অ্যাসাইনমেন্ট : একটি পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার সিস্টেমের স্পেসিফিকেশন তৈরিকরণ ।
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের ধারণা
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রকারভেদ
- পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার সিস্টেমের যন্ত্রাংশসমূহের তালিকা
- কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের স্পেসিফিকেশ
নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি):
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের ধারণা বর্ণনা করতে হবে
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে হবে
- পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার সিস্টেমের যন্ত্রাংশসমূহের তালিকা ক্সতরি করতে হবে
- কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের স্পেসিফিকেশন (গতি/ধারণ ক্ষমতা/ মডেল) ক্সতরি করতে হবে
উত্তর সমূহ:
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের ধারণা
বাহ্যিক যন্ত্রপাতি যার সমন্বয়ে একটি কম্পিউটার ব্যবস্থা সৃষ্টি হয় তাকে Hardware বলা হয় ।
হার্ডওয়্যার বলতে একটি কম্পিউটারের বাহ্যিক অংশসমূহ এবং সেই সম্পর্কিত যন্ত্রপাতিকে বােঝায় । মাদারবাের্ড , হার্ড ড্রাইভ , এবং রযাম অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যার যন্ত্রপাতির মধ্যে পড়ে । মনিটর , কী – বের্ড , মাউস , প্রিন্টার , এবং স্ক্যানার বাহ্যিক হার্ডওয়্যার যন্ত্রপাতির মধ্যে পড়ে । ধাতুনির্মিত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি যেমন : ফিটিংস্ , ছুরি , কাঁচি , যন্ত্রপাতি , তৈজসপত্র , বা মেশিনের যন্ত্রপাতি প্রভৃতিকেও হার্ডওয়্যার বলে ।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটার যন্ত্রাংশসামগ্রী হল
কম্পিউটারের সেইসব অংশ যেগুলাে স্পর্শ করা যায় ও দেখা যায় যেমন মনিটর , মাউস , কেসিং , মাদারবাের্ড , রম , সিডি , ডিভিডি , ইত্যাদি । একটা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার হলাে এর সেসব পার্টস বা অংশ যার একটা নিজস্ব শারীরিক গঠন কাঠামাে রয়েছে এবং যা দেখা যায় ও স্পর্শ করলে এর অবস্থান স্পষ্টত অনুভব করা যায় । একটা কম্পিউটার এর শারীরিক কাঠামাে , পুরােটাই গঠিত হয় বিভিন্ন হার্ডওয়্যার দিয়ে । যেমনঃ হার্ডডিস্ক , র্যাম , ডিভিডি – রােম , মনিটর , মাউস , কেসিং , মাদারবাের্ড এসব কিছুই হার্ডওয়ারের অন্তর্ভুক্ত ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে হবে
সাধারণত যে কোন কম্পিউটারে দু ধরনের হার্ডওয়্যার থাকে । এগুলাে হল
১. ইনপুট হার্ডওয়্যার কী – বাের্ড , মাউস , স্ক্যানার , জয়স্টিক , ওয়েবক্যাম , ক্যামেরা , টাচস্ক্রীন , মাইক্রোফোন এগুলাে হলাে কম্পিউটারের ইনপুট হার্ডওয়্যার ।
ইনপুট হার্ডওয়্যার বলা হয় সেসব হার্ডওয়্যার কে যেগুলাের মাধ্যমে আপনি কোন ডাটা ইনপুট করেন অথবা কোন একটা ইনফরমেশন প্রসেসিং সিগনালে সিগনালটাকেই কন্ট্রোল করেন এবং ফাইনালি কোন আউট পুট পান ।
২. আউটপুট হার্ডওয়্যার মনিটর , প্রিন্টার , অডিও স্পীকার , হেডফোন , প্রজেক্টর , জিপিএস , সাউন্ড – কার্ড , ভিডিও – কার্ড ইত্যাদি হলাে কম্পিউটারের আউটপুট হার্ডওয়্যার ।
ইনপুট হার্ডওয়্যার গুলাে যে ইনফরমেশন পাঠায় কম্পিউটার সিস্টেম কে প্রসেসিং করার জন্য , আউটপুট হার্ডওয়্যার সেই প্রসেসিং করা ইনফরমেশন গুলাে কে রিপ্রােডিউস করে এবং আপনার কাছে ডিসপ্লে করে ।
ইনপুট হার্ডওয়্যার গুলাে শুধুমাত্র কম্পিউটারে ডাটা ইনপুট করতে কাজ করে । আর আউটপুট হার্ডওয়্যার সেই ডাটাগুলাের আউটপুট রেজাল্ট গুলাে গ্রহণ করে কম্পিউটারের অন্য কিছু ডিভাইস থেকে এবং পরবর্তীতে আমাদেরকে সেই রেজাল্টটাই আবার ডিসপ্লে করে ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার সিস্টেমের যন্ত্রাংশসমূহের তালিকা তৈরি করতে হবে
যারা সাধারনত অফিসের কাজ করবেন, অথবা শুধু শখে কপিউটার কিনতে চান, মাঝে মাঝে টুকটাক গেম খেলতে চান( হালকা মানের গেম ), এবং মুভি দেখে অবসর সময় কাটাতে চান এবং ইন্টার্নেট ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য মুলত এই অপশন । নরমাল ব্যবহারকারীদের জন্য যে যে কম্পোনেন্ট লাগবেই তা নিচে দেওয়া হল ঃ
১) প্রসেসর
২) মাদারবোর্ড
৩) র্যাম
৪) হার্ড ডিস্ক
৫) অপ্টিক্যাল ড্রাইভ (অপশনাল)
৬) পাওয়ার সাপলাই
৭) ক্যাসিং
আপনাদের প্রসেসরের সাথে যে সিপিইউ কুলিং ফ্যান দেওয়া হবে । আপনাদের কাজের জন্য যথেষ্ট । এবং এই কাজের জন্য নতুন করে অতিরিক্ত টাকা খরচ করে ফ্যান লাগানোর কোনো দরকার নেই । এতে শুধু শুধু আপনাদের টাকা নষ্ট হবে । এই কাজের জন্য সর্বোচ্চ Core i3 যথেষ্ট । অনেকে মনে করে থাকবেন যত বেশি প্রসেসর তত স্পিড ।
কিন্তু এসব নরমাল কাজে আপনি প্রসেসরের ব্যবহার বুঝতে পারবেন না । আর এখানে এত বেশী প্রসেসরের কোনো দরকার নেই । মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে একটু দেখে নিবেন । আপনি যদি ভবিষ্যতে গ্রাফিক্স কার্ড লাগাতে চান তাহলে মাদারবোর্ডে PCI-E 3.0 থাকতে হবে । কিন্তু যদি ভাবেন যে, আমি এমনি থাকব এবং সর্বোচ্চ এইটুকু কাজ করব তাহলে এত দামি মাদার্বোডের কোনো দরকার নেই । মাদারবোর্ডে সাউন্ড কোয়ালিটি, র্যাম এর স্লট ২ টা হলেই হবে এবং দেখতে হবে আপনার প্রসেসর যে সকেটে লাগবে সেই সকেটের মাদারবোর্ড নাকি ।
র্যাম আমি মনে করি এই কাজের জন্য, উইন্ডোজ, অফিস, বিভিন্ন সফটওয়ার এবং নরমাল গেম খেলার জন্য ৪ গিগাবাইটের বেশি র্যাম লাগবে না । হার্ড ডিস্ক আপনাদের ইচ্ছামত নিয়ে নিবেন । তবে খেয়ার রাখবেন যে, স্পিন স্পিড যেন ৭২০০ RMP হয় এবং ৩.৫ ইঞ্চি হার্ড ডিস্ক ডেস্কটপ কম্পিটারের জন্য বেশী ভালো ।
পাওয়ার সাপলাই ভালো হলে ভালো হয় । এই ক্ষেত্রে আপনি ক্যাসিং এর সাথে যে পাওয়ার সাপলাই থাকে এটার উপর নির্ভর করতে পারেন । অপ্টিক্যল ড্রাইভের কথা আমি অপশনাল বলেছি কারন এটা অনেকে লাগাতে পছন্দ করে আবার অনেকে লাগাতে চায় না । এটা ডিভিডি রোম, ডিভিডি চালানো অথবা ডিভিডি এর বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় এবং ক্যাসিং আপনার ইচ্ছামত সাইজ এবং পছন্দ মত দেখে নিতে পারেন ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের স্পেসিফিকেশন (গতি/ধারণ ক্ষমতা/ মডেল) তৈরি করতে হবে
প্রসেসরঃ
কম্পিউটার কেনার কথা চিন্তা করলে প্রথমেই আপনাকে প্রসেসর ঠিক করতে হবে। সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হল ইনটেল। এদের প্রসেসরই বাজারে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। আর এএমডি প্রসেসর মানের দিক থেকে অনেক ভাল এবং মূল্য সাশ্রয়ী।
জেনারেশন- প্রসেসরের জেনারেশন বলতে সেই প্রসেসর কতটা অত্যাধুনিক সেটি বোঝায়। প্রায় প্রতি বছরই ইনটেল নতুন প্রযুক্তির প্রসেসর মুক্তি দেয়। প্রতিটি নতুন প্রসেসরের কার্যক্ষমতা আগেরটির তুলনায় বেশি থাকে। একটি প্রসেসরের ভেতরে অসংখ্য ট্রান্সিস্টর থাকে। প্রতি বছরই ইনটেল সেই সকল ট্রান্সিস্টরকে আরো উন্নত করে এবং নতুন জেনারেশন হিসেবে মুক্তি দেয়। যেমন চতুর্থ জেনারেশন, পঞ্চম জেনারেশন কিংবা ষষ্ট জেনারেশন।সুতরাং প্রসেসরের জেনারেশন যত আধুনিক হবে, কার্যক্ষমতাও তত ভালো হবে।
সিরিজ- প্রসেসর কেনার ক্ষেত্রে প্রসেসরের সিরিজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিরিজ যত আধুনিক হবে প্রসেসরের পারফর্মেন্সও তত ভালো হবে। যেমন কোর আই থ্রি, কোর আই ফাইভ এবং কোর আই সেভেন।
• ইন্টেল কোর আই৯ – ইন্টেল কোর আই ৯ কোর “আই” সিরিজের সর্বশেষ মডেল। এটি ইন্টেল কোর এক্স-সিরিজের অংশ, প্রথম আই ৯ সিপিইউ (৭৯০০ এক্স) ১৪ এনএম প্রসেস প্রযুক্তি এবং স্কাইলেক-এক্স মাইক্রোআর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এতে ডিডিআর ৪ র্যামের চারটি চ্যানেল এবং পিসিআই এক্সপ্রেসের ৪৪ টি লাইন রয়েছে। ইন্টেল কোর আই-৯ এ ১৬ মেগাবাইট পর্যন্ত ক্যাশে এবং ৫ মেগাহার্জ পর্যন্ত ক্লকস্পীড রয়েছে যা গেমিং এবং গ্রাফিক্স এর কাজ এর জন্য খুবই উপযোগী।
• ইন্টেল কোর আই৭ – এটি ওয়ার্কস্টেশন ও গেমিং এর জন্য প্রচলিত। এইচকিউ ও কে মডেলের প্রসেসরগুলো অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং এগুলোর ৪টি কোর থাকে। যার ফলে প্রসেসরগুলোর কর্মক্ষমতা আরও অনেক বেড়ে যায়। ওয়াই সিরিজের চিপগুলো অপেক্ষাকৃত কম কর্মক্ষমতাসম্পন্ন।
মাদারবোর্ড
মাদারবোর্ড একটি প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড যা কম্পিউটারের মূল ফাউন্ডেশন হিসেবে কাজ করে। এটি কম্পিউটার চ্যাসিসের নিচে কিংবা ব্যাক সাইডে থাকে। মাদারবোর্ড কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসে পাওয়ার সাপ্লাই দেয় এবং সিপিইউ, র্যাম ও অন্যান্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। এর মাঝে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হচ্ছে র্যাম। সুতরাং, জেনে নিন র্যাম কি আর কম্পিউটারে এটি কিভাবে কাজ করে।
যাইহোক, মাদারবোর্ডের আরো অন্যান্য অনেক নাম রয়েছে যেমন, এমবি, বেস বোর্ড, মোবো, মেইন বোর্ড, মেইন সার্কিট বোর্ড, এম-বোর্ড, সিস্টেম বোর্ড, প্ল্যানার বোর্ড, লজিক বোর্ড ইত্যাদি। কম্পিউটারের সাইজ ও টাইপের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরণের মাদারবোর্ড রয়েছে।
স্টোরেজঃ
স্টোরেজ সাধারণত ২ ধরনের হয়। এসএসডি এবং হার্ডডিস্ক। বর্তমানে বাজারে ১৬০ গিগাবাইট থেকে শুরু করে ৩ টেরাবাইটের স্টোরেজও পাওয়া যায়।
• এসএসডি- এসএসডি মূলত কম্পিউটারের একধরনের ফ্ল্যাশ স্টোরেজ ব্যবস্থা। যার মূল কাজ হল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা। ওজনে হালকা এবং আকারে ছোট হওয়ায় দিন দিন এই এসএসডির জনপ্রিয়তা ক্রমেই বেড়ে চলেছে এবং হার্ড ড্রাইভ এর প্রচলন কমে আসছে। এসএসডিতে হার্ড ড্রাইভের মত কোন ডিস্ক থাকে না। এতে কয়েকটি ইলেকট্রিক চিপ থাকে যা ডাটা সংরক্ষনের কাজটি করে। এই এসএসডি স্টোরেজ ব্যবস্থা হার্ড ড্রাইভ এর তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করে। কয়েক মাইক্রো সেকেন্ডের মধ্যে এর থেকে ডাটা পাওয়া যায় যা হার্ড ডিস্কের করতে কয়েক মিলি সেকেন্ড সময় লেগে যায়। PCIe x4 এসএসডি প্রচলিত সাটা ড্রাইভ থেকে ৩ গুন দ্রুত। ইএমএমসি মেমরিগুলো টেকনিক্যালি এসএসডি হলেও তা হার্ড ডিস্কের চেয়ে দ্রুত না। আপনার বাজেট বেশি হলে এসএসডি স্টোরেজ কেনার চেষ্টা করুন। তবে হার্ডডিস্ক এর তুলনায় এসএসডি কিছুটা ব্যায়বহুল।
এসএসডির বর্তমান মূল্য তালিকা• এইচডিডি- হার্ড ডিস্ক বর্তমানে ২৫০ জিবি থেকে ২ টেরাবাইট পর্যন্ত পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আপনার চাহিদা অনুযায়ী হার্ডডিস্ক নিন। আপনার যদি বেশি ডাটা ব্যাকআপ রাখার প্রয়োজন হয় তাহলে ৭৫০ জিবি কিংবা ২ টেরাবাইট এর হার্ডডিস্ক নিতে পারেন। নাহলে ৫০০ জিবি হার্ডডিস্কই যথেষ্ট। হার্ডডিস্ক নির্ধারণ করার সময় এর আরপিএম ভালো করে দেখে নিন। আরপিএম যত বেশি হবে ফাইল ট্রান্সফার এর গতি তত বেশি হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।