বিষয়: PDF Download বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ রচনা,‘বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ’ বিষয়টির উপর রচনা লিখুন, রচনা বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ , রচনা বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ রচনা
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি/ বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ রচনা PDF Download:01
ভূমিকা: বর্তমান বিশ্বে সাম্প্রদায়িকতা একটি প্রকট সমস্যারূপে চিহ্নিত। সাম্প্রদায়িকতার অশুভ গণ্ডি থেকে মুক্ত হয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়া যে-কোনাে বিবেকবান মানুষের উচিত। সুস্থ জীবনবােধে উদ্দীপ্ত হতে হলে অসাম্প্রদায়িক বােধের কোনাে বিকল্প নেই। কোনাে বিদ্বেষ বা হিংস্র মনােভাব কখনাে মানবজাতির জন্য কল্যাণকর হতে পারে না। তাই অসাম্প্রদায়িক মনােভাবের চর্চা করে যথার্থ মানবিক বােধের বিকাশ ঘটানাে দরকার। বদ্ধ ধারণার বৃত্ত ভেঙে, উদার মানবতার চর্চা করতে হলে অসাম্প্রদায়িক ভাবনার অধিকারী হওয়া একান্ত আবশ্যক।
সাম্প্রদায়িকতা কী: ‘সম্প্রদায়’ শব্দ থেকে সাম্প্রদায়িকতা শব্দটির সৃষ্টি। সম্প্রদায় শব্দের আভিধানিক অর্থ দল বা গােষ্ঠী, সুতরাং সাম্প্রদায়িকতা শব্দের যথার্থ অর্থ হলাে দলীয় বা গােষ্ঠীগত মত বা মনােভাব। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা শব্দটি ইদানীং উগ্র ধর্মবিশ্বাসীদের অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপের অর্থ বহন করে। ধর্মের মহৎ উদ্দেশ্য বিচ্যুত হয়ে ব্যক্তি বা গােষ্ঠীর স্বার্থে কেউ যখন ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত হয় তখনই সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে পথ হারায় সুস্থ ও সুন্দর জীবনবােধ। একদল মানুষ যখন নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বকে জোর করে অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে বা প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তখন সাম্প্রদায়িকতার অবশ্যম্ভাবী আবির্ভাব ঘটে। অনুদার জাত্যভিমান, সংকীর্ণ গােষ্ঠীচেতনা জন্ম দেয় ধৈর্যহীনতা ও অসহিষ্ণুতার। ফলে ধ্বংসের নেশায় উন্মত্ত হয়ে ওঠে মানুষ। তখন তাদের স্বাভাবিক বিচারবুদ্ধি লুপ্ত হয়ে যায়, হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়ে।
সাম্প্রদায়িকতার কুফল:
পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে-
“ধর্মের ব্যাপারে কোনাে জবরদস্তি নেই।”
পৃথিবীর কোনাে ধর্মে বা ধর্ম গ্রন্থে অন্যের উপর নিজের ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব চাপিয়ে দেওয়ার বিধান নেই। তারপরও একদল স্বার্থান্ধ উগ্র মানুষ বিভিন্ন স্লোগান তুলে অন্যের উপর নিজের শ্রেষ্ঠত্ব কায়েম করতে চায়। কৃষ্ণাঙ্গদের উপর শ্বেতাঙ্গদের প্রভুত্ব কায়েমের চেষ্টা সাম্প্রদায়িকতার ধারাবাহিক অত্যাচারের ইতিহাস তুলে ধরে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের দ্বারা ইহুদি নিধনযজ্ঞ সাম্প্রদায়িকতারই অন্য নাম। ভারতীয় উপমহাদেশ যখন ১৯৪৭ সালে দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে, ধর্মের জিগির তুলে দ্বিখণ্ডিত হয় তখনও ভারতে মুসলমান এবং পাকিস্তানে হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায় বীভৎস অত্যাচারের কবলে পড়েছে। নিরীহ নরনারীর রক্তের হােলিখেলায় মেতে উঠেছে ধর্মান্ধ মানুষ, শিশুর মগজ ছিটকে বেরিয়ে গেছে, নারীর সম্ভম ধুলােয় লুণ্ঠিত হয়েছে, প্রতিকারহীন চিৎকারে ভেসে গেছে আকাশ বাতাস। মুসলমানদের মধ্যে শিয়া-সুন্নি বিরােধ, আহমদী সম্প্রদায়ের উপর আক্রমণ ওই সাম্প্রদায়িকতারই কুফল মাত্র।
আরো ও সাজেশন:-
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা: মূলত সাম্প্রদায়িক শক্তির কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি। ১৯৭১ সালে এ দেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক বিভাজনকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছিল। তাদের সামনে দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থিত ছিল ১৯৪৬-এর দাঙ্গার ভয়াল ও কুৎসিত রূপ। তদুপরি পশ্চিম পাকিস্তানিরা ধর্মের জিগির তুলে এদেশের মানুষকে কীভাবে শােষণ করেছে তার নজিরও সামনে ছিল। তাই নয় মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশে যে সংবিধান রচিত হয়েছিল তার চারটি মূলনীতির অন্যতম একটি ছিল ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’।
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার জন্য ক্ষেত্রবিশেষে সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দেওয়া হয়েছে। ১৯৯২ সালে ভারতে বাবরী মসজিদ ধ্বংস করা হলে বাংলাদেশেও তার প্রতিশােধকল্পে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অথচ বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ উগ্র সাম্প্রদায়িকতাকে কখনও প্রশ্রয় দেয়নি। তারা মিলেমিশে বসবাস করতে চায়, নিজের নিজের ধর্মের প্রতি তাদের বিশ্বাস গভীর অটল। সেই বিশ্বাসকে তারা অন্যের উপর চালাতে চায় না। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল কখনাে কখনাে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করে। সেই বিভ্রান্তি সাময়িক, কিন্তু তার প্রভাব অবশ্যই ক্ষতিকর। বাংলাদেশের জাতীয় কবি তথা বিদ্রোহী কবি হিসেবে খ্যাত কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত দুটি চরণ এ প্রসঙ্গে স্মরণীয়ঃ
হিন্দু না ওরা মুসলিম? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন
কাণ্ডারী! বলল, ডুবিছে মানুষ, সন্তান মাের মার!
অসাম্প্রদায়িকতা ও আজকের বিশ্ব
বিশ্বের সিংহভাগ মানুষ আজ সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে, অসামায়িকতার পক্ষে আজ কোটিকণ্ঠের আহ্বান। এশিয়া, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা অর্থাৎ যেসব এলাকায় অনুন্নত জনগােষ্ঠীর বসবাস বিশেষত সুশিক্ষা বা আধুনিক শিক্ষার সুযোগ তারা পায় না। সেখানে দেখা দিচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প। অসাম্প্রদায়িক চেতনার উন্মেষের জন্য প্রথমে চাই যথার্থ শিক্ষা। শিক্ষার আলােয় দূরীভূত হতে পারে ধর্মান্ধতার নিকষকালাে অন্ধকার। আজকে বিশ্ববাসী বুঝেছে যে, ধর্মবিশ্বাস আর ধর্মান্ধতা এক নয়। একজন যথার্থ ধার্মিক কখনও অন্যের উপর পীড়ন চালাতে পারে না। কোনাে ধর্মেই অন্যকে ছােট করার নির্দেশ দেওয়া হয়নি। তাই আজকের পৃথিবীতে সেকুলারিজম বা ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা হচ্ছে নতুন করে, নতুন উদ্যমে। গণতান্ত্রিক, কল্যাণমুখী, উদার জীবনব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে অসাম্প্রদায়িকতার কোনাে বিকল্প নেই।
উপসংহার: অসাম্প্রদায়িকতা এখন একটি সার্বজনীন ধারণা। সাম্প্রদায়িকতার কুফল বিশ্ববাসী দেখেছে, উপলব্ধি করেছে তার নির্মম নৃশংসতা। নতুন বিশ্ব গড়তে চাইলে, মানুষের বাসযােগ্য পৃথিবী দেখতে চাইলে আমাদের আজ অসাম্প্রদায়িক হতে হবে। ধর্মীয় বিশ্বাসকে জালাঞ্জলি দিয়ে নয়, বরং ধর্মের অন্তর্নিহিত শিক্ষাকে ধারণ করে সকলকে মানবিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে হবে। কেবল তাহলেই অসাম্প্রদায়িতার সুফল গড়ে তােলা যাবে, কেটে যাবে সংঘাত ও সংঘর্ষের এই ভায়বহ ধারাবাহিক অন্ধকার।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি/ বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতার স্বরূপ রচনা PDF Download:02
ভূমিকা:“সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।” এই কথাটি আজ থেকে বহু শতাব্দী আগে চণ্ডীদাস বলে গিয়েছেন।যা বর্তমানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মূলমন্ত্র।প্রকৃতির সেরা জীব মানুষ।মানুষের মধ্যে রয়েছে বুদ্ধি,বিচার বোধ,বিবেক,মানবিকতা।
তবুও কখনও কখনও মানুষ তার মনুষ্যত্ববোধ একবারেই ভুলে যায়।প্রকৃতির সৃষ্টি তত্ত্বে মানুষ মানুষে কোনো পার্থক্য বা ভেদাভেদ নেই।কিন্তু মানুষ নিজেই তার জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও গোত্রের বিভেদ সৃষ্টি করছে ।
মানুষ ঐক্যের আদর্শ ভুলে লোভ,হিংসা,পরমত অসহিষ্ণুতা,মৌলবাদী সংকীর্ণ স্বার্থ চিন্তার কারণে সংঘর্ষ আর রক্তক্ষয়ী হানাহানিতে মেতে উঠেছে যার ফলে অকালে ঝরে পড়ছে হাজার হাজার প্রাণ,ঐক্য ও সংহতির উপর পড়ছে চরম আঘাত।ধর্ম,বর্ন,সম্প্রদায় ভিত্তিক ভেদাভেদ ও সংঘাত ই হল সাম্প্রদায়িকতা। জাতীয় সংহতি বিপন্নের অন্যতম কারণ সাম্প্রদায়িকতা থেকে মানুষকে সুপথে নিয়ে আসার জন্য প্রয়োজন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি।
সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কি?: প্রত্যেক ধর্ম বা সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ যে যার ধর্মকে সবার সেরা বলে মনে করে।কিছু এমন মানুষও থাকে যারা অন্য ধর্ম বা সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের ছোটো করে দেখে। এখান থেকে জন্ম নেয় হিংসার।
নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ আসনে বসাতে গিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের সাথে খারাপ ব্যাবহার,অত্যাচার যে সংঘাতের সৃষ্টি করে তাকে এক কথায় বলে সাম্প্রদায়িকতা।আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বলতে বোঝায় এমন এক সহবস্থান যেখানে সব ধর্মের মানুষ মিলে মিশে থাকে,যেখানে ধর্ম নিয়ে কোনো হিংসার যুদ্ধ চলেনা,কোনো ধর্মের মানুষ কোনো ধর্মকে ছোটো করে দেখেনা।যেখানে সব ধর্মের মানুষ সবাই সবার বন্ধু।
সাম্প্রদায়িকতা ও ছাত্রসমাজ: এক দেশে এক জায়গায় একই সাথে বাস করার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতা একান্তই কাম্য।সমাজ দেহকে সুস্থ সবল রেখে সমাজের ভবিষ্যতকে বিকাশের পথে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সবার আগে ধ্বংস করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার দুষ্ট জীবাণুকে।যার জন্য ভীষণভাবে প্রয়োজন সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ।
Honors & Degree, HSC, SSC, JSC Suggestion
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
Honors & Degree, HSC, SSC, JSC Suggestion
ছোটো থেকে সঠিক শিক্ষায় পারে এমন শুভ বোধের জাগরণ করতে।তাই এ ব্যাপারে ছাত্র সমাজের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।হিন্দু,মুসলমান,শিখ,বৌদ্ধ নির্বিশেষে এক বিদ্যালয়ে পাশাপাশি বসে শিক্ষা গ্রহণ,বন্ধুত্ব,পারস্পরিক সহযোগিতা,সহমর্মিতা সম্প্রীতির বুনিয়াদকে মজবুত করে গড়ে তোলে। ছোটো থেকে ধর্ম নিরপেক্ষ বন্ধুত্ব স্থাপন ভবিষ্যত সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করে।
সাম্প্রদায়িকতার কুফল: সাম্প্রয়িকতার কোনো ভালো দিক নেই,যা রয়েছে সবই খারাপ দিক।দেশের উন্নতির পথে এক বিরাট বাঁধা হল সাম্প্রদায়িকতা।সাম্প্রদায়িকতা সাধারণ মানুষের জীবনের সুখ শান্তিকে নষ্ট করে।পৃথিবীর কোনো ধর্মই অন্ধবিশ্বাস,ভেদাভেদ কে সমর্থন করেনা।
তবুও মানুষ নিজের স্বার্থ রক্ষায় হিংসায় ধর্মের নামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।যা সমাজের শুধু ক্ষতিই করে।সাম্প্রদায়িকতার জন্যে বিশ্ব সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা,ঐক্য সংহতি বিপন্ন হয়।সাম্প্রদায়িকতা ভবিষ্যত সমাজের উপরও খারাপ প্রভাব ফেলে থাকে।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রয়োজনীয়তা: দেশ ও জাতিকে ধ্বংসের পথ থেকে উন্নতির পথে পরিচালিত করতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একান্ত প্রয়োজন। দেশে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করে তারা পরস্পরের মধ্যে ঐক্য,সম্প্রীতি বজায় না রাখলে দেশ কখনই শক্তিশালী হয়ে উঠবেনা।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অভাবে সমাজের মানুষের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয় যা সমাজের ব্যাপক ক্ষতি করে।দেশের নিরাপত্তা,দেশের ভবিষ্যত,দেশের সংহতিকে বিপন্ন হওয়ার থেকে বাঁচাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।শুধু দেশেরই ক্ষতি নয়,সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি না থাকলে বিশ্ব জুড়ে যুদ্ধের পরিবেশ সৃষ্টি হবে।
উপসংহার: আমরা সবাই এক দেশ মায়ের সন্তান।তাই আমরা যে কোনো সম্প্রদায়ের মানুষ হই না কেন আমরা সকলে একই ভ্রাতৃ সম্পর্কে আবদ্ধ।আমাদের সব ধর্মীয় উৎসব অনুষ্ঠানে অবাধ অংশ গ্রহণের দ্বার মুক্ত থাকলে মিলনের পথ প্রশস্ত হবে।
তখন পারস্পরিক যোগসূত্র ও সহযোগিতা ,পরমত গ্রহণের উদারতা,পরের ধর্মকে মর্যাদা দেওয়ার মানসিকতা,বিভিন্ন ধর্ম ও সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধির অবসান ঘটাবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে রয়েছে তাই বহুসম্প্রদায়ের মানুষ থাকা সত্বেও আমরা শক্তিশালী শান্তিপূর্ণ দেশ গঠনে সক্ষম হয়েছি।
“সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি” রচনাটি আপনার কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না।আপনাদের কমেন্ট আমাদের কমেন্ট আমাদের লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করে।পরবর্তীতে এরকম আরও নতুন নতুন প্রবন্ধ রচনা পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন।ধন্যবাদ।
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উত্তর-২৩ মার্চ, ১৯৭২,বাংলাদেশের সংবিধান কবে উত্থাপিত হয়? উত্তর- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২,গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়? উত্তর-০৪ নভেম্বর,১৯৭২,কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয়? উত্তর-১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
- Hon‘s 2nd: Business Communication & Report Writing
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion