hsc (vocational) 12 class electronics control -1 2nd paper 1st week assignment answer 2021, এইচএসসি ভোকেশনাল ১২শ শ্রেণি ইলেকট্রনিক্স কন্ট্রোল এন্ড কমিউনিকেশন -১ ২য় পত্র ১ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান 2021

অ্যাসাইনমেন্ট: ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল সম্পর্কে ধারণা

শিখনফল: 

  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল এর ধারণা 
  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল এর বৈশিষ্ট্য
  • এনালগ সিগনালের  তুলনায় ডিজিটাল  সিগনালের সুবিধাসমূহ
  • পালস ওয়েভের বিভিন্ন  প্যারামিটার

নির্দেশনা :

  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল এর ব্যাখ্যা করতে হবে
  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল  এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
  • এনালগ  সিগনালের তুলনায় ডিজিটাল  সিগনালের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করতে হবে
  • একটি পালস ওয়েভের বিভিন্ন প্যারামিটারের ধারণা

উত্তর সমূহ:

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল

আমাদের দৈনন্দিন কাজে যে সকল ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি বা মেশিন সমূহ ব্যবহার করে থাকি তার সবই এনালগ বা ডিজিটাল কিংবা উভয় সিগন্যাল প্রসেসিং এর মাধ্যমে কাজ করে থাকে।

আপনার কম্পিউটারের স্পিকার এবং মাইক্রোফোনের কথাই ধরুন, মাইক্রোফোনটি আমাদের ভয়েজ সিগন্যালকে এনালগ সিগন্যালে হিসেবে গ্রহণ করে এর পর এই সিগন্যালকে CPU ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত করে নেয়,

এবং প্রয়োজনীয় প্রসেসিং প্রক্রিয়া শেষে ফলাফল স্পিকারের মাধ্যমে প্রকাশের পূর্বে আবার এনালগ সিগন্যালে রূপান্তর করে। তাই আমাদের ব্যবহার্য এ সকল ডিভাইস এবং মেশিনের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম সম্পর্কে জানার জন্য এনালগ এবং ডিজিটাল সিগন্যাল সম্পর্কে জানা জরুরী।

এনালগ সিগন্যালঃ সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল বৈদ্যুতিক সিগন্যালকে এনালগ সিগন্যাল বলে। এনালগ সিগন্যালের অ্যামপ্লিচিউড সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন মানের মধ্যে যে কোন মান গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু হঠাৎ করেই যে কোন মানে পরিবর্তিত হতে পারে না। এনালগ সিগন্যালের যে কোন মানে পরিবর্তিত হতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়। অডিও সিগন্যাল একটি এনালগ সিগন্যালের উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

ডিজিটাল সিগন্যালঃ ডিজিটাল সিগন্যাল এমন একটি সিগন্যাল যা সাধারণত দুটি বা নির্দিষ্ট কয়েকটি ভোল্টেজ লেভেল নিয়ে গঠিত। এক্ষেত্রে সিগন্যালের ভোল্টেজ লেভেল একটি নির্দিষ্ট মান হতে অপর মানে পরিবর্তিত হতে কোন সময়ের প্রয়োজন হয় না। সচরাচর ডিজিটাল সিগন্যালের ভোল্টেজ লেভেল দুটিকে লজিক ০ এবং লজিক ১ দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • ডিজিটাল ও এনালগ সিগনাল  এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
IMG 20210801 152249
IMG 20210801 152300
IMG 20210801 152309
IMG 20210801 152321
IMG 20210801 152337

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • এনালগ  সিগনালের তুলনায় ডিজিটাল  সিগনালের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করতে হবে

এনালগ সংকেত ভাল কিনা বা ডিজিটাল সংকেত ভাল, অনেক মানুষ ডিজিটাল সংকেত বলতে হবে, কিন্তু কেন ডিজিটাল সংকেত ভাল? তারপর বেশ কিছু লোক আছে যারা উত্তর দিতে পারে না, ঠিক এনালগ এবং ডিজিটাল সংকেত।

সুবিধা এবং অসুবিধা কি?

এনালগ যোগাযোগের সুবিধাগুলি স্বজ্ঞাত এবং বাস্তবায়ন করা সহজ, তবে দুটি প্রধান দুর্বলতা রয়েছে।

1) দুর্বল গোপনীয়তা

এনালগ যোগাযোগ, বিশেষ করে মাইক্রোওয়েভ যোগাযোগ এবং ওয়্যারলাইন যোগাযোগ, সহজে চুরি করা হয়। যতদিন এনালগ সংকেত পাওয়া যায়, ততক্ষণ যোগাযোগের বিষয়বস্তু সহজেই পাওয়া যায়।

2) দুর্বল বিরোধী – হস্তক্ষেপ ক্ষমতা

লাইন বরাবর সংক্রমণ সময়, বৈদ্যুতিক সংকেত বাইরে থেকে বিভিন্ন শব্দ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা সাপেক্ষে। এটি শব্দ এবং সংকেত আলাদা করা কঠিন, যা যোগাযোগের গুণগত মান নিন্দা করে। আরো লাইন

দীর্ঘ, গোলমালের সংযোজন আরও বেশি।

3) দীর্ঘ দূরত্ব সংক্রমণের জন্য উপযুক্ত নয়

ডিজিটাল সংক্রমণ সুবিধা

1) যোগাযোগের গোপনীয়তা শক্তিশালী করেছে

2) উন্নত বিরোধী – হস্তক্ষেপ ক্ষমতা।

3) একটি সমন্বিত ডিজিটাল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক নির্মাণ করা যেতে পারে। সময়-বিভাজন বিনিময়, সংক্রমণ এবং বিনিময় একক, এবং একটি সমন্বিত ডিজিটাল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গঠন করা যেতে পারে।

4) দীর্ঘ দূরত্ব সংক্রমণ জন্য উপযুক্ত

যেহেতু ডিজিটাল সিগন্যাল সংক্রমণের সময় আকৃতি এবং সিদ্ধান্তের দ্বারা ক্রমাগত পুনর্নির্মাণ করা হতে পারে, তাই এটি কোনও শব্দ সংযোজন এবং কোন অ-লিনিয়ার বিকৃতির সাথে উচ্চ মানের লম্বা দূরত্বের সংক্রমণ ফাইবারের মেরু বুঝতে পারে।

ওয়াইড ট্রান্সমিশন ব্যান্ডউইথ এবং ন্যূনতম ট্রান্সমিশন ক্ষতি ডিজিটাল যোগাযোগের সম্ভাব্য ব্যাপক অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে। ঐতিহ্যগত এনালগ অপটিক্যাল ট্রান্সমিশন সঙ্গে তুলনা, ডিজিটাল ভিডিও অপটিক্যাল ট্রান্সমিশন নিম্নলিখিত উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য আছে:

1) দূরত্ব বৃদ্ধি হিসাবে ক্যাসকেডিং, SNR সংকেত-থেকে-শব্দ অনুপাত হ্রাস হয় না।

2) এটি একটি ডিজিটাল ট্রান্সমিশন পদ্ধতি, এটি ডিজিটাল কোডিং ত্রুটি সংশোধন পদ্ধতি গ্রহণ করে, যা উচ্চ স্থিতিশীলতা এবং উচ্চ নির্ভরযোগ্যতা আছে।

3) মাল্টি-চ্যানেল সংকেত একযোগে প্রেরণ করা হয়, যখন ডিজিটাল টাইম ডিভিশন মাল্টিপ্লেক্সিং (TMD) ব্যবহার করা হয়, যা এনালগ ট্রান্সমিশনের সময় আন্তঃসংযুক্ত বিকৃতি উত্পাদন করে না।

4) ভাল স্থিতিশীলতা, উচ্চ পরিবেশগত অভিযোজন, বজায় রাখা এবং এনালগ ট্রান্সমিশন সিস্টেম তুলনায় সমন্বয় সহজ।

5) বৃহত্তর ক্ষমতা সংক্রমণ এবং খরচ কার্যকর বুঝতে সহজ।

6) অসম্পূর্ণ কোডিং সঙ্গে, ইমেজ সংকেত মান উচ্চ এবং ব্রডকাস্ট স্তরের পৌঁছেছেন

সংক্রমণে, যেমন ভিডিও নজরদারি, ডাটা ট্রান্সমিশন ইত্যাদি মূলত অপটিক্যাল ট্রান্সিসাইভার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সর্বাধিক ব্যবহৃত ভিডিও নজরদারি হয় ট্রান্সমিশন যন্ত্র যেমন ভিডিও অপটিক্যাল ট্রান্সসিভার।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • একটি পালস ওয়েভের বিভিন্ন প্যারামিটারের ধারণা

‘পালস অক্সিমিটার’য়ের কাজ হল রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ও হৃদস্পন্দনের গতি নির্ণয় করা।

হাতের আঙুলে ‘ক্লিপ’য়ের সাহায্যে লাগানো হয় যন্ত্রটি এবং করোনাভাইরাস আসার আগে তার ব্যবহারকারীরা ছিলেন শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত মানুষগুলো। তবে বর্তমানে তা ব্যবহার হচ্ছে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে কি-না সেদিকে নজর রাখার জন্য, যা করোনাভাইরাসের প্রভাবে হয়ে থাকে।

‘অ্যাসিম্টোম্যাটিক’ কোভিড-১৯ রোগী হলেন তারাই যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিন্তু কোনো উপসর্গই তারা অনুভব করছেন না। ফলে রোগী কিছু বোঝার আগেই তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা মারাত্বক হারে কমে যায়।

পালস অক্সিমিটা’য়ের পরিমাপ অনুযায়ী, রক্তে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা হল ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ। আর সেই মাত্রা ৯২ শতাংশের নিচে নামলেই তাকে অস্বাভাবিক বিবেচনা করা হয় এবং সেসময় চাই তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।

অক্সিজেনের মাত্রা এতটা কমে গেলে রোগী শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া উচিত। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীরা ধীরে ধীরে অক্সিজেন হ্রাস পাওয়া সঙ্গে মানিয়ে নিতে থাকে।

সিদ্ধান্তহীনতা কিংবা প্রচণ্ড উত্তেজনা বা আনন্দ অনুভব করা হতে পারে এই পরিস্থিতির বাহ্যিক লক্ষণ। আর এখানেই কাজে আসে ‘পালস অক্সিমিটার’।

ব্যবহারবিধি ও কার্যপ্রণালী

সাধারণত হাতের আঙুলে যন্ত্রটি বসানো হলেও, পায়ের আঙুল কিংবা কানের লতিতেও তা বসানো যায়। আলোর সাহায্যে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নির্ণয় করে যন্ত্রটি।

‘ক্লিপ’ দিয়ে বসানো যন্ত্রটির এক অংশ শরীরের রক্তের ভেতর দিয়ে আলো ছড়ায় যা অপর অংশ আবার গ্রহণ করে। রক্তে ভেতর দিয়ে আলো চলাচলের সময় তার কতটুকু রক্তে শোষিত হয়েছে সেটার পরিমাপ হিসাব করে নির্ণয় হয় রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা।

যাদের দরকার

হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি শ্বাসতন্ত্রের জটিলতায় যারা ভুগছেন তাদের এই যন্ত্র থাকা উচিত। কোনো সম্ভাব্য করোনাভাইরাস রোগী আশপাশে যারা গিয়েছেন তারা যন্ত্রটি ব্যবহার করতে পারেন। আবার যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস কিংবা হৃদরোগ আছে তাদের কোভিড-১৯’য়ে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তাই এই মানুষগুলোরও উচিত রক্তে অক্সিজেনের মাত্রার দিকে নজর রাখা।

অস্বাভাবিক অবসাদ কিংবা জ্বর হলে যন্ত্রটি ব্যবহার করে অক্সিজেন মেপে নিতে দোষ নেই। আর যারা চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন তাদের যন্ত্রটি নিয়মিত ব্যবহার করা উচিত।

মনে রাখতে হবে

রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা আশঙ্কাজনক নয় বলেই যে আপনি সুস্থ তা নিশ্চিতভাবে বলা যায়না। তাই ‘পালস অক্সিমিটার’য়ের ‘রিডিং’ ভালো বলেই যে চিকিৎসা নেবেন না এমনটা করা যাবে না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল  কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে লাইক পেজ : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

আমাদের YouTube এবং Like Page

Leave a Comment