শ্রেণি: ৯ম -2021 বিষয়: শারিরীক শিক্ষা এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 |
করোনা (কোভিড-১৯) কারণে আরাফ ইদানিং বাসা থেকে বের হয় না। তার কোন বন্ধু -বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন বেড়াতে আসে না। বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য তার প্রবল ইচ্ছা জাগে। প্রতিদিন অনলাইন ক্লাসের জন্য মায়ের মোবাইল ব্যবহারের সুযোগে গেম খেলে অতিরিক্ত সময় কাটায়।
বর্তমানে তার মেজাজ খিটখিটে থাকে ও সে প্রায়ই অসুস্থ বোধ করে। ফলে পরিবারের সবার সাথে মাঝে মাঝে খারাপ আচরণ করে।
আরাফের মতো উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য তোমার ও তোমার পরিবারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ বর্ণনা কর।
সংকেত:
- মানসিক আচরণ
- অবসাদ
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- মানসিক স্বাস্থ্য ও শিক্ষার্থীর জীবনে এর ভূমিকা,
- মানসিক আচরণ,
- মানসিক আচরণের প্রকারভেদ,
- মানসিক অস্থিরতা ও তা দূরীকরণের উপায়,
- মানসিক অবসাদ ও এর শ্রেণি বিভাগ,
- মানসিক অবসাদের কারণ ও শিক্ষার্থীর উপর এর প্রভাব,
- মানসিক অবসাদ দূরীকরণের উপায়,
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
‘সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য: অধিক বিনিয়োগ অবাধ সুযোগ’ স্লোগান নিয়ে আজ শনিবার বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। গত জুন থেকে আগস্ট মাসে ৯৩টি দেশে পরিচালিত জরিপের উল্লেখ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গতকাল শুক্রবার সতর্কতা জারি করে বলেছে, করোনাভাইরাসের সংকটময় সময়ে মানসিক স্বাস্থ্য উপেক্ষা করা হয়েছে।
মানসিক স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ বাড়াতে আহ্বান জানিয়ে আজ শনিবার ডব্লিউএইচও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘দ্য বিগ ইভেন্ট ফর মেন্টাল হেলথ’ নামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। বিজ্ঞাপন
এএফপির খবরে জানা যায়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপের অন্তর্ভুক্ত ১৩০টি দেশের ৮৩ শতাংশ করোনা মহামারী বিষয়ক পরিকল্পনায় মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি অন্তুর্ভুক্ত করেছে। তবে এর মধ্যে মাত্র ১৭ শতাংশ তাদের প্রয়োজনীয় পূর্ণ তহবিলের বরাদ্দ দিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক পরিচালক দেভোরা কেসটেল ভার্চুয়াল মিডিয়া ব্রিফিংয়ে মানসিক স্বাস্থ্যখাতে অবিলম্বে তহবিল বাড়ানোর তাগিদ দেন। তিনি বলেন, এটি কোভিড ১৯ এর উপেক্ষিত দিক।
ডব্লিউএইচও বলেছে, করোনা মহামারির আগে বিভিন্ন দেশ জাতীয় স্বাস্থ্য বাজেটে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ২ শতাংশরও কম বরাদ্দ রাখে। করোনার কারণে মানসিক স্বাস্থ্যে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিবৃতিতে বলছে, শোক, আইসোলেশন, আয় কমে যাওয়া, ভয় মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে। অনেকে অ্যালকোহল ও মাদকসেবন বাড়িয়ে দিয়েছে। অনিদ্রা ও উদ্বেগ বাড়ছে।
ডব্লিউএইচও বলছে, মানসিক স্বাস্থ্যে করোনার প্রভাব নিয়ে আরও তথ্য ও গবেষণা প্রয়োজন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
করোনার সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভুগছেন সবাই। সেটাই স্বাভাবিক। এই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে মনের ওপর তৈরি হয় বাড়তি চাপ। আতঙ্ক, অহেতুক রাগ বা অবসাদের লক্ষণও দেখা দিতে পারে। কিন্তু যেকোনো বিপদ মোকাবিলার সময় চাই ধৈর্য, দায়িত্বশীল আচরণ আর সাহস। কীভাবে এই সময় আপনার প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত, কেমন করে আপনি নিজের পরিবার-স্বজনদের নির্ভরতা দেবেন, সে সঙ্গে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করবেন?
আস্থাভাজন ব্যক্তিদের পরামর্শ নিন: এই আতঙ্কময় সময়ে কেবল আস্থাভাজন ব্যক্তিদের পরামর্শ নিন। তাঁরা আপনাকে মানসিকভাবে শক্ত থাকতে সহায়তা করবেন বিভিন্নভাবে।
গুজবে কান না দিয়ে পরিবারের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন: বিভিন্ন মাধ্যমে এখন উড়ছে অতিপ্রচার, অপপ্রচার এবং বিভিন্ন গুজব। গুজবে কান দেবেন না। পরিবারের সঙ্গে পর্যাপ্ত সময় কাটান। সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করুন, রুটিন বিষয়গুলো, যেমন ঘুম, ঠিক সময়ে খাবার, বাড়িতে হালকা ব্যায়াম ইত্যাদি বন্ধ করবেন না। সুষম আর নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করুন। পর্যাপ্ত পানি পান করুন। সময়মতো ঘুমান, হালকা ব্যায়াম করুন এবং অবশ্যই নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। ধূমপান, মদ্য পান বা নেশা এড়িয়ে চলুন।
শারীরিকভাবে বিচ্ছিন্ন হলেও সবার খোঁজ রাখুন: প্রায় আবদ্ধ শহরে বিচ্ছিন্নতার জন্য অসহায় লাগতে পারে। তাই বন্ধু আর স্বজনদের সঙ্গে ই-মেইল, টেলিফোন বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ রাখুন। পরস্পরের খোঁজ রাখুন। করোনায় সংক্রান্ত কোনো সাহায্য প্রয়োজন হলে কীভাবে, কার কাছ থেকে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার জন্য সাহায্য গ্রহণ করবেন, তার একটি আগাম পরিকল্পনা তৈরি করে রাখুন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বিশ্বাসযোগ্য তথ্যের ওপর ভরসা রাখুন: কেবল বিশ্বাসযোগ্য সূত্র থেকে পাওয়া সঠিক তথ্যের ওপর ভরসা রাখুন। করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্যকারী এবং প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধিসংক্রান্ত তথ্যসমূহ নিজে জানুন আর পরিবারের সদস্যদের জানিয়ে রাখুন। তথ্যের জন্য কেবল নির্ভরযোগ্য বিজ্ঞানসম্মত উৎস, যেমন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় বা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) ওয়েবসাইট, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা সরকার থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা বিশেষজ্ঞের ওপর আস্থা রাখুন।
সব সময় করোনা ভাইরাস নিয়েই পড়ে থাকবেন না: দুশ্চিন্তা আর অস্থিরতা যাতে না বাড়ে, সে জন্য আপনি নিজে বা পরিবারের সদস্যরা প্রচারমাধ্যমে/সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করোনা সংক্রমণ আর এর পরিণতি নিয়ে তথ্য, সংবাদ ও ভিডিও দেখবেন না। এতে নিজের ওপর মানসিক চাপ তৈরি হবে। করোনা নিয়ে সঠিক তথ্য জানার পাশাপাশি অন্যান্য অনুষ্ঠানও উপভোগ করুন।
আস্থা রাখুন নিজের ওপর: নিজের ওপর আস্থা রাখুন। অতীতে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় আপনার দক্ষতা আর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগান। আত্মপ্রত্যয়ী থাকুন; এতে আপনার মানসিক চাপ অনেকাংশে লাঘব হবে।
শিশুদের প্রস্তুত করুন, অভিজ্ঞ করুন, সঠিক তথ্য দিন: করোনাভাইরাস সংক্রমণ ইস্যুতে বড়দের মতো শিশুরাও মানসিক চাপে ভুগতে পারে। এ সময় তারা মা-বাবাকে একটু বেশি আঁকড়ে ধরে রাখতে চায়, উৎকণ্ঠিত হয়, নিজেকে গুটিয়ে রাখে, অস্থির হয়, রাগ করে কেউবা হঠাৎ করে বিছানায় প্রস্রাব করা শুরু করে। মানসিক চাপজনিত এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে তাদের কথাগুলো মন দিয়ে শুনুন, একটু বেশি সময় দিন। শিশুটিকে নিজের মতো করে ঘরোয়া খেলা খেলতে দিন। করোনাভাইরাস সংক্রমণের সকল পর্যায়ে শিশুকে তার মা-বাবা ও পরিবারের সঙ্গেই রাখুন এবং তাদের আলাদা করা থেকে বিরত রাখুন। হাসপাতালে ভর্তি, কোয়ারেন্টিন বা যেকোনো কারণে যদি আলাদা করতেই হয়, তবে টেলিফোন বা অন্য মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ রক্ষা করুন এবং শিশুদের নিয়মিত অভয় দিন।
চারপাশে যা হচ্ছে সে বিষয়ে শিশুকে তার বয়স উপযোগী করে প্রকৃত সত্য তথ্য প্রদান করুন এবং কীভাবে সে নিজেকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে পারবে, সেটা বুঝিয়ে বলুন। সংক্রমণ থেকে দূরে থাকার স্বাস্থ্যবিধিগুলো শিশুকেও শেখান। শিশু বা তার পরিবারের কেউ অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা শিশুর সঙ্গে আলোচনা করে রাখুন, সেই সঙ্গে জানান যে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, সবার সুস্থতা আর নিরাপত্তার জন্য চিকিৎসকই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক