বিষয়: HSC বাংলা ১ম পত্রের আহ্বান এমসিকিউ, HSC Bangla 1st Paper আহ্বান প্রবন্ধের MCQ,বহুনির্বাচনী HSC বাংলা ১ম পত্রের আহ্বান প্রবন্ধের ,নৈবিত্তিক প্রশ্নের উত্তর HSC বাংলা ১ম পত্রের আহ্বান প্রবন্ধের, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্রের আহ্বান প্রবন্ধের কমন নৈবিত্তিক প্রশ্নের উত্তর
অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় :
মানুষের উদার ও মানবিক সম্পর্কের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে।
ধন-সম্পদ অপেক্ষা স্নেহ-মমতার বন্ধন যে অধিক মূল্যবান তা বুঝতে পারবে।
কুসংস্কার ও গোঁড়ামি কীভাবে মানুষে মানুষে দূরত্ব তৈরি করে তা অনুধাবন করতে পারবে।
আন্তরিকতা দিয়ে কীভাবে মানুষের মধ্যকার দূরত্ব ঘোচানো যায় তা অনুধাবন করতে পারবে।
দারিদ্রপীড়িত গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনধারা সম্পর্কে ধারণা লাভ করবে।
‘আহŸান’ গল্পের বুড়ির প্রতি গোপালের তথা লেখকের শ্রদ্ধা ও অনুরাগের বিষয় গভীরভাবে উপলদ্ধি করতে পারবে।
উদ্দীপকের বিষয় :
সন্তানের জন্য মায়ের আকুলতা।
স্নেহের প্রতি অবমাননা।
অন্যের সস্তানের প্রতি মাতৃস্নেহের জাগরণ।
জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের গভীর বন্ধন।
সন্তানের কাছে মায়ের অন্তি প্রত্যাশা।
প্রিয়জন হারানোর শোক।
পলিবাংলার মানুষের পারস্পরিক সম্প্রীতি।
সন্তানের প্রতি স্নেহ-ভালোবাসা ও কল্যাণ কামনা।
অতিথির প্রতি গভীর অনুরাগ ও সমবেদনা।
প্রিয়জনদের কাছে উপেক্ষিত হওয়া মানুষের জীবনযন্ত্রণা।
নীচ মানসিকতা ও সংকীর্ণতাবোধ।
চৌম্বকতথ্য :
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ছিলেন অসাধারণ মেধাবী।
অত্যন্ত দারিদ্র্যের মধ্যে তিনি বেড়ে ওঠেন।
কর্মজীবনে তিনি দীর্ঘদিন স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন।
তিনি শহর থেকে দূরে অবস্থান করে নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যসাধনা করেন।
তাঁর গদ্য কাব্যময় ও চিত্রাত্মক বর্ণনায় সমৃদ্ধ।
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘আহŸান’ গল্পটি একটি উদার মানবিক সম্পর্কের গল্প।
‘আহŸান’ গল্পটি বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের রচনাবলি’ থেকে সংকলিত হয়েছে।
‘আহŸান’ গল্পের মূলকথা হচ্ছে- ধন সম্পদে নয়, হৃদয়ের নিবিড় আন্তরিকতার স্পর্শেই মানুষের মধ্যে স্নে-প্রীতির সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ধর্মীয় গোড়ামি মানুষের মধ্যকার উদার ও মানবিক সম্পর্ক নষ্ট করে।
এ গল্পের অন্যতম উপজীব্য দারিদ্র্যপীড়িত গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনধারার প্রতিফলন।
গ্রামের চক্কোত্তি মশায় ভিটেয় চালাঘর তুলতে লেখককে খড় বাঁশ দিলেন।
লেখক বাজারে যাওয়ার পথে আমগাছের ছায়ায় এক বৃদ্ধাকে দেখলেন, যার এক নাতজামাই ছাড়া সংসারে আর কেউ নেই।
বুড়ি স্নেহ বাৎসল্যের বশে লেখককে আদর করে ‘গোপাল’ বলে ডাকত, আর প্রতিদিনই তাঁর জন্য এটা সেটা নিয়ে আসত।
বুড়িকে ‘মা বলে ডাকত ঐ গ্রামের হাজরার বউ।
লেখক অসুস্থ বুড়িকে দেখতে গেলে বুড়ি আহ্লাদে আটখানা হয়েছিল।
‘যদি মরি, আমার কাফনের কাপড় তুই কিনে দিস।’- লেখককে উদ্দেশ্য করে বুড়ি একথা বলেছিল।
দেড় বছর পর লেখক গ্রামে এসে জানতে পারেন যে, বুড়ি গত রাতে মারা গেছে।
‘ওর স্নেহাতুর আত্মা বহু দূর থেকে আমায় আহ্বান করে এনেছে।’- এ অনুভব লেখকের।
কবর দেওয়ার সময় সবার সাথে লেখকও এক কোদাল মাটি দিলেন।
লেখক সম্পর্কে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
তিনি ‘ইছামতি’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন।
‘তৃণাঙ্কুর’ তার আত্মজীবনীমূলক রচনা।
‘পথের পাঁচালি’ তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস।
তাঁর গদ্য কাব্যময় ও চিত্রাত্মক বর্ণনায় সমৃদ্ধ।
আরো ও সাজেশন:-
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর :
১. ভেঙে চুরে ভিটিতে জঙ্গল গজিয়েছে – লেখকের পৈত্রিক বাড়িতে।
২. লেখক দেশে গিয়েছে – ছুটিতে।
৩. লেখকের বাবার পুুরাতন বন্ধু – গ্রামের চক্কোত্তি মশায়।
৪. ‘চক্কোত্তি’ যে উপাধির সংক্ষিপ্ত রূপ তা হল – চক্রবর্তী।
৫. পূজারী ব্রাহ্মণের উপাধি হলো – চক্রবর্তী।
৬. বুড়ির স্বামী জমির মারা গিয়েছে – অনেকদিন আগে।
৭.বুড়ি আপন মনে লেখককে খুব খানিকটা বকে গেল – উঠানের কাঁঠালতলায় বসে।
৮. বুড়ি আপন মনে লেখককে খুব খানিকটা বকে গেল- উঠানের কাঁঠালতলায় বসে।
৯. লেখক চাকরি করতেন – কলকাতায়।
১০.১ম বার লেখক গ্রামে গিয়ে উঠেছে – এক জ্ঞাতি খুড়োর বাসায়।
১১. ২য় বার লেখক গ্রামে গিয়ে উঠেছে – তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরে।
১২. ২য়বার লেখক গ্রামে গেলে বুড়ি এসে বসেছিল- ঘরের নিচু দাওয়ায়।
১৩. বুড়ি আম বের করল – তার ময়লা ছেঁড়া কাপড়ের প্রান্ত থেকে।
১৪. বুড়ি লেখকে সম্বোধন করত – গোপাল বলে।
১৫. ‘অ গোপাল আমার, তো জন্যি নিয়ে আলাম’- বুড়ি একথা বলেছিল – লেখকের জন্য আম নিয়ে আসার সময়।
১৬. গ্রামে কয়েকদিন থেকেই আপনজন নেই – লেখকের।
১৭. লেখকের মা পিসিমা মারা গিয়েছে – বাল্যকালে।
১৮. বুড়ি গোপালের বসার জন্য পেতে দিতে বলল – খাজুরের চাটখানা।
১৯. বুড়ি যখন অনুযোগের সুরে লেখকের সাথে কথা বলতে লাগল তখন লেখক বুড়ির তুলনা করেছিল – তার মা, পিসিমার সাথে।
২০. বুড়ি যদি মরে যায় তাহলে লেখককে কিনে দিতে বলল – কাফনের কাপড়।
২১. বুড়ির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসার সময় লেখক বুড়ির পাতানো মেয়ের কাছে কিছু টাকা দিল – পথ্য ও ফলের জন্য।
২২.১ম বার লেখক গ্রামে এসেছিল – কোন এক ছুটিতে।
২৩. ২য় বার লেখক গ্রামে এসেছিল – জ্যৈষ্ঠ মাসে।
২৪. ৩য় বার লেখক গ্রামে এসেছিল – আশ্বিন মাসের শেষে।
২৫. ৪র্থ বার লেখক গ্রামে এসেছিল – শরতের ছুটিতে(২য় দিনের জন্য)।
২৬. ২য় বার লেখক গ্রাম থেকে যাওয়ার পর আবার গ্রামে এসেছিল – ৫-৬ মাস পর
২৭. ৩য় বার লেখক গ্রাম থেকে যাওয়ার পর আবার গ্রামে এসেছিল – দেড় বছর পর
২৮. ২য় বার বাড়ি গেলে ১ম দিন বুড়ি লেখকের জন্য নিয়ে এসেছিল- আম
২৯. ২য় বার বাড়ি গেলে ২য় দিন বুড়ি লেখকের জন্য নিয়ে এসেছিল- এক ঘটি দুধ।
৩০. ৩য় বার গ্রাম এলে লেখকের উঠানে এসে লেখককে ডেকেছিল- হাজরা ব্যাটার বউ।
৩১. ৪র্থ বার গ্রামে এলে লেখকের সাথে দেখা করতে এসেছিল- বুড়ির নাতজামাই।
৩২. ৪র্থবার গ্রামে গেলে লেখকের সাথে সবার আগে দেখা হল-পরশু সর্দারের বউ দিগম্বরীর সঙ্গে।
৩৩. ‘ওমা আজই তুমি এলে’- উক্তিটি – পরশু সর্দারের বউ দিগম্বরীর।
৩৪. লেখককে সেই বহুদূরের শহর থেকে আহŸান করে গ্রামে নিয়ে এসেছে- বুড়ির স্নেহাতুর আত্মা।
৩৫. ‘আমার মন হয়তো ওর ডাক এবার আর তাচ্ছিল্য করতে পারেনি’- এখানে ‘ওর’ বলতে বোঝানো হয়েছে – বুড়িকে।
৩৬. লেখক বুড়ির কাফনের কাপড় কেনার টাকা দিল – বুড়ির নাত জামাইয়ের হাতে।
৩৭. বুড়িকে মাটি দেয়া হবে – বেলা বারোটার দিকে।
৩৮. বৃদ্ধাকে কবর দেয়া হয়েছে – তিত্তিরাজ গাছের তলায়।
৩৯. লেখকের সঙ্গে পড়তো – আবেদালি।
৪০. আবেদালির ছেলের নাম – গনি। ৪১. ‘আহ্বান’ গল্পটি সংকলন করা হয়েছে – বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় এর রচনাবলি থেকে।
পাঠ বিশ্লেষণ:
দিলাম এক কোদাল মাটি—
মুসলিম রীতি অনুসারে মানুষ মারা গেলে তাকে কবর দেওয়া হয়। লেখককে বুড়ি যে স্নেহের বাঁধনে বেঁধেছিলেন তাতে ধর্মের ভেদ ছিল না। লেখকের গ্রামের মানুষরা পর্যন্ত ভুলে গিয়েছিল লেখকের ধর্ম-বর্ণের কথা। শুকুর মিঞা যখন লেখককে বুড়ির কবরে মাটি কবরে দিলেন। এখানে লেখকের অসা¤প্রদায়িক চেতনাটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
বুড়ি একটু ঘাবড়ে গেল। ভয়ে ভয়ে বলে, কেন বাবা, পয়সা কেন?
বুড়ি তার স্নেহের বন্ধনে লেখককে বেঁধে নেয়। লেখককে আদর করে ‘গোপাল’ বলে ডাকে। একদিন সকালবেলা বুড়ি দুধ নিয়ে গেলে লেখক তার কারণ জানতে চান এবং বুড়িতে কত টাকা দিতে হবে তা জিজ্ঞাসা করেন। বুড়ি লেখকের এ আচরণে ঘাবড়ে গেল। পরে সে লেখকের প্রতি স্নেহের দাবিতে ঐ দুধের জন্য পয়সা কেন নিবে সেই প্রসঙ্গে আলোচ্য উক্তিটি করেছে।
আমার কি মরণ আছে রে বাবা!
লেখক কুশলাদি জিজ্ঞাসা করায় বুড়ি তাকে আক্ষেপ করে এ কথা বলেছিল। কারণ এই জগতে বুড়ির আপন বলতে কেউ নেই। এক নাতজামাই তার খোঁজখবর নেয় না। এক পাতানো মেয়ের কাছে সে থাকে। ঠিকমতো খেতে পায় না। তার জীবন-যন্ত্রণা কেবল মৃত্যুর মধ্য দিয়েই শেষ হতে পারে। এই কারণে সে আক্ষেপ করে লেখককে আলোচ্য উক্তিটি করেছে।
সেবার বুড়ির বাড়িতে আমার যাওয়া ঘটে উঠল না।
গল্পের লেখককে বুড়ি সন্তানের মতো স্নেহ করত। সেই স্নেহের দাবিতেই বুড়ি লেখককে তার বাড়িতে যেতে বলেছিল। কিন্তু লেখক নানা কাজে ব্যস্ত থাকায় বৃদ্ধার বাড়িতে যেতে পারেননি।
তেনার বড্ড অসুখ। এবার বোধ হয় বাঁচবে না।
ছয় মাস পরে লেখক গ্রামে গেলে সেখানে বুড়ির পাতানো মেয়ে হাজরা ব্যাটার বউ তাকে খবর দেয় যে, বুড়ি খুব অসুস্থ, হয়তো আর বাঁচবে না। লেখককে সে দেখতে চায়।
কিছু না কিছু আনবেই। কখনো পাকা আম, কখনো পাতি লেবু, কখনো বা একছড়া কাঁচকলা কি এক ফালি কুমড়ো।
‘আহ্বান’ গল্পের বুড়ি লেখককে সন্তানের মতো স্নেহ-মমতায় সিক্ত করতে চাইত। তাই সে স্নেহের দাবিতে লেখকের জন্য নানা কিছু নিয়ে আসে। লেখক অন্য ধর্মের লোক হলেও বুড়ির কাছে তিনি ছিলেন সন্তানতুল্য। তাই তাঁর জন্য বুড়ির এত দরদ।
গোলাপোরা ধান, গোয়ালপোরা গরু।
বহুদিন পরে লেখক গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে এক বুড়ির সাথে পরিচিত হন। সে এখন জীর্ণ-শীর্ণ দেহের অধিকারী, সব দিন ঠিকমতো খেতে পায় না। পাতানো এক মেয়ে অন্যের বাড়ি কাজ করে যা আয় করে তার থেকে ঐ বুড়িকে সাহায্য করে। কিন্তু বুড়ির অবস্থা এমন ছিল না স্বামী জমির করাতির জীবিতকালে তার গোলাভরা ধান ছিল, গোয়ালভরা গরু ছিল।
পৈত্রিক বাড়ি যা ছিল ভেঙ্গে চুরে ভিটিতে জঙ্গল গজিয়েছে।
ছেলেবেলায় লেখক তাঁর পৈতৃক বাড়ির যে অবস্থা দেখেছেন তার সাথে বর্তমানের কোন মিল নেই। কোন বসতবাড়িতে মানুষ বসবাস করলে তা যেমন পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও জীর্ণতামুক্ত থাকে, সেখানে বসবাস না করলে তার আবার আগাছা জঙ্গলে পরিপূর্ণ, জীর্ণ হয়ে পড়ে। ঝড়ে, বৃষ্টিতে ঘর-বাড়ি ভেঙে যায়। মেরামত না করার ফলে দেয়াল ধসে পড়ে। আলোচ্য উক্তিটির মাধ্যমে লেখক সেটিই তুলে ধরতে চেয়েছেন।
১. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস কোনটি?
(ক) চার অধ্যায় (খ) মৃত্যুক্ষুধা
(গ) পথের পাঁচালী (ঘ) শ্রীকান্ত
২. ‘আহ্বান’ গল্পের বুড়ির স্বামীর নাম-
(ক) ছমির বয়াতি (খ) জামিল বয়াতি
(গ) জমির করাতি (ঘ) নসর করাতি
৩. কথক বাজারে যাচ্ছিলেন কোন বাগানের মধ্য দিয়ে?
(ক) আম (খ) কাঁঠাল
(গ) লিচু (ঘ) কলা
৪. ‘কত পয়সা দাম দিতে হবে বলো।’ এখানে গল্প কথক কিসের দাম দিতে চেয়েছিলেন?
(ক) আমের (খ) শসার
(গ) দুধের (ঘ) চিঁড়ার
৫. ‘আহ্বান’ গল্পে লেখক কী উপলক্ষে দেশে এসেছেন?
(ক) অবসর (খ) বিপদ
(গ) ছুটি (ঘ) ভ্রমণ
৬. ‘নুন দিয়ে খাও দিকিন মোর সামনে?’ উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
(ক) আন্তরিকতা (খ) মানবিকতা
(গ) প্রেম (ঘ) ভালোবাসা
৭. জ্যৈষ্ঠ মাসে কিসের ছুটি?
(ক) শীতের (খ) গরমের
(গ) পূজার (ঘ) ঈদের
৮। বুড়ির স্বামী কত দিন পূর্বে মারা গিয়েছেন?
(ক) অনেক দিন আগে (খ) কিছু দিন আগে
(গ) কয়েক দিন আগে (ঘ) বেশ কিছু দিন আগে
৯। কোন মাসে কথক দ্বিতীয়বার গ্রামে এসেছিলেন?
(ক) বৈশাখ (খ) শ্রাবণ
(গ) জ্যৈষ্ঠ (ঘ) চৈত্র
১০। ‘অনুযোগ’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) অভিমান (খ) অভাব
(গ) নালিশ (ঘ) অনুরাগ
১১। আবেদ আলির ছেলের নাম কী?
(ক) আবদুল (খ) জমির
(গ) শুকুর (ঘ) গণি
১২। খুড়ো মশায়ের বাড়িতে কে দুধ দেয়?
(ক) হাজরা ব্যাটার বউ (খ) দিগম্বরী
(গ) ঘুঁটি গোয়ালিনী (ঘ) ভাদুড়ী
১৩। বুড়িকে গোপালের মনে না পড়ার কারণÑ
(ক) আপনজন না হওয়া (খ) রক্তের সম্পর্ক না থাকা
(গ) কর্মব্যস্ত থাকা (ঘ) স্মৃতি লোপ পাওয়া
১৪। বুড়ি শূন্য হাতে কখনো কথকের কাছে আসেনি কেন?
(ক) স্বার্থসিদ্ধির আশায় (খ) সঙ্কোচের কারণে
(গ) ¯েœহের কারণে (ঘ) অমঙ্গলের ভয়ে
১৫। ‘আহ্বান’ গল্পে নিষ্ঠুর চরিত্র কোনটি?
(ক) চক্কোত্তি মশায় (খ) বুড়ি
(গ) পাতানো মেয়ে (ঘ) বুড়ির নাত-জামাই
উত্তর : ১.গ ২.গ ৩.ক ৪.গ ৫.গ ৬.গ ৭.খ ৮.ক ৯.গ ১০.গ ১১.ঘ ১২.গ ১৩.গ ১৪.গ ১৫.ঘ
আরও কিছু প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১. ‘আহ্বান’ গল্পে ‘দেশে’ বলতে বোঝানো হয়েছে—
ক. বাংলাদেশে খ. পশ্চিম বাংলায়
গ. ভারতে ঘ. গ্রামে
২. ‘আহ্বান’ গল্পের লেখকের অনেক দিন থেকেই দেশে কী নেই?
ক. জমি খ. আবাদি জমি গ. ঘরবাড়ি ঘ. পৈতৃক ভিটা
৩. বাড়িঘর করতে লেখককে চক্কোত্তি মশায় কী দিতে চাইলেন?
ক. খড়-বাঁশ খ. ছন-বাঁশ গ. কাঠ-ছন ঘ. ভিটে-গাছ
৪. বাজারের রাস্তা কী বনের মধ্যে গিয়েছে।
ক. বাঁশ খ. বেত গ. আম ঘ. কাঁঠাল
৫. ‘আহ্বান’ গল্পের লেখকের বাবার নাম কী?
ক. অমলেশ খ. দেবেশ গ. পরেশ ঘ. নরেশ
৬. লেখক কোন মাসে তাঁর নতুন তৈরি ঘরে উঠলেন?
ক. বৈশাখ খ. জ্যৈষ্ঠ গ. আষাঢ় ঘ. শ্রাবণ
৭. প্রথম দিকে লেখক গ্রামে কোথায় থাকতেন?
ক. নিজের বাড়ি খ. পড়শির বাড়ি
গ. চক্কোত্তি মশায়ের বাড়ি ঘ. জ্ঞাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ির সম্বোধনে লেখক কী অনুভব করেন?
ক. বিরক্তি খ. কৌতুক গ. বিড়ম্বনা ঘ. হতাশা
৯. লেখকের মতে ঘুঁটি গোয়ালিনীর দুধ কেমন?
ক. ভালো খ. মন্দ না গ. উপাদেয় ঘ. ভালো না
১০. বুড়ি লেখকের জন্য কী তৈরি করেছিল?
ক. নকশি কাঁথা খ. দুধের পায়েস
গ. খেজুর পাতার চাটাই ঘ. রসের পিঠা
১১. ‘একা রামে রক্ষা নেই’ ভাষার প্রয়োগে এটি কোন শ্রেণিভুক্ত?
ক. বাগর্থতত্ত্ব খ. বাগ্ধারা
গ. প্রবাদ-প্রবচন ঘ. বাক্য সংকোচন
১২. পাঁচ-ছয় মাস পরে লেখক পুনরায় কোন মাসে গ্রামে গিয়েছিলেন?
ক. ভাদ্র খ. আশ্বিন গ. কার্তিক ঘ. অগ্রহায়ণ
১৩. বুড়ির ঘরের চালে কত বছর খড় পড়েনি?
ক. পাঁচ বছর খ. সাত বছর
গ. দশ বছর ঘ. বারো বছর
১৪. বুড়ির এককালের সমৃদ্ধ অবস্থার নিদর্শন পাঁচচালা ঘরের দারিদ্র্যদীর্ণ অবস্থা ফুটে উঠেছে—
i. চালের খড় উড়ে পড়ায়
ii. মাটির দাওয়া নানা স্থানে ভেঙে পড়ায়
iii. বাঁশের খুঁটি নড়বড়ে হওয়ায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. i, ii ও iii ঘ. iii
১৫. ‘আহ্বান’ গল্পের লেখক বৃদ্ধা নারীদের অভিহিত করেছেন—
i. অন্নপূর্ণা ii. বড় মায়াকাড়া নারী
iii. রূপের এক অপূর্ব পরিণতি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. iii ঘ. i, ii ও iii
১৬. বুড়ির সম্বোধনে লেখকের যে প্রতিক্রিয়া হলো—
i. কৌতুক অনুভব ii. মা-পিসির আদরের স্মৃতি রোমন্থন iii. বিস্মিত হওয়া
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৭. ‘আহ্বান’ গল্পের লেখকের সঙ্গে কে পড়ত?
ক. আবদুল শুকুর মিঞা খ. নসর
গ. গণি ঘ. আবেদালী
১৮. ‘আহ্বান’ গল্পের কোন দিকটি উদ্দীপকে প্রকাশ পেয়েছে?
ক. পৈতৃক ভিটার আকর্ষণ খ. স্বামীর ভিটার মায়া
গ. বুড়ি ও হাজরা ন্যাটার বউয়ের পারস্পরিক সম্পর্ক
ঘ. লেখকের সঙ্গে বুড়ির সম্পর্ক
১৯. আবিরন ও ছবিরনের মধ্য দিয়ে ‘আহ্বান’ গল্পের কার কথা বোঝা যায়?
ক. বুড়ি ও হাজরা ন্যাটার বউ খ. বুড়ি ও লেখক
গ. বুড়ি ও পরশু সর্দারের বউ
ঘ. হাজরা ও ন্যাটার বউ
উত্তরঃ ১. ঘ ২. গ ৩. ক ৪. গ ৫. ঘ ৬. খ ৭. ঘ ৮. খ ৯. খ ১০. গ ১১. গ ১২. খ ১৩. গ ১৪. গ ১৫. গ ১৬. ক ১৭. ঘ ১৮. গ ১৯. ক।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও
- hsc result 2024
- hsc/এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র সংক্ষিপ্ত সাজেশন, ফাইনাল সাজেশন এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র, hsc logic 1st paper suggestion 100% common guaranty, special short suggestion hsc suggestion logic 1st paper
- আলিম ইসলামের ইতিহাস সাজেশন ১০০% নিশ্চিত কমন,আলিম পরীক্ষা ইসলামের ইতিহাস সাজেশন,A+ 100% Sure আলিম/Alim ইসলামের ইতিহাস সাজেশন