ্যই একটি দেশের অর্থনীতি তথা সমগ্র দেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও এর প্রক্রিয়াকে সরাসরিভাবে আবার কোনো দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ বলা যায় না। চলতি হিসাবের ঋণাত্মক প্রক্রিয়া আবার প্রভাবিত হরে তার প্রভাব কমিয়ে আনার লক্ষ্যে রপ্তানির পরিমাণ আমদানির পরিমাণের চেয়ে বাড়াতে হবে এবং ঋণাত্মক প্রক্রিয়া প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে কমিয়ে আনা যায় এবং ধনাত্মক করা সম্ভব।
উপসংহার : আলোচনার পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, চলতি হিসাব একটি দেশের জন্য ঋণাত্মক হলে তা অবশ্যই এতটি দেশের জন্য ক্ষতিকর। তবে তা কোনো দেশের জন্য সরাসরিভাবে হুমকি হতে পারে না। আর কোনো দেশের ঋণাত্মক হিসাবের পরিমাণে অধিক মাত্রায় তারতম্য দেখা দিলে তা ক্ষেত্রবিশেষে হুমকির কারণ হিসেবে সমগ্র দেশের উপর আর্থিকভাবে হুমকির কারণ হতে পারে। তবে ঋণাত্মক চলতি হিসাব অধিক উৎপাদন, অধিক রপ্তানিকরণ অথবা সংরক্ষণ বাণিজ্যের প্রক্রিয়ার মধ্যে সমাধান করা যায় ।
রচনা ,প্রবন্ধ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | Paragraph | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র ও Application | উত্তর লিংক | অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক | Composition | উত্তর লিংক |
চিঠি ও Letter | উত্তর লিংক | প্রতিবেদন | উত্তর লিংক | CV | উত্তর লিংক |
ইমেল ও Email | উত্তর লিংক | সারাংশ ও সারমর্ম | উত্তর লিংক | Seen, Unseen | উত্তর লিংক |
Essay | উত্তর লিংক | Completing Story | উত্তর লিংক | Dialog/সংলাপ | উত্তর লিংক |
অনুবাদ | উত্তর লিংক | Short Stories/Poems/খুদেগল্প | উত্তর লিংক | Sentence Writing | উত্তর লিংক |
আপনার জন্য আমাদের ক্যাটাগরি
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যাবলি আলোচনা কর, মার্চেন্ট ব্যাংকের কার্যক্রম বর্ণনা কর
- বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় কি কি ব্যবস্থা প্রচলিত আছে বিস্তারিত লিখুন
- সোয়াপ (SWAP) কাকে বলে? , সোয়াপ (SWAP) কতো প্রকার বিস্তারিত আলোচনা করো
- ব্যবসায়িক ঝুকি বলতে কি বুঝায় উদাহরণ সহ আলোচনা করো
- বিনিয়োগ ব্যাংকের ট্রেডিং ব্যবস্থা আলোচনা করো
- খিলাফত রাষ্ট্র ও আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য । খিলাফত রাষ্ট্র vs আধুনিক মুসলিম রাষ্ট্র পার্থক্য