Canada Schooling visa, কানাডায় স্কুলিং ভিসা নিয়ে কিছু কথা, কানাডায় স্কুল শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার সুযোগ,সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়,কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা,কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে

আজকের বিষয়: Canada Schooling visa, কানাডায় স্কুলিং ভিসা নিয়ে কিছু কথা, কানাডায় স্কুল শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার সুযোগ,সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়,কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা,কানাডা যেতে কত পয়েন্ট লাগে

কানাডায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে লাখো শিক্ষার্থী পড়তে আসে। ২০১৯ সালে কানাডায় পড়তে এসেছে প্রায় সাড়ে ছয় লাখের ওপরে। এই শিক্ষার্থীরা কানাডার অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে। এর পাশাপাশি অনেকে পড়াশোনা করে কানাডায় স্থায়ীভাবে থেকে যায়। বেশ কয়েক বছর ধরে কানাডা তাদের ইউনিভার্সিটি ও কলেজগুলোর পাশাপাশি স্কুলের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার সুযোগ করে দিচ্ছে। এই সুযোগের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজারো শিশু কানাডায় আসছে। যারা আসছে, তারা সবাই অর্থনৈতিকভাবে ধনীর সন্তান। বাংলাদেশ থেকে যাঁরা এই প্রোগ্রামে আপনার সন্তানকে পাঠাতে চান, তাঁরা শুরুতেই মনে রাখবেন, দেশে যদি অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হয়ে না থাকেন, তাহলে আপনার সন্তানকে এ প্রোগ্রামে পাঠাতে পারবেন না।

কানাডার স্কুলের শিক্ষাব্যবস্থা

কানাডার স্কুলগুলোর শিক্ষার মান অনেক উন্নত। এখানে অনেক প্রভিন্সে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষা হয় না। স্কুলের পর বাসায় গিয়ে পড়াশোনার কোনো চাপ নেই। অন্তত গ্রেড সেভেন স্কুলে কোনো বই নিয়ে যেতে হয় না। স্কুলগুলোতে বিশাল জিম, লাইব্রেরি, বাইরে ট্যুর, বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার ব্যাবস্থা রয়েছে। স্কুলগুলোতে পড়াশোনার পাশাপাশি মিউজিক, থিয়েটার, আর্ট, রান্না, ইলেকট্রিক ও কাঠের কাজ, কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রোগ্রাম, ড্রাইভিং ইত্যাদি শিখানো হয়। ১২ ক্লাসে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে একটি শিশু সবকিছু শিখে বের হয়।

কীভাবে শুরু করবেন

কানাডার সরকারি ইমিগ্রেশনের ওয়েবসাইট www.cic.gc.ca এ গিয়ে ‘Studying in Canada as a minor’ লিখে সার্চ দিলে সব তথ্য পেয়ে যাবেন। কানাডার স্কুলগুলো প্রভিন্সিয়াল সরকারের অধীনে। প্রতিটি প্রভিন্সে আলাদা আলাদা স্কুল ডিভিশন রয়েছে। আপনি যে প্রভিন্সে আপনার সন্তানকে পাঠাতে চান, সেখানে যোগাযোগ করবেন। সেই স্কুল ডিভিশন থেকে অফার লেটার পেলে সন্তানের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। কানাডার ১০টি প্রভিন্স ও ৩টি টেরিটরিতে মাইনরের বয়সের পার্থক্য রয়েছে। কিছু জায়গায় ১৮ বছর কিছু জায়গায় ১৯ বছর।

আর যা করতে হবে

আপনার সন্তান যেহেতু ১৮ বা ১৯ বছরের নিচে, সেই কারণে তাকে একা পাঠাতে পারবেন না। আপনার সন্তান প্রথমে এক বছরের ভিসা পাবে। পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিসা নবায়ন করতে হবে। আপনি বা আপনার স্পাউস যেকোনো একজনকে শিশুর সঙ্গে আসতে হবে। চাইলে দুজনও আসতে পারেন। যিনি সঙ্গে আসবেন, তিনি ভিজিট ভিসায় আসবেন। সে কারণে আপনাদের আলাদাভাবে কানাডার ভিজিট ভিসা নিতে হবে। এ ভিসার মেয়াদ পাঁচ বছরের হতে পারে। এ ভিসায় যিনি আসবেন, তিনি একনাগাড়ে ছয় মাসের বেশি কানাডায় থাকতে পারবেন না। ছয় মাস থেকে বাংলাদেশে ফিরে আবার পুনরায় কানাডায় আসতে হবে।

কানাডায় যেহেতু আপনি বা আপনার স্পাউস সব সময় কানাডায় থাকবেন না, সে কারণে কানাডায় একজনকে কাস্টোডিয়ান লাগবে। তাঁকে কানাডার নাগরিক বা কানাডার পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি হতে হবে। তিনি যে এলাকায় থাকবেন, আপনার সন্তানকে ওই প্রভিন্সের এবং তাঁর বাসার কাছের স্কুলে পড়াতে হবে। অর্থাৎ তিনি যদি অন্টারিও প্রভিন্সে থাকেন, তাহলে ওখানেই পড়াতে হবে। কাস্টোডিয়ান খোঁজার ক্ষেত্রে নিজের আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধবকে প্রাধান্য দেবেন। তা খুঁজে না পেলে কানাডায় অনেকে টাকার বিনিময়ে কাস্টোডিয়ান হন। তাঁদের খুঁজে নিতে হবে। সন্তানের পিতা–মাতা যদি কাছে না থাকেন, সন্তান শিশু হওয়ার কারণে তাকে অবশ্যই ওই কাস্টোডিয়ানের বাসায় থাকতে হবে। ওই কাস্টোডিয়ান যেহেতু সম্পূর্ণ অফিশিয়ালভাবে আপনার সন্তানের দায়িত্ব নেবেন, সে কারণে সন্তানের সব দায়িত্ব তাঁর। অর্থাৎ তিনি কানাডার আইন অনুসারে আপনার সন্তানের দায়িত্ব নিতে বাধ্য। কাস্টোডিয়ান যেহেতু আপনার সন্তানের সব দায়িত্ব নিবেন, অর্থাৎ থাকা–খাওয়াসহ স্কুলের সবকিছু দেখাশোনা করবেন তিনি, সে কারণে তাঁকে পে করতে হবে।

খরচ কেমন হতে পারে

কানাডায় নাগরিক বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্টদের সন্তানদের ১২ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশোনা সম্পূর্ণ ফ্রি। কিন্তু যারা কানাডার বাইরে থেকে পড়তে আসে, তাদের নিজেদের খরচ নিজেদের বহন করতে হয়। প্রভিন্সভেদে অন্য দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য মাসে প্রায় এক হাজার কানাডিয়ান ডলার টিউশন ফি লাগতে পারে। যিনি কাস্টোডিয়ান হবেন, তিনি যেহেতু তার থাকা–খাওয়াসহ সবকিছুর দায়িত্ব নেবেন, তাঁকে আপনার কমপক্ষে মাসে ১ হাজার ৫০০ কানাডিয়ান ডলার দিতে হতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে প্রায় ২০০ কানাডিয়ান ডলার ইস্যুরেন্স কিনতে হবে। আর অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ আছে। আর আপনি বা আপনার স্পাউস যদি সন্তানের সঙ্গে সব সময় থাকতে চান, তাহলে স্কুলের খরচ ছাড়া প্রতি মাসে প্রায় তিন হাজার কানাডিয়ান ডলার লাগবে থাকা–খাওয়া ও অন্যান্য খরচ বাবদ।

পিতা-মাতা কি কানাডায় এসে কাজ করতে পারবেন

অনেকেই ভাবেন এটা নিয়ে। আপনি আপনার সন্তানের সঙ্গে ভিজিট ভিসায় যেহেতু আসবেন, সে কারণে আপনি কোনোভাবেই কাজ করার অনুমতি পাবেন না। যদি কেউ ভেবে থাকেন, কানাডায় সন্তানের সঙ্গে এসে আপনি কাজ বা ব্যবসা করে টাকা আয় করবেন, তা কিন্তু সম্ভব হবে না।

সন্তান কীভাবে কানাডার নাগরিক হবে

আপনার সন্তান কানাডায় এসে পড়াশোনা করার পর ওয়ার্ক পারমিট এমনিতেই পাবেন। তা ছাড়া ১৮ বছর হলে তিনি ছাত্রাবস্থায় পার্টটাইম জব করতে পারবেন। পড়াশোনা শেষ করে ( কমপক্ষে ১২ ক্লাস ) ৬ মাস ফুলটাইম জব করার পর পার্মানেন্ট রেসিডেন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট হওয়ার পর তিন বছরের মধ্যে কানাডিয়ান নাগরিক হয়ে যাবেন।

শেষ ও প্রয়োজনীয় কথা

আসা-যাওয়ার খরচ বাদে যদি প্রতি মাসে ৩ হাজার ৫০০ কানাডিয়ান ডলারের ওপরে খরচ করতে না পারেন, তাহলে সন্তান পাঠানোর কথা চিন্তা করবেন না। আর আপনি যে সন্তানের সঙ্গে ভিজিট ভিসায় আসবেন, তা দিয়ে আপনি কোনোভাবেই কানাডায় কাজ করে ডলার আয় করতে পারবেন না। বাংলাদেশ, কানাডাসহ অনেক দেশে অনেক প্রতারক চক্র আছে, তারা আপনাকে বলতে পারে যে আপনি কানাডায় গিয়ে কাজ করে আপনার ও আপনার সন্তানের পড়াশোনার খরচ বহন করতে পারবেন, এটা কিন্তু সঠিক নয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

আয়তনের তুলনায় দেশটিতে জনসংখ্যা কম এবং রাজনৈতিক বন্ধুত্বপূর্ণ সংস্কৃতির কারণে সেখানে বসবাসকারীরা নিরাপদ ও সুখি জীবনযাপন করেন। এজন্য পৃথিবীর বহু দেশ থেকে মানুষ কানাডা যাওয়ার চেষ্টা করে। দেশটিতে বর্তমানে ৩ কোটি ৭০ লাখের মতো মানুষ বসবাস করে। যাদের মাথাপিছু ইনকাম প্রায় ৫০ হাজার ডলার।  

বহু মানুষ কানাডায় অভিবাসী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন পূরণে অনেক সময় অবৈধ উপায় অবলম্বন করে নানা হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হয়। তবে অবৈধ পথে না গিয়ে বৈধভাবে কানাডা যাওয়ার নানা উপায় রয়েছে। বৈধভাবে বাংলাদেশিদেরও কানাডা যাওয়ার বিভিন্ন সুযোগ রয়েছে। 

কানাডা যাওয়ার সবচেয়ে সহজ ৯টি উপায় হচ্ছে- 

১. ব্যবসা: আপনার যদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে এবং আপনি কানাডায় ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে কানাডা যাওয়া আপনার জন্য সহজ। তবে নিজে কানাডায় ব্যবসা করতে না চাইলে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কানাডার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চুক্তি থাকলেও আপনি কানাডা যেতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ার ভিসাকে নাফটা ভিসা বলা হয়।

নাফটা ভিসায় কানাডায় যাওয়ার জন্য আপনাকে ‘লেবার মার্কেট ইম্প্যাক্ট এসেসমেন্ট’ (এলএমআইএ) জমা দিতে হবে। তবে এই সুবিধা পেয়ে থাকে শুধুমাত্র চিলি, জর্ডান, পেরু, কলম্বিয়া, লিচেনস্টাইন, সুইজারল্যান্ড, কোস্টারিকা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, আইল্যান্ড, নরওয়ে, ইসরাইল এবং পানামার নাগরিকরা।

২. চাকুরি: আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থাকলে উপরের দেশগুলোর নাগরিক না হলে আপনি চাকুরির জন্য কানাডা যেতে পারেন। এজন্য কানাডার কোনো প্রতিষ্ঠানকে আপনাকে চাকুরির অফার লেটার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করতে হবে।

কানাডায় দক্ষ কর্মী নেয়ার জন্য বিশেষ ভিসার সুবিধা চালু রয়েছে। ৩৪৭টি পেশায় এই জনবল নিয়ে থাকে কানাডা। এর মধ্যে রয়েছে, হেয়ার স্টাইলিস্ট (নরসুন্দর), বিক্রয় কর্মী এবং প্রশাসনিক সহকারী। 

৩. স্পন্সনরশিপ: কানাডায় স্থানীয় হওয়ার সবচেয়ে সহজ ও নিশ্চিত উপায় হচ্ছে কোনো কানাডার নাগরিককে বিয়ে করা। তবে এক্ষেত্রে যদি কোনো ভুয়া বা অসততার আশ্রয় নেয়া হয় তাহকে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। বিয়ে করে কানাডায় থাকার ইচ্ছা পোষণ করলে তাকে অন্তত দুই বছর অপেক্ষা করতে হয়। এই দুই বছর তাকে সরকারি কর্তৃপক্ষ পর্যবেক্ষণ করে।

৪. আইইসি: ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবকরা ‘ইন্টারন্যাশনাল এক্সপেরিয়েন্স কানাডা’ (আইইসি) এর আওতায় চাকুরির অফার লেটার ছাড়াই কানাডা যেতে পারে। 

তবে এই সুবিধা যেকোনো দেশের নাগরিকের জন্য নয়। এর আওতায় রয়েছে; অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, জাপান, নরওয়ে, তাইওয়ান, অস্ট্রিয়া, এস্তোনিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পোল্যান্ড, ইউক্রেইন, ফ্রান্স, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া, যুক্তরাজ্য, চিলি, জার্মানি, লিথুয়ানিয়া, স্লোভেনিয়া, কোস্টারিকা, হংকং, মেক্সিকো, স্পেইন, ক্রোয়েশিয়া, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, চেক রিপাবলিক, ইতালি, নিউজিল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ড। 

৫. লেখাপড়া: কানাডা যাওয়া আরেকটি সহজ প্রক্রিয়া ‘স্ট্যাডি ভিসা’। তবে এজন্য আপনাকে কানাডার কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি প্রক্রিয়া আগেই সেরে ফেলতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি সেখানে চাকুরি করতে পারবেন শুধুমাত্র যে স্টেটে আপনি পড়ালেখা করছেন সেই স্টেটে। এই সুযোগ পৃথিবীর সব দেশের জন্য রয়েছে।
 
৬. ভ্রমণ ভিসা: ভ্রমণ ভিসায় কানাডা যাওয়া সহজ। তবে ভিসা পাওয়া একটু কঠিন। ছুটি কাটাতে বা ভ্রমণ করতে যারা কানাডা যেতে চান তাদের ভিসা দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ভিসা প্রার্থীর কাছে জিজ্ঞেস করা কেন যেতে চান। দূতাবাসের যে কর্মকর্তা আপনার সাক্ষাৎকার নেবেন তার কাছে যদি মনে হয় ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও আপনার না ফেরার আশঙ্কা রয়েছে তাহলে আপনাকে ভিসা দেয়া হবে না। 

৭. নতুন ব্যবসা: কানাডা উদ্যোক্তাদের ভিসা দিয়ে থাকে। আপনি যদি মনে করেন আপনার নগদ টাকা রয়েছে যা দিয়ে আপনি কানাডায় ব্যবসা করতে পারবেন তাহলে আপনাকে ভিসা দেয়া হতে পারে। 

নতুন ব্যবসা শুরুর জন্য কী পরিমাণ পুঁজি দরকার বা আপনার কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইন অনুসরণ করে আপনাকে আবেদন করতে হবে। 

৮. ইকোনমিক প্রোগ্রাম: কানাডা সরকার আগামী এক বছরে ইকোনমিক প্রোগ্রাম মোট ১ লাখ ৯১ হাজার ৬০০ অভিবাসী নেবে। ইকোনমিক প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে, ফেডারেল হাই স্কিলড প্রোগ্রামে ৮১,৪০০ জন, আটলান্টিক ইমিগ্রেশন পাইলট প্রোগ্রামে ২,০০০ জন, ফেয়ার গিভার প্রোগ্রামে ১৪,০০০ জন, ফেডারেল বিজনেস প্রোগ্রামে ৭০০ জন, প্রভিন্সিয়াল নমিনি প্রোগ্রামে ৬১,০০০ জন ও কুইবেক স্কিলড ওয়ার্কার অ্যান্ড বিজনেস প্রোগ্রামে ৩২,৫০০ জন।

৯. ফ্যামিলি প্রোগ্রাম: আগামী এক বছরে ফ্যামিলি প্রোগ্রামের অধীনে নেয়া হবে ৮৮,৫০০ জন। ফ্যামিলি প্রোগ্রামের মধ্যে স্পাউজ, পার্টনার ও চিলড্রেন প্রোগ্রামে ৬৮,০০০ জন, প্যারেন্টস ও গ্রান্ড প্যারেন্টস ২০,৫০০ জন, রিফিউজি অ্যান্ড প্রোটেক্টেড পারসন প্রোগ্রামে ৪৫,৬৩০ জন, হিউম্যানিটেরিয়ান প্রোগ্রামে ৪,২৫০ জন।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment