ssc class 10 agricultural education assignment answer 7th week 2021, ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কৃষি শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর ৭ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম: বসত বাড়িতে গবাদিপশু ও হাঁসমুরগীর খামার তৈরি করতে চাইলে নির্ধারিত সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের উপর একটি প্রতিবেদন প্রস্তুতকরণ;

শিখনফল/বিষয়বস্তু:

১. সম্পূরক খাদ্য সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে পারবে;

২. মাছের ও পশু-পাখির সম্পূরক খাদ্য তালিকা তৈরি করতে পারবে;

৩. মাছ ও পশু-পাখির সম্পূরক খাদ্যের। প্রয়ােগ পদ্ধতি বর্ণনা করতে পারবে;

৪. মাছ ও পশু-পাখির দ্রুত বৃদ্ধি ও পরিপুষ্টির জন্য সম্পূরক খাদ্যের প্রয়ােজনীয়তা বিশ্লেষণ করতে পারবে;

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):
প্রথম অধ্যায় পাঠ্যবই এর প্রথম অধ্যায়ের ৬ষ্ঠ পরিচ্ছেদের সাহায্য | নেয়া যেতে পারে।

সম্পূরক খাদ্যের পরিচিতি

সম্পূরক খাদ্যের উৎস

সম্পূরক খাদ্যের উপকারিতা

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়ােগ

সমাধান

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

তারিখ : — সেপ্টেম্বর , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।
বিষয় : গবাদিপশু ও হাঁসমুরগীর সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের উপর একটি প্রতিবেদন প্রস্তুতকরণ।

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১৩/৯/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

সূচনা:

সম্পূরক খাদ্যের পরিচিতি

দেহের বৃদ্ধি ও বেঁচে থাকার জন্য মাছ পুকুরের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে ফাইটোপ্লাংকটন (উদ্ভিদকণা), জু-প্লাংকটন (প্রাণীকণা) খুদিপানা, ছােট জলজ পতঙ্গ, পুকুরের তলদেশের কীট, লাভা, কেঁচো, ছােট ছােট শামুক, ঝিনুক, মৃত জৈব পদার্থ ইত্যাদি খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে। কিন্তু মাছ চাষের ক্ষেত্রে অধিক উৎপাদন পাওয়ার জন্য পুকুরে অধিক ঘনত্বে পোনা ছাড়া হয়। এ অবস্থায় শুধু প্রাকৃতিক খাদ্য মাছের দ্রুত বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক উৎপাদন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। এমনকি সার প্রয়োগ করে প্রাকৃতিক খাদ্য বৃদ্ধি করলেও তা যথেষ্ট হয় না।

এজন্য প্রাকৃতিক খাদ্যের পাশাপাশি মাছকে বাহির থেকে অতিরিক্ত খাদ্য দিতে হয়। একে সম্পূরক খাদ্য বলে। যেমন-চালের কুঁড়া, সরিষার খৈল, ফিশ মিল ইত্যাদি। গ্রাস কার্প ও সরপুঁটি মাছ উদ্ভিদভোজী বলে এদের জন্য খুদিপানা, কুটি পানা, শাকসবজির নরম পাতা, ঘাস কেটে সম্পূরক খাবার হিসাবে পুকুরে দেওয়া যায়। মাছকে সরবরাহকৃত সম্পূরক খাদ্যে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যেমন-আমিষ, স্নেহ বা তেল, শর্করা, খনিজ লবণ ও ভিটামিনের মাত্রা যেন চাহিদা অনুযায়ী প্রয়ােজনীয় মাত্রায় থাকে সেদিকে লক্ষ রাখা প্রয়ােজন। যে সম্পূরক খাবার এ সকল পুষ্টি উপাদান যথাযথ মাত্রায় রেখে তৈরি করা হয় তাকে সুষম সম্পূরক খাদ্য বলে।

মাছের সম্পূরক খাদ্যের উৎস মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের খাদ্য উপাদান ব্যবহার করা হয়। উৎসের উপর ভিত্তি করে এসব উপাদানকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়।

সম্পূরক খাদ্যের উৎস

ক) উদ্ভিদজাত

খ) প্রাণিজাত

উদ্ভিদজাত: উদ্ভিদজাত খাদ্য উপাদানের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য উপাদান হচ্ছে- চালের কুঁড়া, গম ও ডালের মিহিভুসি, সরিষার খৈল, তিলের খৈল, আটা, চিটাগুড়, খুদিপানা, রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট, বিভিন্ন নরম পাতা যেমন- মিষ্টি কুমড়া, কলাপাতা, বাঁধাকপি ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রাণিজাত: প্রাণিজাত কয়েকটি খাদ্য উপাদান হচ্ছে শুটকি মাছের গুঁড়া বা ফিশমিল, রেশম কীট মিল, চিংড়ির গুড়া (স্রিম্প মিল), কাঁকড়ার গুঁড়া, হাড়ের চূর্ণ (বোন মিল), শামুকের মাংস, গবাদিপশুর রক্ত (ব্লাড মিল) ইত্যাদি।

সম্পূরক খাদ্যের উপকারিতা

সম্পূরক খাদ্যের উপকারিতা
১। মাছকে নিয়মিত সম্পূরক খাবার সরবরাহ করলে অধিক ঘনত্বে পোনা ও বড় মাছ চাষ করা যায় ।
২। অল্প সময়ে বড় আকারের সুস্থ সবল পোনা উৎপাদন করা যায়।
৩। পােনার বাঁচার হার বেড়ে যায়।
৪। মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৫। মাছের দ্রুত দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে।
৬। মাছ পুষ্টির অভাবজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকে।
৭। সর্বোপরি কম সময়ে জলাশয় থেকে অধিক মাছ ও আর্থিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব হয়। 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ

পশু-পাখির সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ: মাছ, পশু ও পাখিকে সরবারহ করা সম্পূরক খাদ্যের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যেমন-আমিষ, মেহ বা তেল, শর্করা, খনিজ লবণ ও ভিটামিন। তবে খাদ্য ও শক্তি এবং আমিষের পরিমাণের ভিত্তিতে মূলত সম্পূরক খাদ্যের শ্রেণিবিভাগ করা হয়।

এসব খাদ্য উপাদানের বেশির ভাগই সরাসরি প্রকৃতি থেকে পাওয়া যায়। অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রাণি থেকে। আবার কিছু কিছু খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করার পর পাওয়া যায়। যেগুলাে প্রকৃতি থেকে পাওয়া যায় সেগুলােকে বলা হয়-প্রাকৃতিক সম্পূরক খাদ্য। যেমনবিভিন্ন নরম পাতা, মিষ্টিকুমড়া, কলাপাতা, বাঁধা কপি, শামুকের মাংস, বিভিন্ন কীট-পতঙ্গ, ঝিনুক, খুদিপানা ইত্যাদি।

আর মনুষ্যসৃষ্ট প্রক্রিয়াজাত করার পর যে সম্পূরক খাদ্য পাওয়া যায় সেগুলাে হলাে-কৃত্রিম সম্পূরক খাদ্য। যেমন-রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট, চাল-গম-ডাল এর ভুসি ও কুঁড়া, বিভিন্ন মাছ শুকানাের পর এদের গুঁড়া ইত্যাদি।

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়ােগ

ক) ইউরিয়া মােলাসেস খড়:
ইউরিয়ার সাহায্যে খড় প্রক্রিয়াজাতকরণ উপকরণ খড় : ২০ কেজি, ইউরিয়া :১ কেজি, পানি : ২০ লিটার, একটি মাঝারি আকারের পাত্র, বস্তা ও মােটা পলিথিন ।

তৈরির পদ্ধতি

১। প্রথমে একটি বালতিতে ১ কেজি ইউরিয়া ২০ লিটার পানিতে মিশিয়ে নিতে হবে ।
২। ডডালের চারদিকে গােবর ও কাদা মিশিয়ে লেপে শুকিয়ে নিতে হবে।
৩। এবার ডােলের মধ্যে অল্প অল্প খড় দিয়ে ইউরিয়া মেশানাে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৪। সমস্ত খড় সম্পূর্ণ পানি দ্বারা মিশিয়ে ডােলের মুখ বস্তা ও মােটা পলিথিন দিয়ে বেঁধে দিতে হবে।
৫। দশ দিন পর খড় বের করে রােদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।
খ) ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক

উপকরণ

গমের ভুসি: ৩ কেজি
ঝােলাগুড়: ৬ কেজি
ইউরিয়া: ৯০ গ্রাম
লবণ: ৩৫ গ্রাম খাবার
চুন: ৫০০ গ্রাম।
ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স : ৫০ গ্রাম এবং কাঠের ছাঁচ (১ কেজি ব্লক তৈরির জন্য)।

তৈরির পদ্ধতি

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১। প্রথমে একটি লোহার কড়াইতে সামান্য ভিটামিন মিনারেল মিশ্রণ ঝােলাগুড়সহ জ্বাল দিয়ে সামান্য ঘন করতে হবে।
২। কড়াই চুলা থেকে নামিয়ে এর মধ্যে ইউরিয়া, চুন, লবণ, গমের ভুসি যােগ করে ভালােভাবে মেশাতে হবে।
৩। এরপর ছাঁচের মধ্যে কিছু ভুসি ছিটিয়ে মিশ্রিত দ্রব্যগুলাে ভরে ব্লক তৈরি করতে হবে ।
৪। ব্লকগুলাে শুকনাে আলাে বাতাসযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে
গ)  অ্যালজি বা শেওলা  অ্যালজি চাষের প্রয়ােজনীয় উপকরণ,
 অ্যালজির বীজ, কৃত্রিম অগভীর পুকুর বা জলাধার, পরিষ্কার স্বচ্ছ পানি, মাসকলাই বা অন্যান্য ডালের ভুসি ও ইউরিয়া

অ্যালজির উৎপাদন পদ্ধতি 

১। প্রথমে সমতল ও ছায়াযুক্ত জায়গায় একটি কৃত্রিম জলাধার তৈরি করতে হবে। জলাধারটি লম্বায় ৩ মিটার, চওড়ায় ১.২ মিটার এবং গভীরতায় ০.১৫ মিটার হতে পারে। এর পাড় ইট বা মাটির তৈরি হতে পারে। এবার ৩.৩৫ মিটার, ১.৫২ মিটার চওড়া একটি স্বচ্ছ পলিথিন বিছিয়ে কৃত্রিম জলাধারটির তলা ও পাড় ঘেঁকে দিতে হবে। তবে জলাধারটির আয়তন প্রয়ােজন অনুসারে ছােট বা বড় হতে পারে। তাছাড়া মাটির বা সিমেন্টের চাড়িতে অ্যালজি চাষ করা যায়।
২। এরপর ১০০ গ্রাম মাসকলাই বা অন্য ডালের ভুসিকে ১ লিটার পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে কাপড় দিয়ে হেঁকে পানিটুকু সংগ্রহ করতে হবে। এভাবে একই ভুসিকে অন্তত তিনবার ব্যবহার করে পরবর্তীতে গরুকে খাওয়ানাে যায়।

৩। এবার কৃত্রিম পুকুরে ২০০ লিটার পরিমাণ কলের পরিষ্কার পানি, ১৫-২০ লিটার পরিমাণ অ্যালজির বীজ এবং মাসকলাই ভুসি ভেজানাে পানি ভালাে করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ২-৩ গ্রাম পরিমাণ ইউরিয়া নিয়ে উক্ত পুকুরের পানিতে ভালােভাবে মিশিয়ে দিতে হবে ।
৪। এরপর প্রতিদিন সকাল, দুপুর, বিকালে কমপক্ষে তিনবার উক্ত অ্যালজির পানিকে নেড়ে দিতে হবে । পানির পরিমাণ কমে গেলে নতুন করে পরিমাণ মতাে পরিষ্কার পানি যােগ করতে হবে। প্রতি ৩/৪ দিন পর পর পুকুরে ১-২ গ্রাম পরিমাণ ইউরিয়া ছিটালে ফলন ভালাে হয়। ৫। এভাবে উৎপাদনের ১২-১৫ দিনের মধ্যে অ্যালজির পানি গরুকে খাওয়ানাের উপযুক্ত হয়। এসময় অ্যালজির পানির রং গাঢ় সবুজ বর্ণের হয়। অ্যালজির পানিকে পুকুর থেকে সংগ্রহ করে সরাসরি গরুকে খাওয়ানাে যায়। প্রতি ১০ বর্গমিটার পুকুর থেকে প্রতিদিন প্রায় ৫০ লিটার অ্যালজির পানি উৎপাদন করা সম্ভব।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বাজারে তৈরি সম্পূরক খাদ্য
পশুপাখির উৎপাদন চলমান রাখার জন্য এদেরকে বাজারে তৈরি বিভিন্ন সম্পূরক খাদ্য সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

১. আমিষ সম্পূরক খাদ্য – যেমন, প্রােটিন কনসেনট্রেট
২. খনিজ সম্পূরক – ভিটামিন ও খনিজ প্রিমিক্স
৩. খাদ্যপ্রাণ সম্পূরক – ভিটামিন ও খনিজ প্রিমিক্স ।
পশুপাখির সম্পূরক খাদ্যোর প্রয়োগ পদ্ধতি
ক) ইউরিয়া মােলাসেস খড় প্রয়োগ পদ্ধতি:
১। একটি গরুকে দৈনিক ২-৩ কেজি ইউরিয়া মেশানাে খড় খাওয়াতে হবে।
২। খড়ের সাথে দৈনিক ৩০০ গ্রাম ঝােলাগুড় মিশিয়ে দিতে হবে।
 খ) ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক প্রয়োগ পদ্ধতি:
১। একটি গরুকে দৈনিক ৩০০ গ্রাম ব্লক জিহ্বা দিয়ে চেটে খেতে দিতে হবে।
২। প্রথমে ব্লক জিহ্বা দিয়ে চেটে খেতে না চাইলে ব্লকের উপর কিছু ভুসি ও লবণ ছিটিয়ে দিতেহবে।
গ) অ্যালজি বা শেওলা প্রয়োগ পদ্ধতি:
১। সব বয়সের গরুকে অর্থাৎ বাছুর, বাড়ন্ত গরু, দুধের বা গর্ভবতী গাভী, হালের বলদ সবাইকে সাধারণ পানির পরিবর্তে অ্যালজির পানি খাওয়ানাে যায় ।
২। এ ক্ষেত্রে গরুকে আলাদা করে পানি খাওয়ানাের প্রয়ােজন নেই।
৩। অ্যালজি পানি দানাদার খাদ্য অথবা খড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানাে যায় ।
৪। অ্যালজির পানিকে গরম করে খাওয়ানাে উচিত নয়, এতে অ্যালজির খাদ্যমান নষ্ট হতে পারে।
৫। খামারের ৫টি গরুর জন্য ৫টি কৃত্রিম পুকুরে অ্যালজি চাষ করতে হয় যাতে একটির অ্যালজির পানি শেষ হলে পরবর্তীটি খাওয়ানাের উপযুক্ত হয়।

বাছুরের বয়স অনুসারে দৈনিক ০.৫ থেকে ৩ লিটার পর্যন্ত খাওয়ানাে যায়। মিল্ক রিপ্লেসার (Milk Replacer) তৈরির একটি নমুনা নিম্নে দেওয়া হলাে:

ক্রমিক উপকরন রেশন-১ (%) রেশন -২(%)
স্কিম মিল্ক ৬৫  –
স্কিম মিল্ক পাউডার –  ৬
পানি –   ৬০
উদ্ভিজ তেল ২০   ২০
ছানার দুধ  ১০    ৯
ভিটামিন ও খনিজ প্রিমিক্স   ০৫    ০৫
                          মোট   ১০০    ১০০

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

কাফ স্টাটার (Calf Starter) : বাছুরের খাবার উপযােগী বিশেষ দানাদার খাদ্য মিশ্রণ যাতে ২০% এর অধিক পরিপাচ্য আমিষ ও ১০% এর কম আঁশযুক্ত খাদ্য থাকে। কাফ স্টাটারের একটি নমুনা নিম্নে দেওয়া হলাে

ক্রমিক উপকরণ  পরিমান (%)
 ১তুলাবীজ৩৮
 ভুট্টা৩০
যব১০
ছানার গুঁড়া১০
গমের ভুসি১০
হাড়ের গুঁড়া
খাদ্য লবণ
                                    মোট১০০

বাছুরের বয়স অনুসারে দৈনিক ০.৫ থেকে ৩ কেজি পর্যন্ত খাওয়ানাে যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
রোল নং : ০১
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক,
প্রতিবেদনের শিরোনাম : গবাদিপশু ও হাঁসমুরগীর সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের উপর একটি প্রতিবেদন প্রস্তুতকরণ।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : –/—/২০২১ ইং ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট , ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

Leave a Comment