রাসায়নিক গুদাম থেকে প্রায়ই দুর্ঘটনার কথা শােনা যায়। এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে সাধারণত আগুনের সংস্পর্শে রাসায়নিক দ্রব্যটি আসার কারণে। রাসায়নিক দ্রব্যাদির যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করার কারণে এ ধরনের দুর্ঘটনায় জানমালের প্রচুর ক্ষতি হয়।
আমরা যখন পরীক্ষাগারে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য নিয়ে কাজ করি তখনো এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ প্রেক্ষিতে তােমার বিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরিকে নিরাপদ রাখা এবং দুর্ঘটনা রােধ করার উপায় সংক্রান্ত একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন কর।
শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ রসায়ন পাঠের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারব। প্রকৃতি ও বাস্তব জীবনের ঘটনাবলি রসায়নের দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করতে আগ্রহ প্রদর্শন করব।
নির্দেশনা/সংকেতঃ
ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ উপকরণের বর্ণনা।
রাসায়নিক দ্রব্যের বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নের ব্যাখ্যা।
ল্যাবরেটরির রাসায়নিক দ্রব্যেকে নিরাপদ উপায়ে সাজানাের ধারণা ব্যাখ্যা।
রাসায়নিক দুর্ঘটনা রােধ করার উপায় বর্ণনা।
পাঠ্যবইয়ের প্রথম অধ্যায়ের আলােকে প্রতিবেদন লিখা।
সমাধান
তারিখ : ১৪ জুলাই , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।
বিষয় : ল্যাবরেটরির নিরাপদ রাখা এবং দুর্ঘটনা রোধ করার উপায়।
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১০/০৭/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।
সূচণা: সকল আবিষ্কারের মূলেই রয়েছে গঠনমূলক বৈজ্ঞানিক চিন্তা ও উন্নতমানের গবেষণা। ল্যাবরেটরিতে মানসম্মত, ত্রুটিমুক্ত ও নির্ভুল বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ ফলাফলের ভিত্তিতেই সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। ল্যাবরেটরিতে প্রতিটি পরীক্ষার সময় পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট যন্ত্রের ব্যবহারবিধি সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
রাসায়নিক দ্রব্যের সংরক্ষণ ও ব্যবহারের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা জানা থাকা প্রয়োজন। ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থের ঝুঁকি ও ঝুঁকির মাত্রা কিরূপ, উপাদান বিষাক্ত, বিস্ফোরক না দাহ্য সে বিষয়ে অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকা প্রয়োজন। ল্যাবরেটরিতে কোনো কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে তা প্রতিরোধ করার মতো প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সামগ্রী রাখার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। এসব নিরাপত্তা সামগ্রীর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান ও ব্যবহারের দক্ষতা ও কৌশল জানা প্রয়োজন। রাসায়নিক দ্রব্যের যথাযথ ব্যবহারবিধি, পরিবেশের উপর ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য ও তার বর্জ্যরে প্রভাব সম্পর্কে ল্যাবরেটরি ব্যবহারকারীদের পূর্ণ সচেতনতা থাকা প্রয়োজন।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ উপকরণের:
ল্যাবরেটরি ব্যবহার বিধি : পোষাক, নিরাপদ গ্যাস, মাস্ক ও হ্যান্ড গাভস।
১. পোশাক : ল্যাবরেটরিতে কখনোই ঢিলেঢালা জামাকাপড় ব্যবহার করা উচিত নয়। ল্যাবরেটরিতে প্রবেশের আগে ছাত্রছাত্রীদের সাদা অ্যাপ্রন (অঢ়ৎড়হ) পরতে হবে। রাসায়নিক দ্রব্য দ্বারা যাতে জামাকাপড় নষ্ট না হয় সেজন্য অ্যাপ্রন পরা জরুরি। এছাড়াও অ্যাপ্রন পরিধানে ল্যাবরেটরিতে কাজ করার জন্য শিক্ষার্থীরা মানসিক প্রস্তুতি লাভ করে। ছাত্রীরা প্রয়োজনে চুল বেঁধে মাথায় স্কার্ফ পরতে পারে।
২. নিরাপদ গ্লাস : চোখ মানুষের মূল্যবান সম্পদ। তাই চোখের সুরক্ষার জন্য ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ গ্লাস ব্যবহার করা উচিত। বিকারক বা রিয়াজেন্ট টেস্টটিউবে নিয়ে উত্তপ্ত করার সময় অনেক সময় তীব্র বেগে টেস্টটিউব থেকে বেরিয়ে আসে। উত্তপ্ত এবং তীব্র বেগে বেরিয়ে আসা রিয়াজেন্ট কোনোভাবে চোখে পড়লে মারাত্মক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে চোখে গ্লাস ব্যবহার করলে এরূপ দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। গ্লাসের ফাঁক দিয়ে যেন গ্যাসীয় পদার্থ প্রবেশ করতে না পারে এজন্য গ্লাসের পার্শ্ব দিয়ে প্লাস্টিক লাগানো নিরাপত্তা গ্লাস ব্যবহার করা উত্তম।
৩. মাস্ক : ল্যাবরেটরিতে কোনো কোনো পরীক্ষায় মারাত্মক বিষাক্ত ও দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাস নির্গত হয়। কোনোভাবে এসব গ্যাস নাসিকা দ্বারা ভিতরে প্রবেশ করলে মাথাব্যথা, বমি হওয়া, শ্বাসকষ্ট, চোখে পানি আসা, চোখ লাল হওয়া এমনকি শিক্ষার্থী অনেক সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারে। এসব দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য মাস্ক ব্যবহার করা খুবই প্রয়োজন। ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা কার্য পরিচালনার সময় সাধারণত H2S, SO2, NO2, CO2, NH3, Cl2 প্রভৃতি গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ গ্যাসগুলোর ক্ষতিকর প্রভাব বিদ্যমান। মাস্ক ব্যবহার করলে এসব গ্যাসের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৪. হ্যান্ড গ্লাভস : ল্যাবরেটরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থগুলোর বেশির ভাগই হাতে, গায়ে বা চামড়ায় লাগলে ক্ষতিসাধন করে। এসব রাসায়নিক দ্রব্য খালি হাতে স্পর্শ করা ঠিক না। এজন্য ল্যাবরেটরিতে কাজ করার সময় হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করা দরকার। এছাড়া রিয়াজেন্ট বোতলের ছিপি খুলতে বা আটকানোর ক্ষেত্রে হাতে গ্লাভস পরে নিতে হবে। ভাঙা কাচের টুকরা, ব্যবহৃত ফিল্টার পেপার, ব্যুরেট, পিপেট, ইত্যাদি খালি হাতে না ধরে গ্লাভস পরা অবস্থায় ব্যবহার করা উত্তম। গ্লাভসে কোনো ছিদ্র বা ছেঁড়া আছে কি না তা দেখে ব্যবহার করতে হবে। হাত থেকে গ্লাভস খোলার সময় হাতের কবজির দিক থেকে টেনে খুলতে হয়। গ্লাভস খোলার সময় বা ব্যবহারের সময় গ্লাভসে লেগে থাকা রাসায়নিক বস্তু যেন শরীরের ত্বকের সংস্পর্শে না আসে তা খেয়াল রাখতে হবে। ব্যবহার অনুপযোগী বা সংক্রমিত গ্লাভস নির্ধারিত বর্জ্য পাত্রে ফেলতে হবে। গ্লাভস খোলার পর ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
রাসায়নিক দ্রব্যের বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্নের :
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
ল্যাবরেটরির রাসায়নিক দ্রব্যেকে নিরাপদ উপায়ে সাজানাের ও দুর্ঘটনা রােধ করার উপায় বর্ণনা।
রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ : ল্যাবরেটরিতে রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণের একটি সর্বজনস্বীকৃত নীতিমালা রয়েছে। এই নীতিমালা অনুযায়ী রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ করলে ল্যাবরেটরিতে যেকোনো অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা এড়ানো হয়। রাসায়নিক উপাদানের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে রেকর্ড খাতা অনুসরণ করে চলতে হবে। সংরক্ষণের ক্ষেত্রে স্টোর রুম ব্যবহার করতে হবে। প্রতিটি রাসায়নিক উপাদান সংরক্ষণের পূর্বে তার বিপদের মাত্রা কত সে সম্পর্কে পূর্ব ধারণা থাকা প্রয়োজন।
ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যের নিরাপদ অপসারণ : ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য দ্বারা সৃষ্ট বর্জ্যরে সুষ্ঠ অপসারণ একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুযায়ী সম্পন্ন করা আবশ্যক।
রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে সতর্কতা : রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে প্রচলিত নিয়মসমূহ যথাযথভাবে পালন করলে ল্যাবরেটরিতে যে কোনো দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়ানো যায়। এক্ষেত্রে সর্বপ্রথম রাসায়নিক দ্রব্যের প্রকৃতি যেমন ক্ষয়কারক, তীব্র জারক, বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান, বিস্ফোরক
রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে সতর্কতা
পরীক্ষাগারে রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ ও ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তোমরা অনেকেই জান না যে, কোনো কোনো রাসায়নিক পদার্থগুলো স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর । কিন্তু রসায়ন গবেষণাগারে গেলে তোমরা দেখবে অনেক রাসায়নিক পদার্থের বোতলের গায়ের লেবেলে বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন দেওয়া আছে। এ সাংকেতিক চিহ্নগুলো থেকে তোমরা জানতে পারবে কোন রাসায়নিক পদার্থটি বিস্ফোরক, কোনটি বিষাক্ত ও বিপজ্জনক, কোনটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, কোনটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ ইত্যাদি।
মূলত রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার দিন দিন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় এদের সংরক্ষণ ও ব্যবহারে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা জরুরি হয়ে পড়ে। এ সংক্রান্ত একটি সর্বজনীন নিয়ম চালুর জন্য ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয়গুলো হচ্ছেÑ
১। রাসায়নিক পদার্থকে ঝুঁকি ও ঝুঁকির মাত্রার ভিত্তিতে বিভক্ত করা।
২। ঝুঁকির সতর্কতা সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত তৈরি করা।
৩। ঝুঁকি ও ঝুঁকির মাত্রা বোঝাবার জন্য সর্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন নির্ধারণ ও ব্যবহার করা।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
তীব্র এসিড ও তীব্র ক্ষারক পদার্থ গায়ে চোখে মুখে পড়লে পুড়ে যায়। তাই এদের বোতলের গায়ে বিপজ্জনক সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এরকম বিস্ফোরক পদার্থ, জারক পদার্থ, দাহ্য পদার্থ, তেজস্ক্রিয় পদার্থ ইত্যাদি পাত্রের গায়ে লেবেল লাগিয়ে প্রয়োজনীয় সাংকেতিক চিহ্ন প্রদান করা আবশ্যক।
তাহলে ছাত্রছাত্রী বা ব্যবহারকারী সহজেই কোনো রাসায়নিক পদার্থের পাত্রের গায়ের লেবেল দেখে ঝুঁকির মাত্রা মাথায় রেখে সাবধানতার সাথে পদার্থ ব্যবহার ও সংরক্ষণ করতে পারবে। কোন রাসায়নিক পদার্থ কোথায় কীভাবে সংরক্ষণ করলে রাসায়নিক দ্রব্যের মান ঠিক থাকবে ও অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে সেসব ধারণা পাবে। এছাড়া কোন রাসায়নিক পদার্থটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, কোন পদার্থটি নিয়ে কাজ করতে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে, কোনটি দাহ্য পদার্থ ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
ল্যাবরেটরিতে রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণে কতকগুলো সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করা হয়। যেমন:
(1) রাসায়নিক দ্রব্য কখনো খোলা অবস্থায় রাখা যাবে না। বিকারক বোতলে বিকারক রেখে ছিপি বা কর্ক লাগিয়ে রাখতে হবে।
(2) এসিড ও ক্ষার সর্বদা ভিন্ন টেবিলে সাজিয়ে রাখতে হবে। ধূমায়িত বা গাঢ় এসিড ভিন্ন টেবিলে সাজিয়ে রাখতে হবে।
(3) একইভাবে জারক ও বিজারক পদার্থ একই টেবিলে বা তাকে রাখা যাবে না।
(4) পরীক্ষার জন্য বিকারক ভিন্ন টেবিলে বর্ণের ক্রমানুসারে সাজিয়ে রাখতে হবে।
(5) বিকারক বোতলে স্থায়িভাবে রাসায়নিক পদার্থের নাম, সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি ও সতর্ক সংকেত যুক্ত লেবেল বা গঝউঝ লাগাতে হবে। বৃহদাকারের পাত্রগুলো শেলফের নিচে রাখতে হবে।
(6) দাহ্য পদার্থগুলো পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
(7) উচ্চ বিষাক্ত পদার্থ, গাঢ় তীব্র এসিড ও ক্ষার তালাবদ্ধ অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হবে।
(8) আলোক সংবেদনশীল পদার্থকে রঙিন বোতলে রাখতে হবে।
(9) ব্যবহার মাত্রা ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে অধিক ব্যবহারযোগ্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারিক ডেস্কের তাকে সাজিয়ে রাখতে হবে। রাসায়নিক উপাদানকে বিন্যাসের ক্ষেত্রে ইংরেজি আদ্যক্ষরের ক্রমানুসারে সংরক্ষণ বাঞ্ছনীয় নয়। এতে পরস্পর বিপরীতধর্মী পদার্থগুলো পাশাপাশি অবস্থান করতে পারে।
10) রাসায়নিক পদার্থের সংরক্ষণের ক্ষেত্রে রেকর্ড খাতায় স্টোররূপে সংরক্ষিত পদার্থের পরিমাণ, আয়ুষ্কাল, উৎপাদন তারিখ, প্রথম প্যাকেট/কর্ক খুলে ব্যবহারের তারিখ, সংরক্ষণের তারিখ ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করতে হবে।
প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
প্রতিবেদনের শিরোনাম : ল্যাবরেটরির নিরাপদ রাখা এবং দুর্ঘটনা রোধ করার উপায়
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : ১০.০৭.২০২১ ইং
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
- ১১ম -১২ম শ্রেণীর এইচএসসি ও আলিম এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ১০ম শ্রেণীর এসএসসি ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৬ষ্ঠ ,৭ম,৮ম ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
- ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন ডিগ্রি ৩য় বর্ষ , degree 3rd year islamic studies 5th paper suggestion,ডিগ্রি ৩য় বর্ষ ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন, ডিগ্রী ৩য় বর্ষের ইসলামিক স্টাডিজ ৫ম পত্র সাজেশন PDF Download
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 politics and citizenship solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week politics and citizenship solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 bangladesh and world identity solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 science solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week science solution 2022]
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 finance and banking solution (6th week) 2022
- মাধ্যমিক ৯ম/নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২,৯ম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ৬ষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২২, class 9 biology solution (6th week) 2022, class 9 answer 2022 [6th week biology solution 2022]