hsc (bm) class 12 business organization (2) 14th week assignment solution 2021, hsc বিএম ১২শ শ্রেণির ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (২) ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১

শ্রেণি: ১২শ HSC বিএম -2021 বিষয়: ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 10 বিষয় কোডঃ 1827
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ সংগঠন কাঠামাে ও এর শ্রেণী বিভাগ বিশ্লেষণ করতে হবে।

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিভাগ, উপবিভাগ ও কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের কাঠামাে রচনা করতে পারবাে।

নির্দেশনা :  

  • সংগঠন কাঠামাের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।,
  • সংগঠন কাঠামাের শ্রেণী বিভাগ বর্ণনা করতে হবে।,
  • সংগঠন কাঠামাে প্রনয়নে বিবেচ্য বিষয় সমূহ ব্যাখ্যা করতে হবে।,
  • সরলরৈখিক সংগঠনের সুবিধা গুলাে ব্যাখ্যা করতে হবে।,

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • সংগঠন কাঠামাের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।,

লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠানের উপকরণগুলো সংগ্রহ, এর নানা কাজগুলোকে চিহ্নিত ও বিভক্ত করা, এতে কার কি দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব থাকবে তা নির্ধারণ করে সঠিক ব্যক্তির কাছে তা অর্পন করা এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের রূপরেখা নির্ধারণ করাকে সংগঠন বলে। আমরা আগেই জেনেছি যে, একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য বিভিন্ন মানবীয় ও অমানবীয় সম্পদের প্রয়োজন হয়।

পরিকল্পনা বাস্তাবায়নের জন্য সম্পদসমূহকে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল উপায়ে সাজানোর প্রক্রিয়াই সংগঠন। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানের উপকরণসমূহ একত্রীকরণ, কার্যাবলি সনাক্ত ও শ্রেণীবদ্ধ করা, কর্মীদের মধ্যে কে কোন্ কাজ সম্পাদন করবে, কে কাকে তত্ত্বাবধান করবে তা নির্ধারণ করা এবং তাদের একের সাথে অপরের সম্পর্ক কিরূপ হবে তা নিরূপণ করা ইত্যাদি কাজের সমন্বিত রূপই হল সংগঠন। আসুন, আমরা এ বিষয়ে বিখ্যাত লেখকগণ কি বলেছেন সে সম্পর্কে জেনে নিই।

Organizing is the grouping of activities necessary to attain objectives, the assignment of each grouping to a manager with authority necessary to supervise it, and the provision for coordination horizontally and vertically in the enterprise structure)

সাধারণভাবে দুই বা ততোধিক ব্যক্তির সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার একটি প্রণালীকে সংগঠন বলা যায়। একটি প্রয়োগযোগ্য ও কার্যকর সংগঠন বিশেষজ্ঞতা ও শ্রমবিভাগের নীতির উপর গড়ে ওঠে। সংগঠন সদস্যদের মধ্যে কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে বন্টন করে কার্যের নির্দিষ্টতা নিশ্চিত করে।

সুতরাং বিশেষ লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠানের উপকরণগুলো সংগ্রহ, এর কাজগুলোকে চিহ্নিত ও বিভক্ত করা এবং কাজের দায়িত্ব ভাগ করে দিয়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করাই সংগঠিতকরণ। কাজের শ্রেণিবিন্যাস, বিভাগিকরণ, কর্তৃক্ব অর্পণ ও সমন্বয় ইত্যাদি সংগঠিতকরণের পদক্ষেপ। সহজ সমন্বয় এবং সহজবোধ্য নিয়ন্ত্রণ সংগঠিতকরণের মাধমেই সম্ভব।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • সংগঠন কাঠামাের শ্রেণী বিভাগ বর্ণনা করতে হবে।,

১. সরলরৈখিক সংগঠন
২. সরলরৈখিক ও পদস্থ কর্মী সংগঠন
৩. কার্যভিত্তিক সংগঠন
৪. কমিটি সংগঠন

১. সরল রৈখিক সংগঠন: এ ধরনের সংগঠনে অধীস্তদের উপর উর্ধ্বতন নির্বাহীর সরাসরি কর্তৃত্ব থাকে এবং প্রত্যেক কর্মীই জানে কার নিকট থেকে তিনি নির্দেশ পাবেন এবং কোথায় তাকে জবাবদিহি করতে হবে। যে সব ব্যবস্থাপকের সরলরৈখিক কর্তৃত্ব থাকে তাদেরকে লাইন ম্যানেজার বা লাইন অফিসার বলা হয়।

২. সরলরৈখিক ও উপদেষ্টা সংগঠন: যে সংগঠনে লাইন কর্মকর্তাকে সহায়তা দেওয়ার জন্য পাশাপাশি একজন উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয় তাকে সরলরৈখিক ও উপদেষ্টা সংগঠন বলে। উপদেষ্টাগণ লাইন কর্মকর্তাকে শুধু পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু তাঁদের আদেশ বা সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা থাকে না। এ সংগঠনকে ‘সরলরৈখিক ও স্টাফ সংগঠন’ও বলে।

৩. কার্যভিত্তিক সংগঠন : এ ধরনের সংগঠনে ব্যবস্থাপনার কার্যসমূহকে কাজের ধরণ অনুযায়ী বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে প্রতিটি কাজের দায়িত্ব এক একজন নির্বাহীকে দেওয়া হয়। যে কাজগুলো লাইন ম্যানেজারের পক্ষে বিশেষায়িত জ্ঞানের অভাবে কিংবা অদক্ষতার কারণে সঠিকভাবে সম্পন্ন করা কঠিন, সেগুলো কার্যভিত্তিক সংগঠনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।

৪. কমিটি সংগঠন : এটি এমন ধরনের সংগঠন যেখানে বিশেষ কোন প্রশাসনিক কাজ সম্পাদন করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়। এটি মূলতঃ একাধিক ব্যক্তির একটি দল। কমিটি আলাপ-আলোচনা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্তগ্রহণ কাে এবং সিদ্ধান্তগুলো সুপারিশসহ কর্তৃপক্ষের নিকট উপস্থাপন করে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইনশৃঙ্খলা কমিটি এ জাতীয় সংগঠনের উদাহরণ। যেমন, বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠক্রম কমিটি, স্কুল কমিটি, ভর্তি কমিটি, পরীক্ষা কমিটিসহ অনেক রকমের কমিটি রয়েছে। কমিটির নাম থেকেই প্রতীয়মান হয় এদের কাজের ধরন কি রূপ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • সংগঠন কাঠামাে প্রনয়নে বিবেচ্য বিষয় সমূহ ব্যাখ্যা করতে হবে।,

সংগঠনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি কাজ ও দায়িত্বকে সংজ্ঞায়িত করা হয়। সংগঠন কর্মী ও কর্মকর্তাদের প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে নতুন নতুন পন্থা পদ্ধতি, সূত্র, নিয়ম অথবা উৎপাদন সম্পর্কিত বিষয় উন্নয়নে ও প্রয়োগে যথেষ্ট সুযোগ সৃষ্টি করে থাকে। নিচে ব্যবস্থাপনা সংগঠনের গুরুত্ব বর্ণনা করা হল ঃ

১. উদ্দেশ্য অর্জনে সহযোগীতা: সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যাবলীকে এদের প্রকৃতি অনুসারে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করে প্রতি বিভাগের দায়িত্ব একজন কর্মকর্তা বা নির্বাহীর ওপর অর্পন করা হয়। শুধু বিভাগ নয়, প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেক স্তরে সৃষ্ট উপবিভাগের দায়িত্ব ও কর্তব্যও পৃথক করে দেয়া হয়। এতে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যাবলী ও উদ্দেশ্য অর্জন সহজতর হয়।

২. বিশেষীকরণে সহায়তা : একটি প্রয়োগযোগ্য ও কার্যকর ব্যবস্থাপনা সংগঠন বিশেষজ্ঞতা ও শ্রমবিভাগের নীতির ওপর গড়ে ওঠে। এর ফলে দক্ষতা, মিতব্যয়িতা ও সফলতার সাথে প্রতিষ্ঠানের কার্য সম্পাদন করা সম্ভব হয়। ফলে প্রত্যেক বিভাগ, উপবিভাগ এবং কর্মী তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সব সময়ই পালন করে থাকে। এ কারণে বিশেষজ্ঞতার গুণ প্রত্যেকেই অর্জন করতে পারে।

৩. বিশৃঙ্খলা দূরীকরণ : সংগঠনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি কাজ ও দায়িত্বকে সংজ্ঞায়িত করা হয়। ফলে কেউ কাজ বা দাযিত্ব এড়িয়ে চলতে পারে না। তাছাড়াও বিভিন্ন বিভাগ, কর্মী, কাজের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করা হয়। এতে কাজের মধ্যে কোন বিশৃঙ্খলা থাকে না।

৪. মানব-শক্তির যথাযথ ব্যবহার : আদর্শ সংগঠন কাঠামোতে প্রতিষ্ঠানের জনশক্তির কাম্য ও যথাযথ ব্যবহারের উপায় নির্দেশ করা থাকে। এর মাধ্যমে প্রতিটি কাজের ধরণ নির্ধারণ করে যে ব্যক্তি যে কাজের যোগ্য, তাকে সেই কাজের জন্য নিয়োগ করা হয় এবং প্রয়োজনীয় দায়িত্ব ও ক্ষমতা অর্পন করে তার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়। এর ফলে কর্মীবাহিনীর সামর্থ পুরোপুরি ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়।

৫. সৃজনশীলতার বিকাশ : সংগঠন কর্মী ও কর্মকর্তাদের প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে নতুন নতুন পন্থা পদ্ধতি, সূত্র, নিয়ম অথবা উৎপাদন সম্পর্কিত বিষয় উন্নয়নে ও প্রয়োগে যথেষ্ট সুযোগ সৃষ্টি করে থাকে। যেমনঃ কর্মীগণ একই কাজ সব সময় করার ফলে ঐ কাজ যাতে আরও সহজভাবে কিভাবে করা যায় তা কর্মীরা তাদের উদ্ভাবনী শক্তির দ্বারা উদ্ভাবন করতে পারে। আর সংগঠনিক কাঠামোর দ্বারা তা সম্ভব হয়।

৬. সহজ সমন¦য় : সংগঠনের একটি কাজ হল বিভিন্ন বিভাগ, কাজও কর্মীদের মাঝে পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টি। এজন্য সংগঠনে নিয়োজিত প্রত্যেক কর্মী তার কার্য, ক্ষমতা ও দায়িত্ব সম্পর্কে পূর্ণ সচেতন থাকে। এছাড়াও প্রত্যেকে তার উর্ধ্বতন ও অর্ধস্তন সম্পর্কে এবং পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন বিভাগ ও তাদের কাজ সম্পর্কে জানতে পারে। এতে বিভিন্ন কর্মী ও বিভাগের মধ্যে সমন¦য় সাধন সম্ভব হয়।

৭. কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব বন্টন : ঃ সংগঠন সদস্যদের মধ্যে কর্তত্ব ও দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে বন্টন করে কার্যের নির্দিষ্টতা নিশ্চিত করে ফলে সহেজই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য অর্জিত হয়।

৮. প্রশাসনিক কার্যে সহায়তা : সুসংঘবদ্ধ ও শক্তিশালী কাঠামো প্রশাসনের ভিতশক্ত করে। প্রশাসনিক দুর্বলতা ও বিচ্যুত অপসারিত হয় এবং কর্তৃত্ব সুষমভাবে বণ্টিত হয়। এর ফলে প্রশাসকগণ নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রশাসনকে উন্নয়নের দিকে ধাবিত করতে পারে।

৯. সহজ নিয়ন্ত্রণ: সংগঠন কাঠামোতে প্রতিটি বিভাগ ও কর্মীর কার্য, কর্তৃত্ব, ক্ষমতা ও দায়িত্বের স্পষ্ট ব্যাখ্যা থকায় তাদের কার্যাবলী সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এছাড়া কে, কাকে, কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে তারও দিক নির্দেশনা সংগঠন কাঠামো হতেই পাওয়া যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • সরলরৈখিক সংগঠনের সুবিধা গুলাে ব্যাখ্যা করতে হবে।,

সরলরৈখিক সংগঠনের সুবিধা: সরলরৈখিক সংগঠনের নানাবিধ সুবিধা থাকার কারণে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। নিচে এর সুবিধাগুলোর বিবরণ দেওয়া হল।

১. সহজ প্রকৃতির সংগঠন : এ ধরনের সংগঠন কাঠামোর প্রকৃতি খুব সহজ ও সরল। সংগঠনে ক্ষমতা, কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সহজে অনুধাবন করা যায়।

২. কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের স্পষ্টতা ; এতে কর্মকর্তার কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সুস্পষ্টভাবে নির্ধারিত থাকে। তাই সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে ওয়াকিবহল থাকে এবং সে অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করে। এখানে কেউ কাউকে ডিঙিয়ে অন্যকে যেমন আদেশ দিতে পারে না, তেমনি আদেশ নিতেও পারে না।

৩. কর্মকান্ডের জন্য জবাবদিহি : এরূপ সংগঠনে কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব নির্ধারিত থাকে বিধায় অধস্তন কর্মীরা তাদের কাজের জন্য কার কাছে জবাবদিহি করবে তা জানে।

৪. পদোন্নতি : এ সংগঠনে পদোন্নতির মই বা সিঁড়ি সম্পর্কে কর্মীরা অবহিত থাকে। এতে করে কর্মীরা কাজে অধিক উৎসাহী হয়ে ওঠে।

৫. দ্রুত সিদ্ধান্তগ্রহণ : এ সংগঠনে প্রত্যেক নির্বাহী তার নিজস্ব পরিসরে দ্রুত ও চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

৬. কর্মী প্রেষণা : এ সংগঠনে দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত থাকায় কর্মীদের পদোন্নতির রূপরেখা নির্ধারিত থাকে। এ কারণে কর্মীদের মনোবল ও উৎসাহ বৃদ্ধি পায়।

৭. সহজ নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় : এ সংগঠনের ক্ষমতা, কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের বন্টন সুনির্দিষ্ট থাকে। ফলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পক্ষে অধস্তনদের কার্য নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। এর প্রকৃতি সহজ ও জটিলতামুক্ত হওয়ায় ব্যবস্থাপক বিভিন্ন বিভাগ ও উপ-বিভাগের কর্মীদের কাজের সমন্বয় সাধন করতে পারে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment